এসইসির নির্দেশ উপেক্ষা করল ডিএসই
এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরি লিমিটেডকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়নি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। বরং প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে মাধ্যমে যেসব বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, তাদের টাকা ফেরত দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংস্থাটি। অথচ ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভীর উপস্থিতিতে এক বৈঠকে কোম্পানিটিকে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার শর্তে তালিকাভুক্তির নির্দেশ দিয়েছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসি।
জানা গেছে, ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ গতকাল এসইসির সেই নির্দেশকে উপেক্ষা করে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তি না দেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয়।
ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, বাজারের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে তাঁদের টাকা দ্রুত ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে এসইসির কাছে আবেদন করা হয়েছে। তিনি বলেন, কোম্পানিটিকে যে শর্তে তালিকাভুক্তি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, তার নজির বিশ্বের কোথাও আছে কি না, জানা নেই। এ ছাড়া বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ বাবদ যে শেয়ার ডিএসইর কাছে জামানত রাখার কথা বলা হয়েছে, প্রয়োজনের সময় তা বিক্রি করতে সমস্যায় পড়তে হবে। এসব সমস্যার কথা বিবেচনা করে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসই।
তবে এসইসি সূত্রে জানা গেছে, এসইসির নির্দেশ উপেক্ষা করে কোম্পানিটির তালিকাভুক্তি আটকানোর কোনো এখতিয়ার স্টক এক্সচেঞ্জের নেই। তা ছাড়া ডিএসইর সভাপতির উপস্থিতিতেই কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
এদিকে বাজার সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, এমআই সিমেন্টর কোনো প্লেসমেন্টর শেয়ার ছিল না। তাই ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের অনেকেই এ কোম্পানির তালিকাভুক্তির ব্যাপারে শুরু থেকেই নাখোশ ছিলেন।
তাঁদের মতে, প্লেসমেন্ট না পেয়েই তারা এখন কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তি দিচ্ছে না।
গত ২০ জানুয়ারি কোম্পানিটির শেয়ার অতিমূল্যায়িত উল্লেখ করে সরকার তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করে। পরে সরকারের নির্দেশে শর্তসাপেক্ষে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেয় এসইসি।
এদিকে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তাদের কোম্পানির শেয়ারের দাম কোনোভাবেই অতিমূল্যায়িত নয়। সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ারের মূল্য আয় অনুপাত ১৬-এর নিচে, সিমেন্ট খাতের খাতের তালিকাভুক্ত যেকোনো কোম্পানির চেয়ে কম।
জানা গেছে, ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ গতকাল এসইসির সেই নির্দেশকে উপেক্ষা করে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তি না দেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয়।
ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, বাজারের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে তাঁদের টাকা দ্রুত ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে এসইসির কাছে আবেদন করা হয়েছে। তিনি বলেন, কোম্পানিটিকে যে শর্তে তালিকাভুক্তি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, তার নজির বিশ্বের কোথাও আছে কি না, জানা নেই। এ ছাড়া বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ বাবদ যে শেয়ার ডিএসইর কাছে জামানত রাখার কথা বলা হয়েছে, প্রয়োজনের সময় তা বিক্রি করতে সমস্যায় পড়তে হবে। এসব সমস্যার কথা বিবেচনা করে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসই।
তবে এসইসি সূত্রে জানা গেছে, এসইসির নির্দেশ উপেক্ষা করে কোম্পানিটির তালিকাভুক্তি আটকানোর কোনো এখতিয়ার স্টক এক্সচেঞ্জের নেই। তা ছাড়া ডিএসইর সভাপতির উপস্থিতিতেই কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
এদিকে বাজার সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, এমআই সিমেন্টর কোনো প্লেসমেন্টর শেয়ার ছিল না। তাই ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের অনেকেই এ কোম্পানির তালিকাভুক্তির ব্যাপারে শুরু থেকেই নাখোশ ছিলেন।
তাঁদের মতে, প্লেসমেন্ট না পেয়েই তারা এখন কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তি দিচ্ছে না।
গত ২০ জানুয়ারি কোম্পানিটির শেয়ার অতিমূল্যায়িত উল্লেখ করে সরকার তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করে। পরে সরকারের নির্দেশে শর্তসাপেক্ষে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেয় এসইসি।
এদিকে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তাদের কোম্পানির শেয়ারের দাম কোনোভাবেই অতিমূল্যায়িত নয়। সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ারের মূল্য আয় অনুপাত ১৬-এর নিচে, সিমেন্ট খাতের খাতের তালিকাভুক্ত যেকোনো কোম্পানির চেয়ে কম।
No comments