মেসি-জাদুতে জিতল আর্জেন্টিনা
ফুটবলবিশ্বে অখ্যাত প্রতিপক্ষ আলবেনিয়ার বিপক্ষে পরাশক্তি আর্জেন্টিনার হেলেদুলে বড় ব্যবধানেই জেতার কথা। পরশু কোপা আমেরিকার প্রস্তুতি ম্যাচে মেসি, তেভেজ, লাভেজ্জি ও আগুয়েরোর গোলে আর্জেন্টিনার আলবেনিয়াকে ৪-০-তে উড়িয়ে দেওয়া তাই কোনো বিস্ময় নয়।
তবে কদিন আগেই নামে আলবেনিয়ার চেয়ে খানিক এগিয়ে থাকা নাইজেরিয়া ও পোল্যান্ডের কাছে হেরে গিয়েছিল আর্জেন্টিনা। আলবেনিয়ার বিপক্ষে জয়টা তাই ১ জুলাই থেকে শুরু হতে যাওয়া কোপার আগে আর্জেন্টিনা দলে নিয়ে এসেছে একরাশ স্বস্তির বাতাস।
ওই দুটি পরাজয়ের পর দুই সপ্তাহ যেতে না যেতেই আর্জেন্টিনার এভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর মন্ত্র একটাই—লিওনেল মেসি যে খেলেছেন এ ম্যাচে! মেসিবিহীন আর মেসির আর্জেন্টিনার পার্থক্য যে অনেক, আরেকবার প্রমাণিত হলো তা।
আলবেনিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনার ৪ গোলের তিনটিতেই মেসির অবদান। একটি করেছেন নিজে, দুটি করিয়েছেন সতীর্থদের দিয়ে। বার্সেলোনার ফর্ম বয়ে এনেছেন আর্জেন্টিনা দলে। আর্জেন্টিনাকে দেশের মাটির কোপা আমেরিকা জেতানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন। সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে নিজেকে যে উজাড় করে দেবেন, পরশু সেই ইঙ্গিতই দিয়েছেন মেসি।
মেসির সঙ্গে ছিলেন কার্লোস তেভেজও, তবে আর্জেন্টিনার প্রথম গোলটি এই দুজনের কারোরই নয়। ৫ মিনিটে দলকে প্রথম এগিয়ে দিয়েছেন এজেকুয়েল লাভেজ্জি। মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে মেসি ঢুকে গিয়েছিলেন আলবেনিয়ার পেনাল্টি বক্সে। বাঁ দিক থেকে দারুণ এক পাস দেন পাহারাহীন দাঁড়িয়ে থাকা লাভেজ্জিকে। লাভেজ্জিও সহজেই বল পৌঁছে দেন জালে।
দ্বিতীয় গোলটি মেসির নিজের, লাভেজ্জি যেন দেনা শোধ করলেন মেসিকে দারুণ এক পাস দিয়ে। ৭৪ মিনিটে দলের তৃতীয় গোলটি করেছেন লাভেজ্জির বদলি হিসেবে নামা সার্জিও আগুয়েরো। ডিয়েগো ম্যারাডোনার জামাইয়ের করা গোলেও অবদান মেসির। আর ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে স্কোরলাইন ৪-০ করা গোলটি তেভেজের একক নৈপুণ্যে।
প্রস্তুতি ম্যাচে আর্জেন্টিনার আক্রমণভাগের প্রস্তুতিটা ভালোই হয়েছে বলতে পারেন। কিন্তু গোলরক্ষক সার্জিও রোমেরো অনুশীলনের একদমই সুযোগ পাননি! মেসি-তেভেজ-আগুয়েরো—এই ত্রিমূর্তির আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে আলবেনিয়া পুরো ম্যাচে কোনো আক্রমণই করতে পারেনি। ৯০ মিনিটে আর্জেন্টিনা গোলরক্ষককে মাত্র একটি শটই থামাতে হয়েছে।
তবে কদিন আগেই নামে আলবেনিয়ার চেয়ে খানিক এগিয়ে থাকা নাইজেরিয়া ও পোল্যান্ডের কাছে হেরে গিয়েছিল আর্জেন্টিনা। আলবেনিয়ার বিপক্ষে জয়টা তাই ১ জুলাই থেকে শুরু হতে যাওয়া কোপার আগে আর্জেন্টিনা দলে নিয়ে এসেছে একরাশ স্বস্তির বাতাস।
ওই দুটি পরাজয়ের পর দুই সপ্তাহ যেতে না যেতেই আর্জেন্টিনার এভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর মন্ত্র একটাই—লিওনেল মেসি যে খেলেছেন এ ম্যাচে! মেসিবিহীন আর মেসির আর্জেন্টিনার পার্থক্য যে অনেক, আরেকবার প্রমাণিত হলো তা।
আলবেনিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনার ৪ গোলের তিনটিতেই মেসির অবদান। একটি করেছেন নিজে, দুটি করিয়েছেন সতীর্থদের দিয়ে। বার্সেলোনার ফর্ম বয়ে এনেছেন আর্জেন্টিনা দলে। আর্জেন্টিনাকে দেশের মাটির কোপা আমেরিকা জেতানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন। সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে নিজেকে যে উজাড় করে দেবেন, পরশু সেই ইঙ্গিতই দিয়েছেন মেসি।
মেসির সঙ্গে ছিলেন কার্লোস তেভেজও, তবে আর্জেন্টিনার প্রথম গোলটি এই দুজনের কারোরই নয়। ৫ মিনিটে দলকে প্রথম এগিয়ে দিয়েছেন এজেকুয়েল লাভেজ্জি। মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে মেসি ঢুকে গিয়েছিলেন আলবেনিয়ার পেনাল্টি বক্সে। বাঁ দিক থেকে দারুণ এক পাস দেন পাহারাহীন দাঁড়িয়ে থাকা লাভেজ্জিকে। লাভেজ্জিও সহজেই বল পৌঁছে দেন জালে।
দ্বিতীয় গোলটি মেসির নিজের, লাভেজ্জি যেন দেনা শোধ করলেন মেসিকে দারুণ এক পাস দিয়ে। ৭৪ মিনিটে দলের তৃতীয় গোলটি করেছেন লাভেজ্জির বদলি হিসেবে নামা সার্জিও আগুয়েরো। ডিয়েগো ম্যারাডোনার জামাইয়ের করা গোলেও অবদান মেসির। আর ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে স্কোরলাইন ৪-০ করা গোলটি তেভেজের একক নৈপুণ্যে।
প্রস্তুতি ম্যাচে আর্জেন্টিনার আক্রমণভাগের প্রস্তুতিটা ভালোই হয়েছে বলতে পারেন। কিন্তু গোলরক্ষক সার্জিও রোমেরো অনুশীলনের একদমই সুযোগ পাননি! মেসি-তেভেজ-আগুয়েরো—এই ত্রিমূর্তির আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে আলবেনিয়া পুরো ম্যাচে কোনো আক্রমণই করতে পারেনি। ৯০ মিনিটে আর্জেন্টিনা গোলরক্ষককে মাত্র একটি শটই থামাতে হয়েছে।
No comments