এখন ভারতে চোখ স্ট্রাউসের
বাংলাদেশ জেতা হয়েছে, পাকিস্তান জেতা হয়েছে; শ্রীলঙ্কাও। বাকি রইল উপমহাদেশের আর একটি দেশই—ভারত। এবার ভারতের বিপক্ষেও টেস্ট সিরিজ জিততে চায় ইংল্যান্ড। অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস তাই মুখিয়ে আছেন ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজটা খেলতে।
শেষ পর্যন্ত কুমার সাঙ্গাকারার সেঞ্চুরিতে সাউদাম্পটন টেস্টটা ড্র করতে পেরেছে শ্রীলঙ্কা। ইংল্যান্ড চেয়েছিল, ম্যাচটা জিতেই ভারতের কাছে একটা বার্তা পাঠাতে—সাবধান! সেটা হলো না। কিন্তু টেস্টের এক নম্বর দলটিকে তার পরও একটা বার্তা পাঠাতে পারল তিন নম্বর দলটি। এ নিয়ে টানা পাঁচটি টেস্ট সিরিজ জিতল স্ট্রাউসের দল। বাংলাদেশের বিপক্ষে দুটি; পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি করে।
টানা সিরিজ জয়ের ধারা ইংল্যান্ড ধরে রাখতে চায় পরবর্তী সিরিজেও। জুলাইয়ের ২১ তারিখ নিজেদের মাঠে শুরু হচ্ছে ভারতের বিপক্ষে চার টেস্ট সিরিজের প্রথমটি। সেই সিরিজে চোখ রেখে স্ট্রাউস বলছেন, ‘ভারতের মুখোমুখি হওয়া একটা চ্যালেঞ্জ। আমরা সেই চ্যালেঞ্জটি নিতে প্রস্তুত। ওরা বিশ্বের এক নম্বর দল। কিন্তু আমরা ওদের জন্য কঠিন লড়াই ছুড়ে দিতে পারব বলে আশা করি।’ অ্যাশেজজয়ী অধিনায়কের ভবিষ্যদ্বাণী, ‘এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা সিরিজই হতে চলেছে। ভারত খুবই আত্মবিশ্বাসী একটা দল। ওরা জিততে অভ্যস্ত। কিন্তু আমরা নিজেদের কন্ডিশনে খেলব। ওদের হারানোর শক্তি আমাদের আছে। এটা তাই কঠিন একটা সিরিজই হবে। সিরিজের ফলাফল গড়ে দেবে সুনির্দিষ্ট কিছু মুহূর্ত আর সেশন। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, আমরা যেন সেই সুযোগগুলো মুঠোয় পুরে ফেলতে পারি।’
খেলোয়াড় স্ট্রাউসের জন্যও সিরিজটা হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজটা একদমই ভালো যায়নি। চার ইনিংস মিলে করেছেন মাত্র ২৭ রান। গড় ৬.৭৫! চারবারের মধ্যে তিনবারই আউট হয়েছেন বাঁহাতি পেসার চানাকা ভেলেগেদারার বলে। ওদিকে ভারতও নিয়ে আসবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বিশ্রামে থাকা জহির খানকে। জহিরও বাঁহাতি। কঠিন পরীক্ষা অপেক্ষা করছে স্ট্রাউসের জন্যও।
মাঝখানে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি টি-টোয়েন্টি আর পাঁচটি ওয়ানডে থাকলেও স্ট্রাউস এখনই ভারতকে নিয়ে ভাবতে শুরু করে দিচ্ছেন। সময় দিতে পারছেন, কারণ ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়ে ফেলেছেন আগেই। ফলে ২৫ জুন একমাত্র টি-টোয়েন্টির পর ২৮ তারিখ থেকে শুরু পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে খেলবেন না স্ট্রাউস।
ইংল্যান্ডের তিন অধিনায়কের আনুষ্ঠানিক যাত্রাও শুরু হয়ে যাচ্ছে। ২৫ জুন অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হবে স্টুয়ার্ট ব্রডের, ওয়ানডে দলের স্থায়ী অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হবে অ্যালিস্টার কুকেরও। কুকের দলের জন্য ওয়ানডে সিরিজটা প্রতিশোধের মিশন। শ্রীলঙ্কার কাছে হেরেই বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাদ পড়েছিল ইংল্যান্ড।
টেস্ট সিরিজে হেরে যাওয়ার কথা মাথা থেকে সরিয়ে শ্রীলঙ্কাকেও এখন নতুন করে প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক সাঙ্গাকারা জানালেন, শেষ পর্যন্ত কার্ডিফ টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৮২ রানে অলআউট হয়ে যাওয়াটাই একমাত্র আফসোস হয়ে থাকছে তাঁদের জন্য, ‘সেটা সম্ভবত এই সফরে আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় আফসোস।’ ওই ইনিংসে এমন ধসে না পড়লে টেস্ট সিরিজটা ড্রই করে ফেলতে পারত শ্রীলঙ্কা।
