নিহত ব্রিটিশ সেনাদের স্বজনদের ফোনেও আড়ি পাতা হয়
টেলিফোনে আড়ি পাতার অভিযোগে ব্রিটিশ সংবাদপত্র নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আগামী রোববার এর সর্বশেষ সংখ্যা প্রকাশিত হবে। পত্রিকাটির মালিক প্রতিষ্ঠান নিউজ ইন্টারন্যাশনালের চেয়ারম্যান জেমস মারডক গতকাল বৃহস্পতিবার এ খবর নিশ্চিত করেছেন।
নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড মিডিয়া মোগল রুপার্ট মারডকের পত্রিকা। যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বেশি প্রচারিত এই ‘রবিবাসরীয়’ সংবাদপত্রটির বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা রাজনীতিক ও তারকা থেকে শুরু করে ইরাক ও আফগানিস্তানে নিহত ব্রিটিশ সেনাপরিবারের সদস্যদের ফোনেও সম্ভবত আড়ি পেতেছিল।
বিবিসি বলেছে, অভিযোগ ওঠার পর পত্রিকাটি সীমাহীন চাপের মুখে পড়ে। একের পর এক বিজ্ঞাপনদাতা পত্রিকাটির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে। এরপর কর্তৃপক্ষ এটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়।
পত্রিকাটি ইরাক ও আফগানিস্তানে নিহত ব্রিটিশ সেনাপরিবারের সদস্যদের ফোনেও আড়ি পেতেছিল। ব্রিটেনের দ্য টেলিগ্রাফ পত্রিকা গতকাল বৃহস্পতিবার জানায়, ফোনে আড়ি পাতার ওই অপকর্মের মূলে ছিলেন বেসরকারি গোয়েন্দা গ্লেন মুলকেরি। আফগানিস্তান ও ইরাকে নিহত সেনাদের পরিবারের ব্যক্তিগত তথ্য তাঁর কাছে ছিল।
রুপার্ট মারডকের প্রতিষ্ঠান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, এই খবর যদি সত্যি হয়, তাহলে তা হবে ‘ভয়ানক মর্মাহত’ হওয়ার মতো বিষয়। নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড নিউজ ইন্টারন্যাশনালেরই সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
এ বিষয়ে গত বুধবার প্রথম মুখ খুলেছেন রুপার্ট মারডক। তিনি জানান, তাঁর প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ ওঠায় তিনি খুবই মর্মাহত হয়েছেন।
২০০৫ সালের জুলাইয়ে লন্ডনে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত-আহত ব্যক্তিদের পরিবারের লোকজনের ফোনে নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড আড়ি পেতেছিল বলে খবর ছড়িয়ে পড়ার পর যুক্তরাজ্যে তোলপাড় শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন গত বুধবার পার্লামেন্টে বলেছেন, এ অভিযোগ অবশ্যই তদন্ত করা হবে।
নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড মিডিয়া মোগল রুপার্ট মারডকের পত্রিকা। যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বেশি প্রচারিত এই ‘রবিবাসরীয়’ সংবাদপত্রটির বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা রাজনীতিক ও তারকা থেকে শুরু করে ইরাক ও আফগানিস্তানে নিহত ব্রিটিশ সেনাপরিবারের সদস্যদের ফোনেও সম্ভবত আড়ি পেতেছিল।
বিবিসি বলেছে, অভিযোগ ওঠার পর পত্রিকাটি সীমাহীন চাপের মুখে পড়ে। একের পর এক বিজ্ঞাপনদাতা পত্রিকাটির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে। এরপর কর্তৃপক্ষ এটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়।
পত্রিকাটি ইরাক ও আফগানিস্তানে নিহত ব্রিটিশ সেনাপরিবারের সদস্যদের ফোনেও আড়ি পেতেছিল। ব্রিটেনের দ্য টেলিগ্রাফ পত্রিকা গতকাল বৃহস্পতিবার জানায়, ফোনে আড়ি পাতার ওই অপকর্মের মূলে ছিলেন বেসরকারি গোয়েন্দা গ্লেন মুলকেরি। আফগানিস্তান ও ইরাকে নিহত সেনাদের পরিবারের ব্যক্তিগত তথ্য তাঁর কাছে ছিল।
রুপার্ট মারডকের প্রতিষ্ঠান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, এই খবর যদি সত্যি হয়, তাহলে তা হবে ‘ভয়ানক মর্মাহত’ হওয়ার মতো বিষয়। নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড নিউজ ইন্টারন্যাশনালেরই সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
এ বিষয়ে গত বুধবার প্রথম মুখ খুলেছেন রুপার্ট মারডক। তিনি জানান, তাঁর প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ ওঠায় তিনি খুবই মর্মাহত হয়েছেন।
২০০৫ সালের জুলাইয়ে লন্ডনে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত-আহত ব্যক্তিদের পরিবারের লোকজনের ফোনে নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড আড়ি পেতেছিল বলে খবর ছড়িয়ে পড়ার পর যুক্তরাজ্যে তোলপাড় শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন গত বুধবার পার্লামেন্টে বলেছেন, এ অভিযোগ অবশ্যই তদন্ত করা হবে।
No comments