লাদেনের মৃত্যুতে বাড়তে পারে সহিংসতা
ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুতে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে জালের মতো ছড়িয়ে থাকা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ হবে বলে মনে করছেন না বিশেষজ্ঞরা। বরং প্রতিশোধমূলক হামলার কারণে সহিংসতা আরও বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
উপজাতীয়-বিষয়ক বিশেষজ্ঞ রহিমউল্লাহ ইউসুফজাই বলেন, লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনায় আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে বলে আশঙ্কা রয়েছে। এই ক্ষতি তারা কিছু না বলে ছেড়ে দেবে বলে মনে হয় না। বরং আত্মঘাতী হামলার মতো ঘটনা ঘটিয়ে তারা তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করতে পারে।
২০০১ সালের ৯/১১ হামলার ঘটনার পর তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের ডাক দেন। এতে মিত্র হিসেবে পাকিস্তান সরকার সহযোগিতা করে আসছে। ২০০৭ সালের জুলাই থেকে দেশটিতে চার হাজার ২৪০ জনেরও বেশি লোক বোমা হামলায় নিহত হয়েছে। এসব হামলায় আল-কায়েদা ও তাদের দোসররা জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০০৪ সাল থেকে জঙ্গিদের হামলায় দুই হাজার ৭৯৫ জনেরও বেশি পাকিস্তানি সেনা নিহত হন। আহত হন আট হাজার ৬৭১ জন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বিশ্বজুড়ে জিহাদি আন্দোলনে বিন লাদেন পথপ্রদর্শকের ভূমিকা পালন করতেন। আল-কায়েদার দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরি সংগঠনটির বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মকাণ্ডের মূল নেতা। মার্কিন পর্যবেক্ষক দল ইন্টেল সেন্টারের বেন ভেঞ্জকি হুঁশিয়ার করেছেন, এ ঘটনায় কেবল আগামী কয়েক দিন নয়, কয়েক মাস বা এক বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রতিশোধমূলক হামলা চলতে পারে। বিশেষ করে, ছোটখাটো সন্ত্রাসী দলগুলো এ ধরনের হামলা বেশি চালাতে পারে।
ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুতে গতকাল সোমবার থেকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদসহ স্পর্শকাতর স্থানগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
উপজাতীয়-বিষয়ক বিশেষজ্ঞ রহিমউল্লাহ ইউসুফজাই বলেন, লাদেন নিহত হওয়ার ঘটনায় আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে বলে আশঙ্কা রয়েছে। এই ক্ষতি তারা কিছু না বলে ছেড়ে দেবে বলে মনে হয় না। বরং আত্মঘাতী হামলার মতো ঘটনা ঘটিয়ে তারা তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করতে পারে।
২০০১ সালের ৯/১১ হামলার ঘটনার পর তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের ডাক দেন। এতে মিত্র হিসেবে পাকিস্তান সরকার সহযোগিতা করে আসছে। ২০০৭ সালের জুলাই থেকে দেশটিতে চার হাজার ২৪০ জনেরও বেশি লোক বোমা হামলায় নিহত হয়েছে। এসব হামলায় আল-কায়েদা ও তাদের দোসররা জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০০৪ সাল থেকে জঙ্গিদের হামলায় দুই হাজার ৭৯৫ জনেরও বেশি পাকিস্তানি সেনা নিহত হন। আহত হন আট হাজার ৬৭১ জন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বিশ্বজুড়ে জিহাদি আন্দোলনে বিন লাদেন পথপ্রদর্শকের ভূমিকা পালন করতেন। আল-কায়েদার দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরি সংগঠনটির বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মকাণ্ডের মূল নেতা। মার্কিন পর্যবেক্ষক দল ইন্টেল সেন্টারের বেন ভেঞ্জকি হুঁশিয়ার করেছেন, এ ঘটনায় কেবল আগামী কয়েক দিন নয়, কয়েক মাস বা এক বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রতিশোধমূলক হামলা চলতে পারে। বিশেষ করে, ছোটখাটো সন্ত্রাসী দলগুলো এ ধরনের হামলা বেশি চালাতে পারে।
ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুতে গতকাল সোমবার থেকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদসহ স্পর্শকাতর স্থানগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
No comments