গ্রাউন্ড জিরোতে উল্লাস
সেদিনও ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের চারপাশে সমবেত হয়েছিল হাজারও মানুষ। তাদের চোখে ছিল কান্না, চাহনিতে ছিল আতঙ্ক। রাজ্যের ভীতি যেন চেপে ধরেছিল গোটা আমেরিকাকে। ১০ বছর পর আজ আবারও সেখানে হাজারও মানুষের সমাগম। জায়গাটির নাম বদলে হয়েছে গ্রাউন্ড জিরো। জনতার আচরণেও এসেছে পরিবর্তন। আজ তারা হাসছে, উল্লাসে মেতেছে। মহানন্দে আলিঙ্গন করছে একে-অপরকে।
উপলক্ষ আর কিছুই নয়। ২০০১ সালে যে কারণে মার্কিনরা কেঁদেছিল, আজ তার ঠিক বিপরীত কারণেই তারা বিজয়ানন্দে মেতেছে। সেদিন আল-কায়েদার সন্ত্রাসী হামলায় মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছিল নিউইয়র্ক। আজ সেই আল-কায়েদারই প্রধান নেতা ওসামা বিন লাদেন ধরাশায়ী। মার্কিন সেনাবাহিনীর হাতে মৃত্যু হলো তাঁর।
রোববার সন্ধ্যা থেকেই নানা সূত্রে লাদেন নিহত হওয়ার খবরটি আসতে থাকে। বিষয়টি অনেকে বিশ্বাস করলেও কেউ কেউ তখনো ছিল সংশয়ে। তবে মধ্যরাতের আগে আগে হোয়াইট হাউস থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার দেওয়া ভাষণের পরই লাদেনের নিহত হওয়ার খবরটি সবার কাছে হয়ে ওঠে বিশ্বাসযোগ্য।
ওবামার ভাষণের পরই উল্লাসে মেতে ওঠে মার্কিনরা। রাস্তায় ঢল নামে মানুষের। নিউইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটন—সর্বত্র ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসে মার্কিনরা। জাতির প্রধান শত্রুর মৃত্যুতে বাঁধভাঙা উল্লাসে মেতে ওঠে তারা। চারিদিকে স্লোগান ওঠে, ‘জয় হোক আমেরিকা’, ‘জয় হোক ওবামা’। অনেকে এই বলে স্লোগান দিচ্ছিল, ‘ওসামাকে খুঁজে পেলেন ওবামা’।
কেবল স্লোগানই নয়, জাতীয় সংগীত গেয়েও লাদেনের মৃত্যু উদ্যাপন করে মার্কিনরা। অনেকে সারা রাত রাস্তায় গাড়ির হর্ন বাজিয়ে লাদেনের মৃত্যু উদ্যাপন করে।
তবে লাদেনের মৃত্যুতে সবচেয়ে বেশি উল্লাস হয়েছে গ্রাউন্ড জিরোতে। পতাকা হাতে হাজারও মানুষের সমাগম ঘটে সেখানে। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদ পর্যন্ত শামিল হন এই বিজয়োল্লাসে। সেখানে উপস্থিত নিউইয়র্ক পুলিশের প্রধান রেমন্ড কেলি তাঁর প্রতিক্রিয়ায় লাদেনের মৃত্যুকে ‘অভিনন্দনের মাইলফলক’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
উপলক্ষ আর কিছুই নয়। ২০০১ সালে যে কারণে মার্কিনরা কেঁদেছিল, আজ তার ঠিক বিপরীত কারণেই তারা বিজয়ানন্দে মেতেছে। সেদিন আল-কায়েদার সন্ত্রাসী হামলায় মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছিল নিউইয়র্ক। আজ সেই আল-কায়েদারই প্রধান নেতা ওসামা বিন লাদেন ধরাশায়ী। মার্কিন সেনাবাহিনীর হাতে মৃত্যু হলো তাঁর।
রোববার সন্ধ্যা থেকেই নানা সূত্রে লাদেন নিহত হওয়ার খবরটি আসতে থাকে। বিষয়টি অনেকে বিশ্বাস করলেও কেউ কেউ তখনো ছিল সংশয়ে। তবে মধ্যরাতের আগে আগে হোয়াইট হাউস থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার দেওয়া ভাষণের পরই লাদেনের নিহত হওয়ার খবরটি সবার কাছে হয়ে ওঠে বিশ্বাসযোগ্য।
ওবামার ভাষণের পরই উল্লাসে মেতে ওঠে মার্কিনরা। রাস্তায় ঢল নামে মানুষের। নিউইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটন—সর্বত্র ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসে মার্কিনরা। জাতির প্রধান শত্রুর মৃত্যুতে বাঁধভাঙা উল্লাসে মেতে ওঠে তারা। চারিদিকে স্লোগান ওঠে, ‘জয় হোক আমেরিকা’, ‘জয় হোক ওবামা’। অনেকে এই বলে স্লোগান দিচ্ছিল, ‘ওসামাকে খুঁজে পেলেন ওবামা’।
কেবল স্লোগানই নয়, জাতীয় সংগীত গেয়েও লাদেনের মৃত্যু উদ্যাপন করে মার্কিনরা। অনেকে সারা রাত রাস্তায় গাড়ির হর্ন বাজিয়ে লাদেনের মৃত্যু উদ্যাপন করে।
তবে লাদেনের মৃত্যুতে সবচেয়ে বেশি উল্লাস হয়েছে গ্রাউন্ড জিরোতে। পতাকা হাতে হাজারও মানুষের সমাগম ঘটে সেখানে। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদ পর্যন্ত শামিল হন এই বিজয়োল্লাসে। সেখানে উপস্থিত নিউইয়র্ক পুলিশের প্রধান রেমন্ড কেলি তাঁর প্রতিক্রিয়ায় লাদেনের মৃত্যুকে ‘অভিনন্দনের মাইলফলক’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
No comments