রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত ৪৪ আরোহীর মৃত্যু
রাশিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে একটি যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৪৪ জন আরোহীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আরও আট আরোহী গুরুতর আহত হয়েছে। কর্মকর্তারা গতকাল মঙ্গলবার এ কথা জানান।
রাশিয়ার জরুরি অবস্থাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওকসানা সেমিওনোভা জানান, গত সোমবার রাতে রুশ এয়ারের ওই বিমানটি ৪৩ জন আরোহী ও নয়জন ক্রু নিয়ে রাজধানী মস্কো থেকে রাশিয়ার কারেলিয়া অঞ্চলের পেত্রোজভোদস্ক শহরে যাচ্ছিল। তিনি জানান, খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে বিমানটি পেত্রোজভোদস্কের বিমানবন্দরের রানওয়েতে অবতরণের চেষ্টা করে। কিন্তু এটি বিমানবন্দর থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে একটি সড়কে ছিটকে পড়ে। এ সময় ভেঙে গিয়ে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়।
কর্মকর্তারা জানান, ধারণা করা হচ্ছে, অবতরণের সময় বিমানটির সঙ্গে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির ধাক্কা লাগে। এতে বিমানবন্দরের রানওয়ের সব সড়কবাতি নিভে যায়। অন্ধকারে অবতরণ করতে গিয়ে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
ওকসানা সেমিওনোভা জানান, আহত লোকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে আন্তন তেরেখিন নামে নয় বছরের এক বালক এবং তার বোন আনাস্তাসিয়া তেরেখিনাও রয়েছে। তবে দুর্ঘটনায় তাদের মায়ের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া আরোহীদের মধ্যে সুইজারল্যান্ডের একজন, নেদারল্যান্ডসের একজন ও ইউক্রেনের দুজন নাগরিক রয়েছে।
জরুরি অবস্থাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, দুর্ঘটনাস্থলে বিধ্বস্ত বিমানের খণ্ডিত অংশ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনাস্থলের কাছেই রয়েছে একটি জনবসতিপূর্ণ এলাকা। তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, বিমানের ধ্বংসাবশেষ আশপাশের ৩০০ মিটার এলাকা পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
কারেলিয়া প্রদেশের প্রধান আন্দ্রেই নেলিদভ দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ছাড়া রাশিয়ার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা এফএসবির সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন তিনি।
রাশিয়ার জরুরি অবস্থাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওকসানা সেমিওনোভা জানান, গত সোমবার রাতে রুশ এয়ারের ওই বিমানটি ৪৩ জন আরোহী ও নয়জন ক্রু নিয়ে রাজধানী মস্কো থেকে রাশিয়ার কারেলিয়া অঞ্চলের পেত্রোজভোদস্ক শহরে যাচ্ছিল। তিনি জানান, খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে বিমানটি পেত্রোজভোদস্কের বিমানবন্দরের রানওয়েতে অবতরণের চেষ্টা করে। কিন্তু এটি বিমানবন্দর থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে একটি সড়কে ছিটকে পড়ে। এ সময় ভেঙে গিয়ে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়।
কর্মকর্তারা জানান, ধারণা করা হচ্ছে, অবতরণের সময় বিমানটির সঙ্গে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির ধাক্কা লাগে। এতে বিমানবন্দরের রানওয়ের সব সড়কবাতি নিভে যায়। অন্ধকারে অবতরণ করতে গিয়ে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
ওকসানা সেমিওনোভা জানান, আহত লোকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে আন্তন তেরেখিন নামে নয় বছরের এক বালক এবং তার বোন আনাস্তাসিয়া তেরেখিনাও রয়েছে। তবে দুর্ঘটনায় তাদের মায়ের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া আরোহীদের মধ্যে সুইজারল্যান্ডের একজন, নেদারল্যান্ডসের একজন ও ইউক্রেনের দুজন নাগরিক রয়েছে।
জরুরি অবস্থাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, দুর্ঘটনাস্থলে বিধ্বস্ত বিমানের খণ্ডিত অংশ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনাস্থলের কাছেই রয়েছে একটি জনবসতিপূর্ণ এলাকা। তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, বিমানের ধ্বংসাবশেষ আশপাশের ৩০০ মিটার এলাকা পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
কারেলিয়া প্রদেশের প্রধান আন্দ্রেই নেলিদভ দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ছাড়া রাশিয়ার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা এফএসবির সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন তিনি।
No comments