এই সিরিজে মুত্তিয়া মুরালিধরনের অনুপস্থিতিও ভীষণভাবে অনুভব করেছে বলে জানিয়েছেন সাঙ্গাকারা। বলেছেন, মুরালি, চামিন্ডা ভাস আর লাসিথ মালিঙ্গাকে ছাড়াই কীভাবে টেস্ট জেতা যায়, সেই পথই এখন খুঁজে বার করতে হবে।
শেষ পর্যন্ত কুমার সাঙ্গাকারার সেঞ্চুরিতে সাউদাম্পটন টেস্টটা ড্র করতে পেরেছে শ্রীলঙ্কা। ইংল্যান্ড চেয়েছিল, ম্যাচটা জিতেই ভারতের কাছে একটা বার্তা পাঠাতে—সাবধান! সেটা হলো না। কিন্তু টেস্টের এক নম্বর দলটিকে তার পরও একটা বার্তা পাঠাতে পারল তিন নম্বর দলটি। এ নিয়ে টানা পাঁচটি টেস্ট সিরিজ জিতল স্ট্রাউসের দল। বাংলাদেশের বিপক্ষে দুটি; পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি করে।
টানা সিরিজ জয়ের ধারা ইংল্যান্ড ধরে রাখতে চায় পরবর্তী সিরিজেও। জুলাইয়ের ২১ তারিখ নিজেদের মাঠে শুরু হচ্ছে ভারতের বিপক্ষে চার টেস্ট সিরিজের প্রথমটি। সেই সিরিজে চোখ রেখে স্ট্রাউস বলছেন, ‘ভারতের মুখোমুখি হওয়া একটা চ্যালেঞ্জ। আমরা সেই চ্যালেঞ্জটি নিতে প্রস্তুত। ওরা বিশ্বের এক নম্বর দল। কিন্তু আমরা ওদের জন্য কঠিন লড়াই ছুড়ে দিতে পারব বলে আশা করি।’ অ্যাশেজজয়ী অধিনায়কের ভবিষ্যদ্বাণী, ‘এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা সিরিজই হতে চলেছে। ভারত খুবই আত্মবিশ্বাসী একটা দল। ওরা জিততে অভ্যস্ত। কিন্তু আমরা নিজেদের কন্ডিশনে খেলব। ওদের হারানোর শক্তি আমাদের আছে। এটা তাই কঠিন একটা সিরিজই হবে। সিরিজের ফলাফল গড়ে দেবে সুনির্দিষ্ট কিছু মুহূর্ত আর সেশন। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, আমরা যেন সেই সুযোগগুলো মুঠোয় পুরে ফেলতে পারি।’
খেলোয়াড় স্ট্রাউসের জন্যও সিরিজটা হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজটা একদমই ভালো যায়নি। চার ইনিংস মিলে করেছেন মাত্র ২৭ রান। গড় ৬.৭৫! চারবারের মধ্যে তিনবারই আউট হয়েছেন বাঁহাতি পেসার চানাকা ভেলেগেদারার বলে। ওদিকে ভারতও নিয়ে আসবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বিশ্রামে থাকা জহির খানকে। জহিরও বাঁহাতি। কঠিন পরীক্ষা অপেক্ষা করছে স্ট্রাউসের জন্যও।
মাঝখানে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি টি-টোয়েন্টি আর পাঁচটি ওয়ানডে থাকলেও স্ট্রাউস এখনই ভারতকে নিয়ে ভাবতে শুরু করে দিচ্ছেন। সময় দিতে পারছেন, কারণ ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়ে ফেলেছেন আগেই। ফলে ২৫ জুন একমাত্র টি-টোয়েন্টির পর ২৮ তারিখ থেকে শুরু পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে খেলবেন না স্ট্রাউস।
ইংল্যান্ডের তিন অধিনায়কের আনুষ্ঠানিক যাত্রাও শুরু হয়ে যাচ্ছে। ২৫ জুন অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হবে স্টুয়ার্ট ব্রডের, ওয়ানডে দলের স্থায়ী অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হবে অ্যালিস্টার কুকেরও। কুকের দলের জন্য ওয়ানডে সিরিজটা প্রতিশোধের মিশন। শ্রীলঙ্কার কাছে হেরেই বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাদ পড়েছিল ইংল্যান্ড।
টেস্ট সিরিজে হেরে যাওয়ার কথা মাথা থেকে সরিয়ে শ্রীলঙ্কাকেও এখন নতুন করে প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক সাঙ্গাকারা জানালেন, শেষ পর্যন্ত কার্ডিফ টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৮২ রানে অলআউট হয়ে যাওয়াটাই একমাত্র আফসোস হয়ে থাকছে তাঁদের জন্য, ‘সেটা সম্ভবত এই সফরে আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় আফসোস।’ ওই ইনিংসে এমন ধসে না পড়লে টেস্ট সিরিজটা ড্রই করে ফেলতে পারত শ্রীলঙ্কা।
এই সিরিজে মুত্তিয়া মুরালিধরনের অনুপস্থিতিও ভীষণভাবে অনুভব করেছে বলে জানিয়েছেন সাঙ্গাকারা। বলেছেন, মুরালি, চামিন্ডা ভাস আর লাসিথ মালিঙ্গাকে ছাড়াই কীভাবে টেস্ট জেতা যায়, সেই পথই এখন খুঁজে বার করতে হবে।
No comments