আত্মঘাতী হামলার জন্য স্কুলছাত্রীকে অপহরণ!
তার নাম সোহানা জাওয়েদ। বয়স মাত্র নয় বছর। তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী। কয়েক দিন আগে পাকিস্তানের পেশোয়ার থেকে জঙ্গিরা এই ছোট্ট মেয়েটিকেই অপহরণ করেছিল আত্মঘাতী হামলা চালানোর জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মেয়েটি অপহরণকারীদের কবল থেকে পালাতে সক্ষম হয় এবং পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের লোয়ার দির এলাকার পুলিশ এ কথা জানায়।
পুলিশ জানায়, অপহরণের পর মেয়েটিকে বিস্ফোরক-বাঁধা পোশাক পরানো হয়। তারপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে তাকে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি তল্লাশি চৌকির দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। মেয়েটিকে তল্লাশি চৌকির কাছে নিয়ে যাওয়ার সময় সে শরীর থেকে আত্মঘাতী পোশাক খুলে ফেলে এবং চিৎকার করে দৌড়ে পালিয়ে যায়। এ সময় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে।
উদ্ধারের পর গত সোমবার লোয়ার দিরে পুলিশ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সোহানা জানায়, তাকে অপহরণ করে আফগান সীমান্তবর্তী একটি জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। স্কুলে যাওয়ার পথে দুজন নারী তাকে জোর করে একটি গাড়িতে তোলেন। এ সময় গাড়িতে দুজন পুরুষও ছিলেন। একজন অপহরণকারী তার মুখের ওপর একটি রুমাল ধরলে সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। জ্ঞান ফেরার পর সে কান্নাকাটি শুরু করে। তখন এক নারী তাকে কয়েকটি বিস্কুট খেতে দেয়। বিস্কুট খাওয়ার পর সে আবারও জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
সোহানা জানায়, জ্ঞান ফেরার পর সে নিজেকে একটি বাড়িতে দেখতে পায়। সন্ধ্যার দিকে অপহরণকারীরা তাকে আবারও বিস্কুট খেতে দেয়। এরপর সে আবারও ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অপহরণকারীরা তার শরীরে বিস্ফোরক-বাঁধা পোশাক পরিয়ে দেয়।
লোয়ার দিরের পুলিশ কর্মকর্তা সেলিম মারওয়াত বলেন, মেয়েটির শরীরে বেঁধে দেওয়া পোশাকে নয় কেজি বিস্ফোরক বাঁধা ছিল।
পুলিশ জানায়, অপহরণের পর মেয়েটিকে বিস্ফোরক-বাঁধা পোশাক পরানো হয়। তারপর আত্মঘাতী হামলা চালাতে তাকে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি তল্লাশি চৌকির দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। মেয়েটিকে তল্লাশি চৌকির কাছে নিয়ে যাওয়ার সময় সে শরীর থেকে আত্মঘাতী পোশাক খুলে ফেলে এবং চিৎকার করে দৌড়ে পালিয়ে যায়। এ সময় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে।
উদ্ধারের পর গত সোমবার লোয়ার দিরে পুলিশ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সোহানা জানায়, তাকে অপহরণ করে আফগান সীমান্তবর্তী একটি জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। স্কুলে যাওয়ার পথে দুজন নারী তাকে জোর করে একটি গাড়িতে তোলেন। এ সময় গাড়িতে দুজন পুরুষও ছিলেন। একজন অপহরণকারী তার মুখের ওপর একটি রুমাল ধরলে সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। জ্ঞান ফেরার পর সে কান্নাকাটি শুরু করে। তখন এক নারী তাকে কয়েকটি বিস্কুট খেতে দেয়। বিস্কুট খাওয়ার পর সে আবারও জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
সোহানা জানায়, জ্ঞান ফেরার পর সে নিজেকে একটি বাড়িতে দেখতে পায়। সন্ধ্যার দিকে অপহরণকারীরা তাকে আবারও বিস্কুট খেতে দেয়। এরপর সে আবারও ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অপহরণকারীরা তার শরীরে বিস্ফোরক-বাঁধা পোশাক পরিয়ে দেয়।
লোয়ার দিরের পুলিশ কর্মকর্তা সেলিম মারওয়াত বলেন, মেয়েটির শরীরে বেঁধে দেওয়া পোশাকে নয় কেজি বিস্ফোরক বাঁধা ছিল।
No comments