বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম রেকর্ড মাত্রার কাছাকাছি
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা (এফএও) বলেছে, গত জুন মাসে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম রেকর্ড মাত্রার কাছাকাছি বেড়েছে। তারা বলেছে, চিনির দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সামগ্রিক খাদ্যপণ্যের মূল্যসূচকে এর প্রভাব পড়েছে।
বিশ্ববাজারে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এবং ব্রাজিলে উৎপাদন কমে যাওয়ায় গত মাসে চিনির দাম প্রায় ১৪ শতাংশ বেড়ে যায়।
এফএওর মাসিক খাদ্যমূল্যের সূচক গতকাল বৃহস্পতিবার হালনাগাদ করা হয়। এতে দেখা যায়, সূচক গত জুনে ২৩৪ পয়েন্টে পৌঁছে গেছে। গত ফেব্রুয়ারিতে সূচক ছিল ২৩৯ পয়েন্ট, যা দরবৃদ্ধিতে রেকর্ড হয়ে আছে।
এফএও বলেছে, চিনির দাম বাড়লেও বিশ্ববাজারে গম, যব, সয়াবিনসহ বিভিন্ন খাদ্যশস্যের দাম পড়তির দিকে। তবে চিনির দরবৃদ্ধির কারণে এসব পণ্যের দাম কমা সূচকে প্রভাব ফেলতে পারেনি।
এফএও বলেছে, ২০১১-১২ অর্থবছরে শস্যবীজের উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়বে। এটি খাদ্যশস্যের দাম কমাতে সহায়তা করবে।
এফএওর একজন জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ বলেছেন, খাদ্যশস্যের উৎপাদন বাড়ায় এক বছর আগে মূল্যস্ফীতি যে পর্যায়ে ছিল, ২০১১-১২ অর্থবছরে তার তুলনায় মূল্যস্ফীতির চাপ কমতে পারে। তবে খাদ্যপণ্যের দাম উচ্চমাত্রা থেকে সহসাই বেরিয়ে আসতে পারবে না।
বিশ্ববাজারে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এবং ব্রাজিলে উৎপাদন কমে যাওয়ায় গত মাসে চিনির দাম প্রায় ১৪ শতাংশ বেড়ে যায়।
এফএওর মাসিক খাদ্যমূল্যের সূচক গতকাল বৃহস্পতিবার হালনাগাদ করা হয়। এতে দেখা যায়, সূচক গত জুনে ২৩৪ পয়েন্টে পৌঁছে গেছে। গত ফেব্রুয়ারিতে সূচক ছিল ২৩৯ পয়েন্ট, যা দরবৃদ্ধিতে রেকর্ড হয়ে আছে।
এফএও বলেছে, চিনির দাম বাড়লেও বিশ্ববাজারে গম, যব, সয়াবিনসহ বিভিন্ন খাদ্যশস্যের দাম পড়তির দিকে। তবে চিনির দরবৃদ্ধির কারণে এসব পণ্যের দাম কমা সূচকে প্রভাব ফেলতে পারেনি।
এফএও বলেছে, ২০১১-১২ অর্থবছরে শস্যবীজের উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়বে। এটি খাদ্যশস্যের দাম কমাতে সহায়তা করবে।
এফএওর একজন জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ বলেছেন, খাদ্যশস্যের উৎপাদন বাড়ায় এক বছর আগে মূল্যস্ফীতি যে পর্যায়ে ছিল, ২০১১-১২ অর্থবছরে তার তুলনায় মূল্যস্ফীতির চাপ কমতে পারে। তবে খাদ্যপণ্যের দাম উচ্চমাত্রা থেকে সহসাই বেরিয়ে আসতে পারবে না।
No comments