মিসরাতায় গাদ্দাফি বাহিনীর হামলা
লিবিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর মিসরাতার জ্বালানি তেল সরবরাহকারী প্রধান পাইপলাইনে হামলা চালিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছে গাদ্দাফির অনুগত সেনারা। এর ফলে দুই মাসেরও বেশি সময় থেকে অবরুদ্ধ থাকা মিসরাতায় মানবিক বিপর্যয় আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও ইতালি থেকে ৪০ জন উপদেষ্টা লিবিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বেনগাজিতে বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে। এদিকে লিবিয়ার বিদ্রোহীরা জানিয়েছে, ইতালি তাদের অস্ত্র সরবরাহ করবে।
গত শনিবার লিবিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর জিনতানে গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে নয়জন বিদ্রোহী সেনা নিহত ও ৫০ জন আহত হয়েছে।
লিবিয়া থেকে একটি নৌকায় করে আসা অন্তত ৫০০ শরণার্থীকে উদ্ধার করেছে ইতালি। নৌকাটি ইতালির নৌ-সীমার মধ্যে চরে আটকে গেলে দেশটির কোস্টগার্ড তাদের উদ্ধার করে। উদ্ধার হওয়া অনেকেই এশিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে লিবিয়ায় গিয়ে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত ছিল।
মিসরাতায় তেল সরবরাহকারী প্রধান পাইপলাইন ধ্বংস করে দেওয়ায় শহরটিতে জ্বালানি তেলের সংকট দেখা দেবে। ফলে বিদ্যুত্ বিপর্যয় দেখা দেবে। পরিবহনব্যবস্থার ওপরও এর প্রভাব পড়বে। গাদ্দাফি বাহিনী দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে শহরটি অবরুদ্ধ করে রাখায় খাদ্য ও ওষুধের সংকটে এমনিতেই মানবিক বিপর্যয় রয়েছে। এখন এই বিপর্যয় আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
লিবিয়ায় সরকারবিরোধীদের গঠিত ট্রানজিশনাল ন্যাশনাল কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল হাফিজ ঘোগা বলেন, গাদ্দাফি ও তাঁর সেনারা এখন মরিয়া হয়ে উঠেছে। তাই তারা সাধারণ জনগণের ওপর আরও শক্তি প্রয়োগ করছে। তিনি জানান, জিনতান ও ওয়েজিন শহরে গাদ্দাফি বাহিনীর রকেট হামলার কারণে অন্তত ২০ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
এএফপির প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকেরা জানান, তাঁরা জিনতান হাসপাতালের মর্গে অন্তত নয়জন বিদ্রোহী সেনার লাশ দেখেছেন। একদল চিকিত্সকের বরাত দিয়ে সাংবাদিকেরা জানান, আহত ৫০ জনের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ইতালির কোস্টগার্ডের মুখপাত্র অ্যান্তনিও মোরানা জানান, রোববার সকালের দিকে একটি নৌকা থেকে অন্তত ৫০০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে নারী ও শিশুও আছে। গভীরতা কম থাকায় কোস্টগার্ডের টহল নৌকা ওই নৌকার কাছাকাছি পৌঁছাতে পারছিল না। অনেক কষ্টে তাদের উদ্ধার করা হয়।
কোস্টগার্ডের একটি সূত্র জানায়, হঠাত্ করে চরে আটকে যাওয়ায় নৌকায় থাকা অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পানিতে লাফিয়ে পড়ে। এতে কেউ কেউ আহত হয়। তাদেরও উদ্ধার করা হয়েছে। কয়েকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও ইতালি থেকে ৪০ জন উপদেষ্টা লিবিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বেনগাজিতে বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে। এদিকে লিবিয়ার বিদ্রোহীরা জানিয়েছে, ইতালি তাদের অস্ত্র সরবরাহ করবে।
গত শনিবার লিবিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর জিনতানে গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে নয়জন বিদ্রোহী সেনা নিহত ও ৫০ জন আহত হয়েছে।
লিবিয়া থেকে একটি নৌকায় করে আসা অন্তত ৫০০ শরণার্থীকে উদ্ধার করেছে ইতালি। নৌকাটি ইতালির নৌ-সীমার মধ্যে চরে আটকে গেলে দেশটির কোস্টগার্ড তাদের উদ্ধার করে। উদ্ধার হওয়া অনেকেই এশিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে লিবিয়ায় গিয়ে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত ছিল।
মিসরাতায় তেল সরবরাহকারী প্রধান পাইপলাইন ধ্বংস করে দেওয়ায় শহরটিতে জ্বালানি তেলের সংকট দেখা দেবে। ফলে বিদ্যুত্ বিপর্যয় দেখা দেবে। পরিবহনব্যবস্থার ওপরও এর প্রভাব পড়বে। গাদ্দাফি বাহিনী দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে শহরটি অবরুদ্ধ করে রাখায় খাদ্য ও ওষুধের সংকটে এমনিতেই মানবিক বিপর্যয় রয়েছে। এখন এই বিপর্যয় আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
লিবিয়ায় সরকারবিরোধীদের গঠিত ট্রানজিশনাল ন্যাশনাল কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল হাফিজ ঘোগা বলেন, গাদ্দাফি ও তাঁর সেনারা এখন মরিয়া হয়ে উঠেছে। তাই তারা সাধারণ জনগণের ওপর আরও শক্তি প্রয়োগ করছে। তিনি জানান, জিনতান ও ওয়েজিন শহরে গাদ্দাফি বাহিনীর রকেট হামলার কারণে অন্তত ২০ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
এএফপির প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকেরা জানান, তাঁরা জিনতান হাসপাতালের মর্গে অন্তত নয়জন বিদ্রোহী সেনার লাশ দেখেছেন। একদল চিকিত্সকের বরাত দিয়ে সাংবাদিকেরা জানান, আহত ৫০ জনের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ইতালির কোস্টগার্ডের মুখপাত্র অ্যান্তনিও মোরানা জানান, রোববার সকালের দিকে একটি নৌকা থেকে অন্তত ৫০০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে নারী ও শিশুও আছে। গভীরতা কম থাকায় কোস্টগার্ডের টহল নৌকা ওই নৌকার কাছাকাছি পৌঁছাতে পারছিল না। অনেক কষ্টে তাদের উদ্ধার করা হয়।
কোস্টগার্ডের একটি সূত্র জানায়, হঠাত্ করে চরে আটকে যাওয়ায় নৌকায় থাকা অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পানিতে লাফিয়ে পড়ে। এতে কেউ কেউ আহত হয়। তাদেরও উদ্ধার করা হয়েছে। কয়েকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
No comments