চেলসিকে আর্সেনালের দান
আনন্দ-বেদনার যুগলবন্দী আর্সেন ওয়েঙ্গারের মনে। আনন্দ—ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ১-০ গোলে হারিয়েছে আর্সেনাল। বেদনা—এর পরও শিরোপা জয়ের আশা নেই তাঁর দলের।
অ্যারন র্যামসের গোলে পাওয়া আর্সেনালের জয় অবশ্য নতুন আশা জাগিয়েছে চেলসি শিবিরে। ম্যাড়মেড়ে সমাপ্তির সম্ভাবনা জাগানো ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে হঠাৎই রোমাঞ্চ। তিন রাউন্ড বাকি থাকতে ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ম্যানইউ। শনিবার টটেনহামকে ২-১ গোলে হারানো চেলসির পয়েন্ট ৭০। এরপর আর্সেনাল (৬৭)।
ম্যানইউর তিন ম্যাচের একটি আবার চেলসিরই বিপক্ষে। ম্যানইউ ৩ পয়েন্ট এগিয়ে থাকলেও দুই দলের গোল ব্যবধান সমান। ম্যানইউর মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ডে আগামী রোববারের দ্বৈরথে চেলসি জিতে গেলে ট্রফিতে একটা হাত তাদেরও থাকবে।
এই সমীকরণের কথা ভেবেই চেলসি অধিনায়ক জন টেরি এই ম্যাচে হয়ে গিয়েছিলেন আর্সেনাল সমর্থক, ‘আমি পুরো ৯০ মিনিটই আর্সেনালকে সমর্থন করেছি এবং শিরোপা জয়ের সুযোগও আমরা পেয়ে গেছি।’
আর্সেনাল দারুণ খেলে জিতলেও ম্যানইউ কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসনের কাঠগড়ায় অবশ্য রেফারি। র্যামসের দেওয়া গোল পরিশোধের সুযোগ পেয়েছিল ম্যানইউ। মাইকেল ওয়েনকে আটকাতে বক্সের মধ্যে ফেলে দেন আর্সেনালের গায়েল ক্লিশি। রেফারি ক্রিস ফয় ম্যানইউর পেনাল্টির আবেদন নাকচ করে দেন। ম্যাচ শেষে ফার্গুসন তাই সমালোচনা করেছেন রেফারির।
ওয়েঙ্গার কিন্তু নিজের দলের খেলোয়াড়দের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ‘দারুণ খেলেছি আমরা। গোল পাওয়ার আগ পর্যন্তও ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ছিল আমাদেরই হাতে। সব দিক দিয়েই এগিয়ে ছিলাম আমরা। আমাদের স্বভাবসুলভ পাসিং আর সুশৃঙ্খল ফুটবল, সবকিছুই ছিল।’ জয়ের আনন্দের পাশাপাশি একটু হতাশাও ছুঁয়ে গেছে ওয়েঙ্গারকে, ‘আমার বিশ্বাস ছিল, এবার আমরা চ্যাম্পিয়নশিপ জিততে পারব। আসলে সর্বশেষ তিনটা সপ্তাহে আরেকটু ভাগ্যের ছোঁয়া যদি পেতাম!’
সিরি ‘আ’তে এসি মিলানের শিরোপা জয় একরকম নিশ্চিতই হয়ে গেছে। পরশু ফ্লামিনির গোলে বোলোনিয়াকে ১-০-তে হারানোর পর শিরোপার সুবাস এসে লাগছে তাদের নাকে। বাকি ৩ ম্যাচ থেকে ১ পয়েন্ট পেলেই সাত বছর পর ‘স্কুডেট্টো’ জিতবে ইতালিয়ান পরাশক্তি। এবার মিলানের এই সাফল্যের পেছনে ক্লাবের পরিচালক আদ্রিয়ানো গ্যালিয়ানি সভাপতি সিলভিও বেরলুসকোনিরই বড় অবদান দেখেন। এবার খেলোয়াড় কেনার পেছনে বেরলুসকোনি প্রচুর খরচ করেছেন বলেই না এই সাফল্য!
