সাত বছর পর আবার মিলান
মৌসুমের মাঝপথে নিজেদের মাঠে এএস রোমার কাছে হেরে গিয়েছিল এসি মিলান। শিরোপা-স্বপ্নটাও ধাক্কা খেয়েছিল তাতে। পরশু এর প্রতিশোধ নিতে পারেনি মিলান, রোমার মাঠ থেকে ফিরেছে গোলশূন্য ড্র করে।
তবে এ নিয়ে কোনো দুঃখবোধ নেই মিলানে, বরং সেখানে চলছে উৎসব। রোমার সঙ্গে ড্র করাতেই যে নিশ্চিত হয়ে গেছে তাদের ১৮তম সিরি ‘আ’ শিরোপা। ড্র করতে পারলেই দুই ম্যাচ হাতে রেখে শিরোপা জয় নিশ্চিত হয়ে যাবে—এটা জেনেই রোমার মাঠে গিয়েছিল এসি মিলান। জিততে পারেনি ঠিক, তবে মিলান হেরে যাবে, এ ম্যাচে তা-ও কখনো মনে হয়নি।
প্রতিশোধ না নিতে পারা বা ড্র করার দুঃখ মিলানকে ছোঁবে কী করে! প্রায় সাত বছর পর পাওয়া শিরোপা তাদের ভাসাচ্ছে অন্য রকম এক আনন্দে। সান সিরোর জিওসেপ্পে মিয়াৎজা স্টেডিয়ামটা একই শহরের ক্লাব ইন্টারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে মিলান। গত ৫টি মৌসুম সান সিরোতে উৎসব করেছে ইন্টার। চোখের সামনে সান সিরোর এক পাশে আলোর রোশনাই দেখতে দেখতে ক্লান্ত মিলানের সমর্থকেরা। এবার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইন্টারকে আঁধারে ডুবিয়ে উৎসব চলছে তাদের।
সবচেয়ে বেশি খুশি মনে হয় কোচ মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি। মিলানে এসে প্রথম মৌসুমেই ‘স্কুডেট্টো’ জিতলেন। তবে কৃতিত্ব তিনি ভাগ করে দিয়েছেন সবাইকেই, ‘আমি খেলোয়াড়দের ধন্যবাদ জানাই। আর ধন্যবাদ জানাই সভাপতিকে। তিনি আমাকে দারুণ একটি দল দিয়েছেন।’
একটি সাফল্যের তৃপ্তিতে আচ্ছন্ন না হয়ে অ্যালেগ্রি দিচ্ছেন আরও সাফল্য নির্মাণের প্রতিশ্রুতি, ‘প্রথম মৌসুমেই শিরোপা জিতেছি আমি। এটা খুবই তৃপ্তির। ভবিষ্যতে দল হিসেবে আমাদের আরও ভালো হতে হবে, যদিও দলটি এখনই অনেক শক্তিশালী। সভাপতি বলেছেন, তিনি আমাদের বিশেষ উপহার দেবেন।’
মিলানের খুশির বন্যার মধ্যেও এত দিন হজম করে চলা কিছু সমালোচনার জবাব দিয়েছেন জেনারো গাত্তুসো ও ক্লারেন্স সিডর্ফ। ‘মিলান বুড়োদের দল’ কিংবা ‘এই বুড়োদের দিয়ে আর হবে না’ ধরনের কথা যাঁরা বলেছেন; জবাবটা তাঁদেরই দিয়েছেন তাঁরা। ‘অনেকেই বলেছে, আমরা শেষ হয়ে গেছি। তাই সাত বছর পর লিগ জয়টা আমাদের জন্য অসাধারণ এক ব্যাপার’—বলেছেন গাত্তুসো। সিডর্ফের কথা, ‘দুর্দান্ত এই মুহূর্তটা আমাদের জন্য ৭ বছর পর এল। বছরটাকে সুন্দর করে তুলতে এবার আমাদের জিততে হবে ইতালিয়ান কাপ।
তবে এ নিয়ে কোনো দুঃখবোধ নেই মিলানে, বরং সেখানে চলছে উৎসব। রোমার সঙ্গে ড্র করাতেই যে নিশ্চিত হয়ে গেছে তাদের ১৮তম সিরি ‘আ’ শিরোপা। ড্র করতে পারলেই দুই ম্যাচ হাতে রেখে শিরোপা জয় নিশ্চিত হয়ে যাবে—এটা জেনেই রোমার মাঠে গিয়েছিল এসি মিলান। জিততে পারেনি ঠিক, তবে মিলান হেরে যাবে, এ ম্যাচে তা-ও কখনো মনে হয়নি।
প্রতিশোধ না নিতে পারা বা ড্র করার দুঃখ মিলানকে ছোঁবে কী করে! প্রায় সাত বছর পর পাওয়া শিরোপা তাদের ভাসাচ্ছে অন্য রকম এক আনন্দে। সান সিরোর জিওসেপ্পে মিয়াৎজা স্টেডিয়ামটা একই শহরের ক্লাব ইন্টারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে মিলান। গত ৫টি মৌসুম সান সিরোতে উৎসব করেছে ইন্টার। চোখের সামনে সান সিরোর এক পাশে আলোর রোশনাই দেখতে দেখতে ক্লান্ত মিলানের সমর্থকেরা। এবার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইন্টারকে আঁধারে ডুবিয়ে উৎসব চলছে তাদের।
সবচেয়ে বেশি খুশি মনে হয় কোচ মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি। মিলানে এসে প্রথম মৌসুমেই ‘স্কুডেট্টো’ জিতলেন। তবে কৃতিত্ব তিনি ভাগ করে দিয়েছেন সবাইকেই, ‘আমি খেলোয়াড়দের ধন্যবাদ জানাই। আর ধন্যবাদ জানাই সভাপতিকে। তিনি আমাকে দারুণ একটি দল দিয়েছেন।’
একটি সাফল্যের তৃপ্তিতে আচ্ছন্ন না হয়ে অ্যালেগ্রি দিচ্ছেন আরও সাফল্য নির্মাণের প্রতিশ্রুতি, ‘প্রথম মৌসুমেই শিরোপা জিতেছি আমি। এটা খুবই তৃপ্তির। ভবিষ্যতে দল হিসেবে আমাদের আরও ভালো হতে হবে, যদিও দলটি এখনই অনেক শক্তিশালী। সভাপতি বলেছেন, তিনি আমাদের বিশেষ উপহার দেবেন।’
মিলানের খুশির বন্যার মধ্যেও এত দিন হজম করে চলা কিছু সমালোচনার জবাব দিয়েছেন জেনারো গাত্তুসো ও ক্লারেন্স সিডর্ফ। ‘মিলান বুড়োদের দল’ কিংবা ‘এই বুড়োদের দিয়ে আর হবে না’ ধরনের কথা যাঁরা বলেছেন; জবাবটা তাঁদেরই দিয়েছেন তাঁরা। ‘অনেকেই বলেছে, আমরা শেষ হয়ে গেছি। তাই সাত বছর পর লিগ জয়টা আমাদের জন্য অসাধারণ এক ব্যাপার’—বলেছেন গাত্তুসো। সিডর্ফের কথা, ‘দুর্দান্ত এই মুহূর্তটা আমাদের জন্য ৭ বছর পর এল। বছরটাকে সুন্দর করে তুলতে এবার আমাদের জিততে হবে ইতালিয়ান কাপ।
No comments