আবারও সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করলেন আসাদ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ গতকাল মঙ্গলবার সরকারবিরোধীদের প্রতি নতুন করে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন। বর্তমান সংকট সমাধানে ‘জাতীয় সংলাপের’ প্রস্তাব দেওয়ার এক দিন পর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করলেন তিনি।
সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সানায় নতুন এই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার কথা প্রচার করা হয়। ঘোষণায় বলা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট আসাদ গত ২০ জুনের আগে ঘটা সব অপরাধের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন।’ তবে সাধারণ ক্ষমা সম্পর্কে আর বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
এর আগে ৩১ মে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট আসাদ। এতে মুসলিম ব্রাদারহুডসহ সব রাজনৈতিক বন্দীকে ক্ষমা করা হয়। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের মতে, ওই ক্ষমা ঘোষণার আওতায় শত শত রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়।
গত সোমবার সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট আসাদ বলেন, সাধারণ ক্ষমাই যথেষ্ট নয়। তাই দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত রেখে আরও যা করা সম্ভব, তা করতে যাচ্ছি আমরা।
প্রেসিডেন্ট আসাদের সমর্থনে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানী দামেস্কে হাজার হাজার জনতা সমাবেশ করেছে। দামেস্কর কেন্দ্রস্থলে ওমেইয়েডস স্কয়ারে বিশাল ওই সমাবেশে প্রেসিডেন্ট আসাদের পক্ষে ‘প্রেসিডেন্টের জন্য আমরা জীবন দেব’ বলে স্লোগান দেওয়া হয়। তারা সিরিয়ার পতাকা ও প্রেসিডেন্ট আসাদের বড় বড় ছবি বহন করে। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে জানানো হয়, হোমস শহরেও প্রেসিডেন্ট আসাদের পক্ষে বিশাল সমাবেশ হয়েছে।
বর্তমান সংকট সমাধানে গত সোমবার ‘জাতীয় সংলাপের’ আহ্বান জানান প্রেসিডেন্ট আসাদ। তিনি বলেন, জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে সিরিয়ার বর্তমান সংবিধান পরিবর্তন করা যেতে পারে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সংস্কার সম্ভব নয়। তিনি স্বীকার করেন, সিরিয়া এক ‘ক্রান্তিলগ্নে’ পৌঁছেছে।
প্রেসিডেন্টের সংলাপের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে বিরোধীরা। তারা প্রেসিডেন্ট আসাদের বিরুদ্ধে বিপ্লবের আহ্বান জানায়। একই সঙ্গে সরকারবিরোধী আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়।
আসাদের এই ভাষণের পর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ‘কথা নয়, কাজ করার’ জন্য তাঁর প্রতি আহ্বান জানায়। ইউরোপের কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট বাশারের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যাপারে একমত হন। কেউ কেউ তাঁকে সংস্কার বা পদত্যাগ করার আহ্বান জানান।
সিরিয়ায় গত মার্চ থেকে সরকারবিরোধী আন্দোলনে এ পর্যন্ত অন্তত এক হাজার ৪০০ ব্যক্তি নিহত হয়েছে। আন্দোলনে জড়িত থাকার অভিযোগে ১০ হাজারেরও বেশি লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সানায় নতুন এই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার কথা প্রচার করা হয়। ঘোষণায় বলা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট আসাদ গত ২০ জুনের আগে ঘটা সব অপরাধের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন।’ তবে সাধারণ ক্ষমা সম্পর্কে আর বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
এর আগে ৩১ মে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট আসাদ। এতে মুসলিম ব্রাদারহুডসহ সব রাজনৈতিক বন্দীকে ক্ষমা করা হয়। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের মতে, ওই ক্ষমা ঘোষণার আওতায় শত শত রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়।
গত সোমবার সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট আসাদ বলেন, সাধারণ ক্ষমাই যথেষ্ট নয়। তাই দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত রেখে আরও যা করা সম্ভব, তা করতে যাচ্ছি আমরা।
প্রেসিডেন্ট আসাদের সমর্থনে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানী দামেস্কে হাজার হাজার জনতা সমাবেশ করেছে। দামেস্কর কেন্দ্রস্থলে ওমেইয়েডস স্কয়ারে বিশাল ওই সমাবেশে প্রেসিডেন্ট আসাদের পক্ষে ‘প্রেসিডেন্টের জন্য আমরা জীবন দেব’ বলে স্লোগান দেওয়া হয়। তারা সিরিয়ার পতাকা ও প্রেসিডেন্ট আসাদের বড় বড় ছবি বহন করে। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে জানানো হয়, হোমস শহরেও প্রেসিডেন্ট আসাদের পক্ষে বিশাল সমাবেশ হয়েছে।
বর্তমান সংকট সমাধানে গত সোমবার ‘জাতীয় সংলাপের’ আহ্বান জানান প্রেসিডেন্ট আসাদ। তিনি বলেন, জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে সিরিয়ার বর্তমান সংবিধান পরিবর্তন করা যেতে পারে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সংস্কার সম্ভব নয়। তিনি স্বীকার করেন, সিরিয়া এক ‘ক্রান্তিলগ্নে’ পৌঁছেছে।
প্রেসিডেন্টের সংলাপের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে বিরোধীরা। তারা প্রেসিডেন্ট আসাদের বিরুদ্ধে বিপ্লবের আহ্বান জানায়। একই সঙ্গে সরকারবিরোধী আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়।
আসাদের এই ভাষণের পর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ‘কথা নয়, কাজ করার’ জন্য তাঁর প্রতি আহ্বান জানায়। ইউরোপের কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট বাশারের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যাপারে একমত হন। কেউ কেউ তাঁকে সংস্কার বা পদত্যাগ করার আহ্বান জানান।
সিরিয়ায় গত মার্চ থেকে সরকারবিরোধী আন্দোলনে এ পর্যন্ত অন্তত এক হাজার ৪০০ ব্যক্তি নিহত হয়েছে। আন্দোলনে জড়িত থাকার অভিযোগে ১০ হাজারেরও বেশি লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
No comments