জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে পাকিস্তানে সেনা কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
পাকিস্তান গতকাল মঙ্গলবার ঘোষণা করেছে, তারা নিষিদ্ধ-ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার পদমর্যাদার একজন সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। গত এক দশকের মধ্যে এই প্রথম পাকিস্তানের সেনাবাহিনীতে কর্মরত উচ্চ পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হলেন।
অ্যাবোটাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযানে আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিল লাদেন নিহত হওয়ার সাত সপ্তাহ পর পাকিস্তান এই গ্রেপ্তারের কথা ঘোষণা করল। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল আতহার আব্বাস গতকাল ইসলামাবাদে জানান, ব্রিগেডিয়ার আলী খানকে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহ্রীরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে গত মাসে আটক করা হয়। তিনি প্রশাসনকি একটি পদে ছিলেন। তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার আগে গত দুই বছর রাওয়ালপিন্ডিতে সেনা সদর দপ্তরে নিয়োজিত ছিলেন। হিজবুত তাহ্রীরের সঙ্গে ব্রিগেডিয়ার আলীর যোগাযোগ ছিল। তবে আলীর স্ত্রী আঞ্জুম তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নাকচ করেছেন।
অ্যাবোটাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযানে আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর পাকিস্তানের সেনাবাহিনীতে জঙ্গিদের প্রতি সহানুভূতিশীল সন্দেহভাজন কর্মকর্তাদের খুঁজে বের করা নিয়ে ইসলামাবাদের ওপর ক্রমবর্ধমান মার্কিন চাপের প্রেক্ষাপটে জেনারেল আলী গ্রেপ্তার হলেন।
ওসামা পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীরই কোনো না কোনো সদস্যের সহায়তায় লুকিয়ে ছিলেন বলে দাবি করে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা।
আতহার আব্বাস বলেন, ‘আমরা সেনাবাহিনীতে এ ধরনের কর্মকাণ্ড সহ্য না করার নীতি নিয়েছি। আর সে কারণেই এদের খুঁজে বের করার আশু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
ওদিকে নাম প্রকাশে অনচ্ছুিক এক সামরিক কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার আলীর কোনো রকম চক্রান্তে জড়িত থাকার সম্ভাবনা নাকচ করেছেন। তিনি বলেন, নিষিদ্ধ দলটির সঙ্গে তাঁর (আলী খান) যোগাযোগ থাকলেও তিনি কোনো ধরনের ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিলেন না। তিনি বলেন, ‘সব জেনারেলই ব্রিগেডিয়ার আলী খানকে চেনেন। এমনকি সেনাপ্রদান জেনারেল আশফাক কায়ানিও তাঁকে চেনেন।’
অ্যাবোটাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযানে আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিল লাদেন নিহত হওয়ার সাত সপ্তাহ পর পাকিস্তান এই গ্রেপ্তারের কথা ঘোষণা করল। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল আতহার আব্বাস গতকাল ইসলামাবাদে জানান, ব্রিগেডিয়ার আলী খানকে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহ্রীরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে গত মাসে আটক করা হয়। তিনি প্রশাসনকি একটি পদে ছিলেন। তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার আগে গত দুই বছর রাওয়ালপিন্ডিতে সেনা সদর দপ্তরে নিয়োজিত ছিলেন। হিজবুত তাহ্রীরের সঙ্গে ব্রিগেডিয়ার আলীর যোগাযোগ ছিল। তবে আলীর স্ত্রী আঞ্জুম তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নাকচ করেছেন।
অ্যাবোটাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযানে আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর পাকিস্তানের সেনাবাহিনীতে জঙ্গিদের প্রতি সহানুভূতিশীল সন্দেহভাজন কর্মকর্তাদের খুঁজে বের করা নিয়ে ইসলামাবাদের ওপর ক্রমবর্ধমান মার্কিন চাপের প্রেক্ষাপটে জেনারেল আলী গ্রেপ্তার হলেন।
ওসামা পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীরই কোনো না কোনো সদস্যের সহায়তায় লুকিয়ে ছিলেন বলে দাবি করে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা।
আতহার আব্বাস বলেন, ‘আমরা সেনাবাহিনীতে এ ধরনের কর্মকাণ্ড সহ্য না করার নীতি নিয়েছি। আর সে কারণেই এদের খুঁজে বের করার আশু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
ওদিকে নাম প্রকাশে অনচ্ছুিক এক সামরিক কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার আলীর কোনো রকম চক্রান্তে জড়িত থাকার সম্ভাবনা নাকচ করেছেন। তিনি বলেন, নিষিদ্ধ দলটির সঙ্গে তাঁর (আলী খান) যোগাযোগ থাকলেও তিনি কোনো ধরনের ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিলেন না। তিনি বলেন, ‘সব জেনারেলই ব্রিগেডিয়ার আলী খানকে চেনেন। এমনকি সেনাপ্রদান জেনারেল আশফাক কায়ানিও তাঁকে চেনেন।’
No comments