ইংল্যান্ডকে দিলশানের চ্যালেঞ্জ
শুরুতেই ইতিহাস গড়তে চান তিলকরত্নে দিলশান। শ্রীলঙ্কার আর কোনো অধিনায়ক যা পারেননি, সেটাই করতে চান। টেস্ট সিরিজ জিতে আসতে চান ইংল্যান্ড থেকে। ১৯৯৮ সালে অবশ্য একবার একমাত্র টেস্টটি জিতে এসেছিল শ্রীলঙ্কা। ওভালের সেই ম্যাচে দুই ইনিংসে ১৬ উইকেট নিয়েছিলেন মুত্তিয়া মুরালিধরন। সর্বশেষ সফরে ২০০৬ সালের সিরিজেও একটা টেস্ট জিতেছিল শ্রীলঙ্কা। ট্রেন্ট ব্রিজের সেই টেস্টেও দ্বিতীয় ইনিংসে মুরালির আট উইকেট, ১-১ ড্র করেছিল সিরিজ।
মুরালি নেই। নেই ওই সিরিজে খেলা চামিন্ডা ভাস আর সদ্যই টেস্ট থেকে অবসর নেওয়া লাসিথ মালিঙ্গাও। এবার অধিনায়ক দিলশানের হাতে তরুণ আর অনভিজ্ঞ বোলিং আক্রমণই। কিন্তু তাঁদের ওপরই আস্থা রাখছেন দিলশান, ‘তরুণদের সুযোগ দিতেই হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওরা কতটা ভালো সেটা প্রমাণের দারুণ একটা সুযোগ ওরা পাচ্ছে। অধিনায়ক হিসেবে আমার দলের তরুণ বোলারদের ওপর অগাধ আস্থা। ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ খুবই শক্তিশালী। কিন্তু আমার দলের ফাস্ট বোলার আর স্পিনারদের ওপর আমার সেই বিশ্বাস আছে। আমি জানি, এই তরুণ ফাস্ট বোলাররা চ্যালেঞ্জ নেবে, দলের জন্য সেরাটাই দেবে।’
শুধু বোলার নন, প্রত্যেকে যাতে নিজের সেরাটা ঢেলে দেন, দিলশান সেটাই নিশ্চিত করতে চান। এ কারণে তিনি নিজে আইপিএল থেকে আগেভাগে ছুটি নিয়ে দেশে ফিরছেন। দলের সবার উদ্দেশে প্রেরণাদীপ্ত একটা ভাষণও নাকি দেবেন। অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর থেকে এই মারকুটে ব্যাটসম্যানকে অনেক দায়িত্বশীলও মনে হচ্ছে। কথাবার্তায়ও সেই ছাপ স্পষ্ট, ‘গ্রীষ্মের শুরুতে ইংল্যান্ডকে তাদের মাটিতেই হারানো মোটেও সহজ কাজ নয়। কিন্তু ছেলেদের ওপর আমার আস্থা আছে। ইংল্যান্ডের উদ্দেশে যাত্রা শুরুর আগে আমি সবার সঙ্গে কথা বলব। আমরা ইংল্যান্ডে একটা উদ্দেশ্য নিয়েই যাচ্ছি—টেস্ট সিরিজ জয়। আমরা সেখানে ড্র বা কোনোমতে টিকে থাকার লক্ষ্য নিয়ে যাব না। আমি সত্যিই আগ্রহের সঙ্গে সিরিজটার দিকে তাকিয়ে আছি।’
কদিন আগেই অস্ট্রেলিয়াকে তাদের মাঠে হারিয়ে অ্যাশেজ জেতার পর এটাই ইংল্যান্ডের প্রথম সিরিজ। প্রতিকূল কন্ডিশনে সেই ইংল্যান্ডকে হারানোর হুমকি—বড় চ্যালেঞ্জই নিচ্ছেন দিলশান। সেই চ্যালেঞ্জটা মাঠে অনূদিত হয় কি না—সেটি বোঝা যাবে ২৬ মে শুরু প্রথম টেস্টে। এর আগে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচও খেলবে শ্রীলঙ্কা।
মুরালি নেই। নেই ওই সিরিজে খেলা চামিন্ডা ভাস আর সদ্যই টেস্ট থেকে অবসর নেওয়া লাসিথ মালিঙ্গাও। এবার অধিনায়ক দিলশানের হাতে তরুণ আর অনভিজ্ঞ বোলিং আক্রমণই। কিন্তু তাঁদের ওপরই আস্থা রাখছেন দিলশান, ‘তরুণদের সুযোগ দিতেই হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওরা কতটা ভালো সেটা প্রমাণের দারুণ একটা সুযোগ ওরা পাচ্ছে। অধিনায়ক হিসেবে আমার দলের তরুণ বোলারদের ওপর অগাধ আস্থা। ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ খুবই শক্তিশালী। কিন্তু আমার দলের ফাস্ট বোলার আর স্পিনারদের ওপর আমার সেই বিশ্বাস আছে। আমি জানি, এই তরুণ ফাস্ট বোলাররা চ্যালেঞ্জ নেবে, দলের জন্য সেরাটাই দেবে।’
শুধু বোলার নন, প্রত্যেকে যাতে নিজের সেরাটা ঢেলে দেন, দিলশান সেটাই নিশ্চিত করতে চান। এ কারণে তিনি নিজে আইপিএল থেকে আগেভাগে ছুটি নিয়ে দেশে ফিরছেন। দলের সবার উদ্দেশে প্রেরণাদীপ্ত একটা ভাষণও নাকি দেবেন। অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর থেকে এই মারকুটে ব্যাটসম্যানকে অনেক দায়িত্বশীলও মনে হচ্ছে। কথাবার্তায়ও সেই ছাপ স্পষ্ট, ‘গ্রীষ্মের শুরুতে ইংল্যান্ডকে তাদের মাটিতেই হারানো মোটেও সহজ কাজ নয়। কিন্তু ছেলেদের ওপর আমার আস্থা আছে। ইংল্যান্ডের উদ্দেশে যাত্রা শুরুর আগে আমি সবার সঙ্গে কথা বলব। আমরা ইংল্যান্ডে একটা উদ্দেশ্য নিয়েই যাচ্ছি—টেস্ট সিরিজ জয়। আমরা সেখানে ড্র বা কোনোমতে টিকে থাকার লক্ষ্য নিয়ে যাব না। আমি সত্যিই আগ্রহের সঙ্গে সিরিজটার দিকে তাকিয়ে আছি।’
কদিন আগেই অস্ট্রেলিয়াকে তাদের মাঠে হারিয়ে অ্যাশেজ জেতার পর এটাই ইংল্যান্ডের প্রথম সিরিজ। প্রতিকূল কন্ডিশনে সেই ইংল্যান্ডকে হারানোর হুমকি—বড় চ্যালেঞ্জই নিচ্ছেন দিলশান। সেই চ্যালেঞ্জটা মাঠে অনূদিত হয় কি না—সেটি বোঝা যাবে ২৬ মে শুরু প্রথম টেস্টে। এর আগে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচও খেলবে শ্রীলঙ্কা।
No comments