রিয়াল ৬ রোনালদো ৪
সব রাগ, ক্ষোভ, হতাশা একসঙ্গে বিস্ফোরিত হলো। ভিসুভিয়াসের মতো ফুঁসে উঠল রিয়াল মাদ্রিদ। লিগে গত ম্যাচে রিয়াল জারাগোজার কাছে হার, চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার হাতে বিদায় হওয়ার জ্বালা জুড়াল হোসে মরিনহোর দল। পরশু স্প্যানিশ লিগে সেভিয়াকে ৬-২ গোলে উড়িল দিয়ে বার্সার শিরোপা-উৎসবকে প্রলম্বিত করল রিয়াল।
দলগত দ্বৈরথে হয়তো হেরে বসেছেন, ব্যক্তিগত দ্বৈরথে জিততে মরিয়া ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পরশু একাই করলেন ৪ গোল। লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় রোনালদো এখন মেসির ওপরে। ৩১ ম্যাচে ৩৩ গোল। মেসির গোলসংখ্যা ৩১। মেসির মতো মৌসুমে গোলের ফিফটি করার সম্ভাবনার সামনেও দাঁড়িয়ে রোনালদো। ৫১ ম্যাচে ৪৬ গোল তাঁর। লিগে এখনো রিয়ালের বাকি আছে তিন ম্যাচ।
এই মৌসুমেই লিগে আরেক ম্যাচে চার গোল করেছিলেন রোনালদো। রেসিং সান্তাদারকে ওই ম্যাচে ৬-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল রিয়াল। পয়েন্ট টেবিলের পাঁচ থেকে সাতে নেমে যাওয়া সেভিয়াও বিধ্বস্ত হলো মাদ্রিদীয় অহংয়ের বুলডোজারে। রোনালদো-ঝড়ের পূর্বাভাস অবশ্য প্রথমার্ধে ছিল না। ৩-০ গোলে এগিয়ে ছিল রিয়াল। সার্জিও রামোস, রোনালদো আর কাকা করেছিলেন একটি করে গোল। ৬১ মিনিটে একটি গোল শোধ করে দেন আলভেরো নেগ্রেদো। তাতেই যেন খেপে ওঠেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। ৬৫, ৭০ ও ৭৫—প্রতি পাঁচ মিনিটে একটি করে গোল সেভিয়ার জালে ঢোকান। ৮৪ মিনিটে নেগ্রেদো আরেকটি গোল শোধ করেন বটে, কিন্তু ততক্ষণে গোল উদ্যাপনের শক্তিও যেন হারিয়ে ফেলেছিল সেভিয়া।
এমন নয় যে এই বড় জয় বার্সার শিরোপা সম্ভাবনাকে শঙ্কায় ফেলে দিল। তবে এই জয় দিয়ে অনেকটাই ভারমুক্ত হতে পারল কিছুদিন ধরে একের পর এক ধাক্কা সামলাতে থাকা রিয়াল। উয়েফার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মরিনহোর মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে সহকারী কোচ আইতর কারাঙ্কা আবারও রেফারি প্রসঙ্গ টেনে এনে বলেছেন, ‘এই রেফারি খেলার ধারায় ব্যাঘাত ঘটাননি।’
বার্সেলোনার জয়: মৌসুমের দ্বিতীয় কাতালনা ডার্বিও জিতল বার্সেলোনা। এসপানিওলের মাঠ থেকে মৌসুমের মাঝে প্রথম ডার্বিটা বার্সা জিতে এসেছিল ৫-১ গোলে। আর কাল নিজেদের মাঠ ন্যু ক্যাম্পে এসপানিওলকে হারাল ২-০ গোলে। ২৯ মিনিটে বার্সাকে প্রথম এগিয়ে দিয়েছিলেন ইনিয়েস্তা। ৪৮ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন জেরার্ড পিকে।
দলগত দ্বৈরথে হয়তো হেরে বসেছেন, ব্যক্তিগত দ্বৈরথে জিততে মরিয়া ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পরশু একাই করলেন ৪ গোল। লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় রোনালদো এখন মেসির ওপরে। ৩১ ম্যাচে ৩৩ গোল। মেসির গোলসংখ্যা ৩১। মেসির মতো মৌসুমে গোলের ফিফটি করার সম্ভাবনার সামনেও দাঁড়িয়ে রোনালদো। ৫১ ম্যাচে ৪৬ গোল তাঁর। লিগে এখনো রিয়ালের বাকি আছে তিন ম্যাচ।
এই মৌসুমেই লিগে আরেক ম্যাচে চার গোল করেছিলেন রোনালদো। রেসিং সান্তাদারকে ওই ম্যাচে ৬-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল রিয়াল। পয়েন্ট টেবিলের পাঁচ থেকে সাতে নেমে যাওয়া সেভিয়াও বিধ্বস্ত হলো মাদ্রিদীয় অহংয়ের বুলডোজারে। রোনালদো-ঝড়ের পূর্বাভাস অবশ্য প্রথমার্ধে ছিল না। ৩-০ গোলে এগিয়ে ছিল রিয়াল। সার্জিও রামোস, রোনালদো আর কাকা করেছিলেন একটি করে গোল। ৬১ মিনিটে একটি গোল শোধ করে দেন আলভেরো নেগ্রেদো। তাতেই যেন খেপে ওঠেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। ৬৫, ৭০ ও ৭৫—প্রতি পাঁচ মিনিটে একটি করে গোল সেভিয়ার জালে ঢোকান। ৮৪ মিনিটে নেগ্রেদো আরেকটি গোল শোধ করেন বটে, কিন্তু ততক্ষণে গোল উদ্যাপনের শক্তিও যেন হারিয়ে ফেলেছিল সেভিয়া।
এমন নয় যে এই বড় জয় বার্সার শিরোপা সম্ভাবনাকে শঙ্কায় ফেলে দিল। তবে এই জয় দিয়ে অনেকটাই ভারমুক্ত হতে পারল কিছুদিন ধরে একের পর এক ধাক্কা সামলাতে থাকা রিয়াল। উয়েফার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মরিনহোর মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে সহকারী কোচ আইতর কারাঙ্কা আবারও রেফারি প্রসঙ্গ টেনে এনে বলেছেন, ‘এই রেফারি খেলার ধারায় ব্যাঘাত ঘটাননি।’
বার্সেলোনার জয়: মৌসুমের দ্বিতীয় কাতালনা ডার্বিও জিতল বার্সেলোনা। এসপানিওলের মাঠ থেকে মৌসুমের মাঝে প্রথম ডার্বিটা বার্সা জিতে এসেছিল ৫-১ গোলে। আর কাল নিজেদের মাঠ ন্যু ক্যাম্পে এসপানিওলকে হারাল ২-০ গোলে। ২৯ মিনিটে বার্সাকে প্রথম এগিয়ে দিয়েছিলেন ইনিয়েস্তা। ৪৮ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন জেরার্ড পিকে।
No comments