যুক্তরাজ্যে লিবডেমদের প্রতি জোট ছাড়ার আহ্বান লেবারের
মন্ত্রিসভা ছেড়ে নিজেদের পক্ষে যোগ দেওয়ার জন্য যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন জোটের শরিক লিবডেম বা লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিরোধী দল লেবার পার্টি। লেবার পার্টির নেতা এড মিলিব্যান্ড গতকাল রোববার বলেছেন, লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের জন্য তাঁর দলের দরজা খোলাই আছে।
সম্প্রতি নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার বিষয়ে গণভোট ও আঞ্চলিক নির্বাচনে চরম ভরাডুবি হয়েছে লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের। তারা ছিল বর্তমান নির্বাচনব্যবস্থা ‘ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট’ সংস্কারের পক্ষে। কিন্তু দেশের মানুষ এর বিপক্ষেই রায় দিয়েছেন। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান দল প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের কনজারভেটিভ পার্টি বর্তমান ব্যবস্থার পক্ষেই অবস্থান নেয়। অথচ গত বছরের মে মাসে সাধারণ নির্বাচনের পর নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েই লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের নিয়ে জোট সরকার গঠন করেছিল কনজারভেটিভরা। নির্বাচনের পর লিবারেল ডেমোক্র্যাটস নেতা উপপ্রধানমন্ত্রী নিক ক্লেগ অভিযোগ করেন, তাঁদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের দৈনিক পত্রিকা অবজারভারকে মিলিব্যান্ড বলেন, ‘লিবারেল ডেমোক্র্যাটসরা যদি এই টোরি-নীতির পক্ষে না থাকতে চান, তাহলে তাঁদের উচিত নিজেদের বিশ্বাসের পক্ষে অবস্থান নেওয়া বা মন্ত্রিসভা ত্যাগ করা। তাঁরা আমাদের সঙ্গেও কাজ করতে পারেন। আমার দরজা সব সময় খোলা।’
গণভোটের পর থেকে ক্ষমতাসীন জোটের দুই শরিকের মধ্যে অস্থিরতা চলছে। যদিও ক্যামেরন ও ক্লেগ বলে আসছেন, উত্তেজনা কমবে, জোট আবার শক্তিশালী হবে।
লিবারেল ডেমোক্র্যাটস দলের অন্যতম নেতা বাণিজ্যমন্ত্রী ভিনস ক্যাবল মধ্য-ডানপন্থী কনজারভেটিভদের ‘নিষ্ঠুর’ অভিহিত করে বলেছেন, তাদের জোট এখন আরও ‘স্বার্থনির্ভর’ হবে।
মিলিব্যান্ড গতকাল বলেন, কনজারভেটিভদের নেতৃত্বাধীন জোটে থাকবে, নাকি আরও প্রগতিশীল নীতির পক্ষে অবস্থান নেবে, লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার এটাই সময়।
লেবার পার্টির নেতা আরও বলেন, ‘নৌকা বদলের জন্য লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের মন্ত্রীরা ইতিমধ্যে অনেক দেরি করে ফেলেছেন, তবে এখনো সুযোগ আছে।’
সম্প্রতি নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার বিষয়ে গণভোট ও আঞ্চলিক নির্বাচনে চরম ভরাডুবি হয়েছে লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের। তারা ছিল বর্তমান নির্বাচনব্যবস্থা ‘ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট’ সংস্কারের পক্ষে। কিন্তু দেশের মানুষ এর বিপক্ষেই রায় দিয়েছেন। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান দল প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের কনজারভেটিভ পার্টি বর্তমান ব্যবস্থার পক্ষেই অবস্থান নেয়। অথচ গত বছরের মে মাসে সাধারণ নির্বাচনের পর নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েই লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের নিয়ে জোট সরকার গঠন করেছিল কনজারভেটিভরা। নির্বাচনের পর লিবারেল ডেমোক্র্যাটস নেতা উপপ্রধানমন্ত্রী নিক ক্লেগ অভিযোগ করেন, তাঁদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের দৈনিক পত্রিকা অবজারভারকে মিলিব্যান্ড বলেন, ‘লিবারেল ডেমোক্র্যাটসরা যদি এই টোরি-নীতির পক্ষে না থাকতে চান, তাহলে তাঁদের উচিত নিজেদের বিশ্বাসের পক্ষে অবস্থান নেওয়া বা মন্ত্রিসভা ত্যাগ করা। তাঁরা আমাদের সঙ্গেও কাজ করতে পারেন। আমার দরজা সব সময় খোলা।’
গণভোটের পর থেকে ক্ষমতাসীন জোটের দুই শরিকের মধ্যে অস্থিরতা চলছে। যদিও ক্যামেরন ও ক্লেগ বলে আসছেন, উত্তেজনা কমবে, জোট আবার শক্তিশালী হবে।
লিবারেল ডেমোক্র্যাটস দলের অন্যতম নেতা বাণিজ্যমন্ত্রী ভিনস ক্যাবল মধ্য-ডানপন্থী কনজারভেটিভদের ‘নিষ্ঠুর’ অভিহিত করে বলেছেন, তাদের জোট এখন আরও ‘স্বার্থনির্ভর’ হবে।
মিলিব্যান্ড গতকাল বলেন, কনজারভেটিভদের নেতৃত্বাধীন জোটে থাকবে, নাকি আরও প্রগতিশীল নীতির পক্ষে অবস্থান নেবে, লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার এটাই সময়।
লেবার পার্টির নেতা আরও বলেন, ‘নৌকা বদলের জন্য লিবারেল ডেমোক্র্যাটসদের মন্ত্রীরা ইতিমধ্যে অনেক দেরি করে ফেলেছেন, তবে এখনো সুযোগ আছে।’
No comments