ইরাকে গণকবর আবিষ্কার
ইরাকের দিওয়ানিয়াহ শহরে গত বুধবার একটি গণকবরের সন্ধান পেয়েছে কর্তৃপক্ষ। ধারণা করা হচ্ছে, সাবেক শাসক সাদ্দাম হোসেনের আমলে গণহত্যার শিকার কুর্দিদের এখানে কবর দেওয়া হয়েছে।
দিওয়ানিয়াহ শহরের ৭০ কিলোমিটার পশ্চিমে শানাফিয়া অঞ্চলে এ গণকবরের খোঁজ মেলে। এখানে নয় শর মতো লাশ কবর দেওয়া হয়। ইরাকের বিচার ও জবাবদিহিমূলক কমিশনের প্রাদেশিক প্রধান দাখিল সাইহুদ এ কথা জানান। কমিশন-প্রধান জানান, আশির দশকে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়। প্রাথমিক তদন্তে মৃতদেহগুলো কুর্দিদের বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তবে পরিচয় নিশ্চিত হতে লাশগুলো নাজাফ শহরের গবেষণাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত এপ্রিলে পশ্চিমাঞ্চলীয় ইরাকের আনবার প্রদেশে আরেকটি গণকবর আবিষ্কারের কথা জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। এখানে নারী ও শিশুসহ আট শতাধিক মৃতদেহ পাওয়া যায়। সে সময় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, সাদ্দামের শাসনামলে তাঁদের ফাঁসি দিয়ে হত্যা করা হয়।
১৯৮০-৮৮ সালে ইরাক-ইরান যুদ্ধের সময় সুন্নি বংশোদ্ভূত সাদ্দাম হোসেন শিয়াদের ওপর ব্যাপক দমন-পীড়ন চালান। তাঁর ধারণা ছিল, শিয়া-অধ্যুষিত ইরানের প্রতি এসব ইরাকি শিয়ারা সহানুভূতিশীল। তাছাড়া সাদ্দামের বিরোধী হওয়ায় কুর্দিদের ওপরও ব্যাপক নিপীড়ন চালানো হয়।
দিওয়ানিয়াহ শহরের ৭০ কিলোমিটার পশ্চিমে শানাফিয়া অঞ্চলে এ গণকবরের খোঁজ মেলে। এখানে নয় শর মতো লাশ কবর দেওয়া হয়। ইরাকের বিচার ও জবাবদিহিমূলক কমিশনের প্রাদেশিক প্রধান দাখিল সাইহুদ এ কথা জানান। কমিশন-প্রধান জানান, আশির দশকে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়। প্রাথমিক তদন্তে মৃতদেহগুলো কুর্দিদের বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তবে পরিচয় নিশ্চিত হতে লাশগুলো নাজাফ শহরের গবেষণাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত এপ্রিলে পশ্চিমাঞ্চলীয় ইরাকের আনবার প্রদেশে আরেকটি গণকবর আবিষ্কারের কথা জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। এখানে নারী ও শিশুসহ আট শতাধিক মৃতদেহ পাওয়া যায়। সে সময় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, সাদ্দামের শাসনামলে তাঁদের ফাঁসি দিয়ে হত্যা করা হয়।
১৯৮০-৮৮ সালে ইরাক-ইরান যুদ্ধের সময় সুন্নি বংশোদ্ভূত সাদ্দাম হোসেন শিয়াদের ওপর ব্যাপক দমন-পীড়ন চালান। তাঁর ধারণা ছিল, শিয়া-অধ্যুষিত ইরানের প্রতি এসব ইরাকি শিয়ারা সহানুভূতিশীল। তাছাড়া সাদ্দামের বিরোধী হওয়ায় কুর্দিদের ওপরও ব্যাপক নিপীড়ন চালানো হয়।
No comments