বাগদাদের একটি আটককেন্দ্রে সংঘর্ষে নিহত ১৮
ইরাকের রাজধানী বাগদাদের একটি আটককেন্দ্রে গতকাল রোববার নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও বন্দীদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৮ জন নিহত হয়েছেন। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
বাগদাদের নিরাপত্তাবিষয়ক মুখপাত্র মেজর জেনারেল কাসিম আল-মৌসাবি জানান, বাগদাদের মধ্যাঞ্চলীয় কারাদা নামক জায়গায় অবস্থিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সন্ত্রাসবাদবিরোধী একটি ইউনিটের আটককেন্দ্রে ওই বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
প্রথমে একজন বন্দী এক নিরাপত্তারক্ষীর কাছ থেকে বন্দুক ছিনিয়ে নেন এবং গুলি করে সাতজন নিরাপত্তারক্ষী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাকে হত্যা করেন। এ সময় ওই বন্দী অপর এক বন্দীর হাতেও অস্ত্র তুলে দেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও নিরাপত্তারক্ষীরা পাল্টা গুলি চালিয়ে ওই আটককেন্দ্রের ১১ বন্দীকে হত্যা করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তিন-চার ঘণ্টাব্যাপী ওই বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষ চলে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে পুলিশের কমপক্ষে ছয় সদস্য রয়েছেন। এ ছাড়া আটজন পুলিশ কর্মকর্তা ও ছয়জন বন্দী আহত হয়েছেন। আহত বন্দীদের কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে বাগদাদের আল-কিনদি হাসপাতালে নিয়ে চিকিত্সা দেওয়া হয়। এরপর তাঁদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
আল-মৌসাবি জানান, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ‘বাগদাদের আমির’ খ্যাত আল-কায়েদার নেতা হুথাইফা আল-বাতাবিও রয়েছেন। তিনি গত বছরের অক্টোবরে বাগদাদের একটি ক্যাথলিক গির্জায় হামলার মূল পরিকল্পনাকারী। ওই হামলায় ৬৮ জনের প্রাণহানি হয়।
বাগদাদের নিরাপত্তাবিষয়ক মুখপাত্র মেজর জেনারেল কাসিম আল-মৌসাবি জানান, বাগদাদের মধ্যাঞ্চলীয় কারাদা নামক জায়গায় অবস্থিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সন্ত্রাসবাদবিরোধী একটি ইউনিটের আটককেন্দ্রে ওই বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
প্রথমে একজন বন্দী এক নিরাপত্তারক্ষীর কাছ থেকে বন্দুক ছিনিয়ে নেন এবং গুলি করে সাতজন নিরাপত্তারক্ষী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাকে হত্যা করেন। এ সময় ওই বন্দী অপর এক বন্দীর হাতেও অস্ত্র তুলে দেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও নিরাপত্তারক্ষীরা পাল্টা গুলি চালিয়ে ওই আটককেন্দ্রের ১১ বন্দীকে হত্যা করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তিন-চার ঘণ্টাব্যাপী ওই বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষ চলে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে পুলিশের কমপক্ষে ছয় সদস্য রয়েছেন। এ ছাড়া আটজন পুলিশ কর্মকর্তা ও ছয়জন বন্দী আহত হয়েছেন। আহত বন্দীদের কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে বাগদাদের আল-কিনদি হাসপাতালে নিয়ে চিকিত্সা দেওয়া হয়। এরপর তাঁদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
আল-মৌসাবি জানান, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ‘বাগদাদের আমির’ খ্যাত আল-কায়েদার নেতা হুথাইফা আল-বাতাবিও রয়েছেন। তিনি গত বছরের অক্টোবরে বাগদাদের একটি ক্যাথলিক গির্জায় হামলার মূল পরিকল্পনাকারী। ওই হামলায় ৬৮ জনের প্রাণহানি হয়।
No comments