পাকিস্তানেই আছেন লাদেনের স্ত্রী-সন্তানেরা
ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর থেকে তাঁর তিন স্ত্রী ও আট সন্তান এখনো পাকিস্তানে আটক আছেন। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল রোববার জানায়, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য লাদেনের একাধিক স্ত্রী ও সন্তানদের আটক রাখা হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত অন্য কোনো দেশ তাঁদের নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেনি।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তাহমিনা জানজুয়া বলেন, ইয়েমেন বা অন্য কোনো দেশে থেকে লাদেনের পরিবারের সদস্যদের হস্তান্তর করার কোনো প্রস্তাব আসেনি। বর্তমানে তাঁদের কোথায় রাখা হয়েছে, সে তথ্য প্রকাশ না করে পাকিস্তানি কর্মকর্তারা বলেন, তাঁদের নিজ নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
গত সোমবার পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে লুকিয়ে থাকা অবস্থায় মার্কিন অভিযানে আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর তাঁর পরিবারের সদস্যরা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে আছেন। তাঁদের মধ্যে আছেন লাদেনের ইয়েমেনি স্ত্রী আমাল আহমেদ আবদুলফাত্তাহ। তিনি তদন্তকারীদের বলেছেন, ২০০৬ সালে অ্যাবোটাবাদের সেই বাড়িটিতে ঢোকার পর থেকে তিনি কখনো ওপরতলা থেকে নিচে নামেননি।
লাদেনের সন্তানদের বয়স প্রকাশ করা হয়নি। জীবদ্দশায় বিন লাদেনকে বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে থাকতে হলেও তিনি সব সময় পরিবারকে কাছে রাখতেন। তাঁর এক ছেলে খালিদ সোমবারের অভিযানে নিহত হন। একজন সামরিক কর্মকর্তা জানান, লাদেনের সবচেয়ে অল্পবয়সী স্ত্রী আমাল আহমেদ আবদুলফাত্তাহকে পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একটি সামরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
কর্মকর্তারা জানান, আটক নারী ও শিশুদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিআইএকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। তাঁদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য থেকে লাদেন হত্যায় মার্কিন অভিযান এবং কীভাবে তিনি প্রায় ১০ বছর গ্রেপ্তার এড়াতে সক্ষম হয়েছিলেন, সে সম্পর্কে জানা যেতে পারে।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তাহমিনা জানজুয়া বলেন, ইয়েমেন বা অন্য কোনো দেশে থেকে লাদেনের পরিবারের সদস্যদের হস্তান্তর করার কোনো প্রস্তাব আসেনি। বর্তমানে তাঁদের কোথায় রাখা হয়েছে, সে তথ্য প্রকাশ না করে পাকিস্তানি কর্মকর্তারা বলেন, তাঁদের নিজ নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
গত সোমবার পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে লুকিয়ে থাকা অবস্থায় মার্কিন অভিযানে আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর তাঁর পরিবারের সদস্যরা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে আছেন। তাঁদের মধ্যে আছেন লাদেনের ইয়েমেনি স্ত্রী আমাল আহমেদ আবদুলফাত্তাহ। তিনি তদন্তকারীদের বলেছেন, ২০০৬ সালে অ্যাবোটাবাদের সেই বাড়িটিতে ঢোকার পর থেকে তিনি কখনো ওপরতলা থেকে নিচে নামেননি।
লাদেনের সন্তানদের বয়স প্রকাশ করা হয়নি। জীবদ্দশায় বিন লাদেনকে বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে থাকতে হলেও তিনি সব সময় পরিবারকে কাছে রাখতেন। তাঁর এক ছেলে খালিদ সোমবারের অভিযানে নিহত হন। একজন সামরিক কর্মকর্তা জানান, লাদেনের সবচেয়ে অল্পবয়সী স্ত্রী আমাল আহমেদ আবদুলফাত্তাহকে পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একটি সামরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
কর্মকর্তারা জানান, আটক নারী ও শিশুদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিআইএকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। তাঁদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য থেকে লাদেন হত্যায় মার্কিন অভিযান এবং কীভাবে তিনি প্রায় ১০ বছর গ্রেপ্তার এড়াতে সক্ষম হয়েছিলেন, সে সম্পর্কে জানা যেতে পারে।
No comments