অ্যারন র্যামসের গোলে পাওয়া আর্সেনালের জয় অবশ্য নতুন আশা জাগিয়েছে চেলসি শিবিরে। ম্যাড়মেড়ে সমাপ্তির সম্ভাবনা জাগানো ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে হঠাৎই রোমাঞ্চ। তিন রাউন্ড বাকি থাকতে ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ম্যানইউ। শনিবার টটেনহামকে ২-১ গোলে হারানো চেলসির পয়েন্ট ৭০। এরপর আর্সেনাল (৬৭)।
ম্যানইউর তিন ম্যাচের একটি আবার চেলসিরই বিপক্ষে। ম্যানইউ ৩ পয়েন্ট এগিয়ে থাকলেও দুই দলের গোল ব্যবধান সমান। ম্যানইউর মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ডে আগামী রোববারের দ্বৈরথে চেলসি জিতে গেলে ট্রফিতে একটা হাত তাদেরও থাকবে।
এই সমীকরণের কথা ভেবেই চেলসি অধিনায়ক জন টেরি এই ম্যাচে হয়ে গিয়েছিলেন আর্সেনাল সমর্থক, ‘আমি পুরো ৯০ মিনিটই আর্সেনালকে সমর্থন করেছি এবং শিরোপা জয়ের সুযোগও আমরা পেয়ে গেছি।’
আর্সেনাল দারুণ খেলে জিতলেও ম্যানইউ কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসনের কাঠগড়ায় অবশ্য রেফারি। র্যামসের দেওয়া গোল পরিশোধের সুযোগ পেয়েছিল ম্যানইউ। মাইকেল ওয়েনকে আটকাতে বক্সের মধ্যে ফেলে দেন আর্সেনালের গায়েল ক্লিশি। রেফারি ক্রিস ফয় ম্যানইউর পেনাল্টির আবেদন নাকচ করে দেন। ম্যাচ শেষে ফার্গুসন তাই সমালোচনা করেছেন রেফারির।
ওয়েঙ্গার কিন্তু নিজের দলের খেলোয়াড়দের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ‘দারুণ খেলেছি আমরা। গোল পাওয়ার আগ পর্যন্তও ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ছিল আমাদেরই হাতে। সব দিক দিয়েই এগিয়ে ছিলাম আমরা। আমাদের স্বভাবসুলভ পাসিং আর সুশৃঙ্খল ফুটবল, সবকিছুই ছিল।’ জয়ের আনন্দের পাশাপাশি একটু হতাশাও ছুঁয়ে গেছে ওয়েঙ্গারকে, ‘আমার বিশ্বাস ছিল, এবার আমরা চ্যাম্পিয়নশিপ জিততে পারব। আসলে সর্বশেষ তিনটা সপ্তাহে আরেকটু ভাগ্যের ছোঁয়া যদি পেতাম!’
সিরি ‘আ’তে এসি মিলানের শিরোপা জয় একরকম নিশ্চিতই হয়ে গেছে। পরশু ফ্লামিনির গোলে বোলোনিয়াকে ১-০-তে হারানোর পর শিরোপার সুবাস এসে লাগছে তাদের নাকে। বাকি ৩ ম্যাচ থেকে ১ পয়েন্ট পেলেই সাত বছর পর ‘স্কুডেট্টো’ জিতবে ইতালিয়ান পরাশক্তি। এবার মিলানের এই সাফল্যের পেছনে ক্লাবের পরিচালক আদ্রিয়ানো গ্যালিয়ানি সভাপতি সিলভিও বেরলুসকোনিরই বড় অবদান দেখেন। এবার খেলোয়াড় কেনার পেছনে বেরলুসকোনি প্রচুর খরচ করেছেন বলেই না এই সাফল্য!
No comments