মাচু-পিচু আবিষ্কারের শতবর্ষ উদ্যাপন
পেরুতে অবস্থিত বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ মাচু-পিচুু আবিষ্কারের শতবর্ষ উদ্যাপন করা হচ্ছে এ মাসে। গতকাল বৃহস্পতিবার নাচ, গান, শোভাযাত্রা ও সভা-সেমিনারের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে এই উৎসব।
মাচু-পিচু বিশ্বের অগণিত পর্যটকের কাছে অন্যতম সেরা আকর্ষণ। আজ থেকে ১০০ বছর আগে ১৯১১ সালে মার্কিন গবেষক ও ইতিহাসবিদ ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিরাম বিংহাম প্রাচীন ইনকা সভ্যতার এই নিদর্শন প্রথমবারের মতো বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরেন। হিরাম বিংহাম ১৯১১ সালের ২৪ জুলাই মাচু-পিচুতে পৌঁছান। পরে এই শহর নিয়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সাময়িকিতে ‘লস্ট সিটি অব দ্য ইনসকাস’ শিরোনামে বিস্তারিত লেখেন।
পেরুর দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় আন্দিজ পর্বতের চূড়ায় অবস্থিত মাচু-পিচুকে ১৯৮১ সালে পেরুর ঐতিহাসিক পুণ্যস্থান হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ বলে ঘোষণা করে। ২০০৭ সালে নতুন সপ্তাশ্চর্যের তালিকায় স্থান পায় ১৫ শতকের এই নগর।
পেরুর জাতীয় সংস্কৃতি কেন্দ্রের সাবেক প্রধান কর্মকর্তা লুই লাম্বরেরা বলেন, ‘পেরুবাসীর কাছে মাচু-পিচু হলো মিসরের পিরামিডের মতো।’
ইতিহাসবিদ ও প্রত্নতাত্ত্বিকেরা এ নগরের ব্যাপারে অনেক বিষয়ে এখনো মতৈক্যে পৌঁছাতে পারেননি। কেউ কেউ মনে করছেন, এটি একটি পবিত্র স্থান। অন্যরা মনে করছেন, ইনকা সাম্রাজ্যের পর্যটননগর ছিল এটি।
মাচু-পিচু বিশ্বের অগণিত পর্যটকের কাছে অন্যতম সেরা আকর্ষণ। আজ থেকে ১০০ বছর আগে ১৯১১ সালে মার্কিন গবেষক ও ইতিহাসবিদ ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিরাম বিংহাম প্রাচীন ইনকা সভ্যতার এই নিদর্শন প্রথমবারের মতো বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরেন। হিরাম বিংহাম ১৯১১ সালের ২৪ জুলাই মাচু-পিচুতে পৌঁছান। পরে এই শহর নিয়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সাময়িকিতে ‘লস্ট সিটি অব দ্য ইনসকাস’ শিরোনামে বিস্তারিত লেখেন।
পেরুর দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় আন্দিজ পর্বতের চূড়ায় অবস্থিত মাচু-পিচুকে ১৯৮১ সালে পেরুর ঐতিহাসিক পুণ্যস্থান হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ বলে ঘোষণা করে। ২০০৭ সালে নতুন সপ্তাশ্চর্যের তালিকায় স্থান পায় ১৫ শতকের এই নগর।
পেরুর জাতীয় সংস্কৃতি কেন্দ্রের সাবেক প্রধান কর্মকর্তা লুই লাম্বরেরা বলেন, ‘পেরুবাসীর কাছে মাচু-পিচু হলো মিসরের পিরামিডের মতো।’
ইতিহাসবিদ ও প্রত্নতাত্ত্বিকেরা এ নগরের ব্যাপারে অনেক বিষয়ে এখনো মতৈক্যে পৌঁছাতে পারেননি। কেউ কেউ মনে করছেন, এটি একটি পবিত্র স্থান। অন্যরা মনে করছেন, ইনকা সাম্রাজ্যের পর্যটননগর ছিল এটি।
No comments