ছেলের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আওলাকির বাবা
ছেলের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ইয়েমেনের প্রভাবশালী ধর্মীয় নেতা আনোয়ার আল-আওলাকির বাবা নাসের আওলাকি। গত বৃহস্পতিবার তিনি নিজ শহর শাবওয়ার কাছাকাছি একটি গ্রামে মার্কিন ড্রোন হামলা থেকে অল্পের জন্য বেঁচে যান।
ইয়েমেনের ক্ষমতাসীন দলের সাবেক কৃষিমন্ত্রী নাসের আওলাকি বলেন, ‘তিনটি চালকবিহীন বিমান ২৪ ঘণ্টাই আমার গ্রামের ওপর দিয়ে ঘুরে বেড়ায়। আমি নিশ্চিত এগুলো মার্কিন। তারা বিন লাদেনকে হত্যা করেছে এখন আমার ছেলের পিছু নিয়েছে।’
বিন লাদেনের মৃত্যুর পর কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তার মনে এই ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে আওলাকি এখন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় হুমকি হয়ে উঠতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী প্রকৌশলী আনোয়ার আওলাকি আল-কায়েদার সবচেয়ে কার্যকর শাখা আল-কায়েদা ইন দ্য অ্যারাবিয়ান পেনিনসুলার আধ্যাত্মিক গুরু।
২০০৯ সালের নভেম্বরে টেক্সাসের ফোর্ড হুডে ১৩ জনকে হত্যাকারী মার্কিন সেনাবাহিনীর একজন মনস্তত্ত্ববিদের সঙ্গে আওলাকির যোগাযোগ ছিল। এ তথ্য প্রকাশের পর গত বসন্তে আওলাকিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এ ছাড়া নাইজেরিয়ার এক ছাত্রের সঙ্গেও আওলাকির যোগাযোগ ছিল। যিনি ওই বছর বড়দিনে ডেট্রয়েটের একটি যাত্রীবাহী বিমান উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
আওলাকি এখন শাবওয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় দুর্গম এলাকায় লুকিয়ে আছেন বলে ধারণা করা হয়। তিনি আল-কায়েদার পরবর্তী প্রধান হবেন বলে যে সম্ভাবনার কথা পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমগুলোতে শোনা যাচ্ছে তা বাতিল করে দিয়ে তাঁর বাবা বলেছেন, আনোয়ার কেবলই প্রখর দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন একজন মানুষ এবং একজন ভালো বক্তা, কোনো নেতা নন।
ইয়েমেনের ক্ষমতাসীন দলের সাবেক কৃষিমন্ত্রী নাসের আওলাকি বলেন, ‘তিনটি চালকবিহীন বিমান ২৪ ঘণ্টাই আমার গ্রামের ওপর দিয়ে ঘুরে বেড়ায়। আমি নিশ্চিত এগুলো মার্কিন। তারা বিন লাদেনকে হত্যা করেছে এখন আমার ছেলের পিছু নিয়েছে।’
বিন লাদেনের মৃত্যুর পর কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তার মনে এই ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে আওলাকি এখন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় হুমকি হয়ে উঠতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী প্রকৌশলী আনোয়ার আওলাকি আল-কায়েদার সবচেয়ে কার্যকর শাখা আল-কায়েদা ইন দ্য অ্যারাবিয়ান পেনিনসুলার আধ্যাত্মিক গুরু।
২০০৯ সালের নভেম্বরে টেক্সাসের ফোর্ড হুডে ১৩ জনকে হত্যাকারী মার্কিন সেনাবাহিনীর একজন মনস্তত্ত্ববিদের সঙ্গে আওলাকির যোগাযোগ ছিল। এ তথ্য প্রকাশের পর গত বসন্তে আওলাকিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এ ছাড়া নাইজেরিয়ার এক ছাত্রের সঙ্গেও আওলাকির যোগাযোগ ছিল। যিনি ওই বছর বড়দিনে ডেট্রয়েটের একটি যাত্রীবাহী বিমান উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
আওলাকি এখন শাবওয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় দুর্গম এলাকায় লুকিয়ে আছেন বলে ধারণা করা হয়। তিনি আল-কায়েদার পরবর্তী প্রধান হবেন বলে যে সম্ভাবনার কথা পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমগুলোতে শোনা যাচ্ছে তা বাতিল করে দিয়ে তাঁর বাবা বলেছেন, আনোয়ার কেবলই প্রখর দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন একজন মানুষ এবং একজন ভালো বক্তা, কোনো নেতা নন।
No comments