ইংল্যান্ড সফরে চোখ যুবরাজের
যুবরাজ সিং অসুস্থ। আর সে কারণেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ মিস করছেন তিনি। বিশ্রামে থেকে অসুস্থতা কাটানোর চেষ্টায় রয়েছেন। একই সঙ্গে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ সিরিজেই তিনি দলে ফিরতে পারবেন বলে তিনি আশাবাদী।
বিশ্বকাপে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার হাতে তুলেছেন। অসুস্থতার মধ্যেও আসন্ন ইংল্যান্ড সফর নিয়ে তিনি দারুণ সিরিয়াস। ক্রিকেটের জনকদের তাদের মাটিতে হারিয়েই যে ভারতের বিশ্বকাপ শ্রেষ্ঠত্বের ধারাবাহিকতার প্রমাণ রাখতে হবে।
যুবরাজ সিং জানিয়েছেন, তিনি খুব দ্রুতই সেরে উঠছেন। খুব তাড়াতাড়িই তিনি ম্যাচ ফিটনেসের উপযুক্ত হয়ে উঠবেন বলে তিনি আশা করছেন।
অসুস্থ হলেও বিশ্রামে থাকতে খুব একটা মন্দ লাগছে না যুবরাজের। তাঁর মতে, অসুস্থতার কারণেই কিছুটা অবসর পেয়েছি। সেই অবসর পুরোপুরিভাবেই উপভোগের পথ বেছে নিয়েছেন তিনি। তবে সেই উপভোগটি হচ্ছে সম্পূর্ণ বাড়িতে থেকে পরিবার, বন্ধু-বান্ধবের সান্নিধ্যে। অতিরিক্ত ক্রিকেট নিয়ে যখন খেলোয়াড়দের অভিযোগের শেষ নেই, ঠিক তখনই, মোটামুটি উপভোগ্য একটি অবসরই পেয়ে গেলেন ভারতের এই ক্যারিশমাটিক তারকা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে টেস্ট সিরিজে ভারতের শুরুটা একেবারেই ভালো হয়নি। কেবল এই সিরিজেই নয়, অনেক দিন ধরেই কোনো টেস্ট সিরিজেই সূচনাটা ভালো হচ্ছে না ভারতীয় দের। যুবরাজ বলেন, এ ব্যাপারটি সত্যিই চিন্তার। টিম মিটিংয়ে এগুলো নিয়ে যথেষ্ট আলাপ-আলোচনা হয়। অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও ব্যক্তিগতভাবে এ ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তিত।
ক্রিকেটে রেফারেল পদ্ধতি নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই যুবরাজের। তিনি বলেন, ‘এ পদ্ধতিটি ভালো কি মন্দ, তা বিচার করার দায়িত্ব আমার নয়, ক্রিকেট প্রশাসকদের। তারাই ব্যাপারটি নিয়ে ভাবুন।’
যুবরাজের সবচেয়ে বড় সমস্যা তিনি তাঁর পারফরম্যান্সে ধারাবাহিক নন। বিশ্বকাপে দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলেও আইপিএলে তিনি ছিলেন একেবারেই ফ্লপ। তিনিও ব্যাপারটি জানেন, বোঝেন। তবে সরাসরি কোনো উত্তর না দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘এ সমস্যাটি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি।
বিশ্বকাপে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার হাতে তুলেছেন। অসুস্থতার মধ্যেও আসন্ন ইংল্যান্ড সফর নিয়ে তিনি দারুণ সিরিয়াস। ক্রিকেটের জনকদের তাদের মাটিতে হারিয়েই যে ভারতের বিশ্বকাপ শ্রেষ্ঠত্বের ধারাবাহিকতার প্রমাণ রাখতে হবে।
যুবরাজ সিং জানিয়েছেন, তিনি খুব দ্রুতই সেরে উঠছেন। খুব তাড়াতাড়িই তিনি ম্যাচ ফিটনেসের উপযুক্ত হয়ে উঠবেন বলে তিনি আশা করছেন।
অসুস্থ হলেও বিশ্রামে থাকতে খুব একটা মন্দ লাগছে না যুবরাজের। তাঁর মতে, অসুস্থতার কারণেই কিছুটা অবসর পেয়েছি। সেই অবসর পুরোপুরিভাবেই উপভোগের পথ বেছে নিয়েছেন তিনি। তবে সেই উপভোগটি হচ্ছে সম্পূর্ণ বাড়িতে থেকে পরিবার, বন্ধু-বান্ধবের সান্নিধ্যে। অতিরিক্ত ক্রিকেট নিয়ে যখন খেলোয়াড়দের অভিযোগের শেষ নেই, ঠিক তখনই, মোটামুটি উপভোগ্য একটি অবসরই পেয়ে গেলেন ভারতের এই ক্যারিশমাটিক তারকা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে টেস্ট সিরিজে ভারতের শুরুটা একেবারেই ভালো হয়নি। কেবল এই সিরিজেই নয়, অনেক দিন ধরেই কোনো টেস্ট সিরিজেই সূচনাটা ভালো হচ্ছে না ভারতীয় দের। যুবরাজ বলেন, এ ব্যাপারটি সত্যিই চিন্তার। টিম মিটিংয়ে এগুলো নিয়ে যথেষ্ট আলাপ-আলোচনা হয়। অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও ব্যক্তিগতভাবে এ ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তিত।
ক্রিকেটে রেফারেল পদ্ধতি নিয়ে কোনো বক্তব্য নেই যুবরাজের। তিনি বলেন, ‘এ পদ্ধতিটি ভালো কি মন্দ, তা বিচার করার দায়িত্ব আমার নয়, ক্রিকেট প্রশাসকদের। তারাই ব্যাপারটি নিয়ে ভাবুন।’
যুবরাজের সবচেয়ে বড় সমস্যা তিনি তাঁর পারফরম্যান্সে ধারাবাহিক নন। বিশ্বকাপে দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলেও আইপিএলে তিনি ছিলেন একেবারেই ফ্লপ। তিনিও ব্যাপারটি জানেন, বোঝেন। তবে সরাসরি কোনো উত্তর না দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘এ সমস্যাটি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি।
No comments