নিরাপত্তা চান তিলকারত্নে
সপ্তাহে দ্বিতীয়বারের মতো সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হলেন হাশান তিলকারত্নে। এতে অবশ্য এই সাবেক ক্রিকেটারের সমস্যা নেই। বরং ম্যাচ পাতানো সম্পর্কে সবকিছু খুলে বলতেই তিনি রাজি। কিন্তু এর আগে দিতে হবে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। ‘ম্যাচ পাতানোর প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে আমি এর সঙ্গে জড়িত সবার নামই ফাঁস করে দেব। কিন্তু এর আগে আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে’—বলেছেন তিলকারত্নে।
সাবেক লঙ্কান অধিনায়কের স্ত্রী অপ্সরীও বলেছেন, তিলকারত্নে মুখ খোলার পর থেকেই তাঁরা একের পর এক প্রাণনাশের হুমকি পেয়ে আসছেন। স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর জীবন নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। তা ছাড়া তিলকারত্নে এখন বিরোধী দলের হয়ে সক্রিয় রাজনীতিও করছেন। অনেকে এর মধ্যে রাজনৈতিক গন্ধও খুঁজে পেতে পারেন। কিন্তু তিলকারত্নে বেশ জোর দিয়েই বলেছেন, ‘আমি রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে কিংবা কাউকে বিপদে ফেলতে এই মন্তব্য করিনি। সৎ অবস্থানে থেকেই এই মন্তব্য করেছি। আমি চাই, খেলাটা আর খেলোয়াড়েরা সুরক্ষিত থাকুক।’
কদিন আগে সাবেক এই ক্রিকেটার মন্তব্য করেন, ১৯৯২ সালের পর থেকেই শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটে ম্যাচ পাতানো চলছে। কোনো কোনো ক্রিকেটারকে তিনি সামনাসামনি ম্যাচ পাতানোর জন্য উৎকোচও নিতে দেখেছেন। তিলকারত্নের এমন মন্তব্যের পর স্বাভাবিকভাবেই ঝড় ওঠে। যদিও আইসিসি থেকে এ ব্যাপারে খুব একটা উদ্যোগী মনে হচ্ছে না। এই ‘নির্লিপ্ততা’র জন্য আইসিসির কঠোর সমালোচনা করেছেন সংস্থাটির সাবেক সভাপতি এহসান মানি।
‘আইসিসি যে এই প্রসঙ্গে একেবারেই চুপটি মেরে আছে, এতে আমি যারপরনাই বিস্মিত। তিলকারত্নের মন্তব্যটি কিন্তু গুরুতর। আইসিসিরও উচিত গুরুত্বের সঙ্গে এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া। পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দেওয়া, এ ধরনের বিষয়গুলো নিয়ে তাদের অবস্থান কী। এই নির্লিপ্ততা খেলাটাকে দুর্নীতিমুক্ত করতে মোটেও সহায়ক হবে না’—বলেছেন মানি।
এদিকে ভারত থেকে প্রকাশিত স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড ইন্ডিয়া বলেছে, তাদের আগামী সংখ্যায় ক্রিকেটের সঙ্গে বাজিকরদের সম্পর্ক নিয়ে অনেক অজানা তথ্য তারা ফাঁস করে দেবে। পত্রিকাটি দাবি করেছে, বাজিকরেরা বেশ কিছু ভারতীয় ক্রিকেটারের নামও বলেছে। সেই নামগুলো অবশ্য প্রকাশ করা হয়নি। সাময়িকীটি সেসব তথ্য দেবে আইসিসিকে।
সাবেক লঙ্কান অধিনায়কের স্ত্রী অপ্সরীও বলেছেন, তিলকারত্নে মুখ খোলার পর থেকেই তাঁরা একের পর এক প্রাণনাশের হুমকি পেয়ে আসছেন। স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর জীবন নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। তা ছাড়া তিলকারত্নে এখন বিরোধী দলের হয়ে সক্রিয় রাজনীতিও করছেন। অনেকে এর মধ্যে রাজনৈতিক গন্ধও খুঁজে পেতে পারেন। কিন্তু তিলকারত্নে বেশ জোর দিয়েই বলেছেন, ‘আমি রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে কিংবা কাউকে বিপদে ফেলতে এই মন্তব্য করিনি। সৎ অবস্থানে থেকেই এই মন্তব্য করেছি। আমি চাই, খেলাটা আর খেলোয়াড়েরা সুরক্ষিত থাকুক।’
কদিন আগে সাবেক এই ক্রিকেটার মন্তব্য করেন, ১৯৯২ সালের পর থেকেই শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটে ম্যাচ পাতানো চলছে। কোনো কোনো ক্রিকেটারকে তিনি সামনাসামনি ম্যাচ পাতানোর জন্য উৎকোচও নিতে দেখেছেন। তিলকারত্নের এমন মন্তব্যের পর স্বাভাবিকভাবেই ঝড় ওঠে। যদিও আইসিসি থেকে এ ব্যাপারে খুব একটা উদ্যোগী মনে হচ্ছে না। এই ‘নির্লিপ্ততা’র জন্য আইসিসির কঠোর সমালোচনা করেছেন সংস্থাটির সাবেক সভাপতি এহসান মানি।
‘আইসিসি যে এই প্রসঙ্গে একেবারেই চুপটি মেরে আছে, এতে আমি যারপরনাই বিস্মিত। তিলকারত্নের মন্তব্যটি কিন্তু গুরুতর। আইসিসিরও উচিত গুরুত্বের সঙ্গে এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া। পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দেওয়া, এ ধরনের বিষয়গুলো নিয়ে তাদের অবস্থান কী। এই নির্লিপ্ততা খেলাটাকে দুর্নীতিমুক্ত করতে মোটেও সহায়ক হবে না’—বলেছেন মানি।
এদিকে ভারত থেকে প্রকাশিত স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড ইন্ডিয়া বলেছে, তাদের আগামী সংখ্যায় ক্রিকেটের সঙ্গে বাজিকরদের সম্পর্ক নিয়ে অনেক অজানা তথ্য তারা ফাঁস করে দেবে। পত্রিকাটি দাবি করেছে, বাজিকরেরা বেশ কিছু ভারতীয় ক্রিকেটারের নামও বলেছে। সেই নামগুলো অবশ্য প্রকাশ করা হয়নি। সাময়িকীটি সেসব তথ্য দেবে আইসিসিকে।
No comments