‘আমি যদি না-ও থাকি তবু জিহাদ চলবেই’
২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলা চালানোর পর বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ওসামা বিন লাদেনের নাম। লাদেনের তৎপরতা রোধে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে মোটেও দমে যাননি লাদেন। বরং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সংবাদভিত্তিক আরবি টিভি চ্যানেলে অডিও ও ভিডিও বার্তা পাঠিয়ে বারবার খবরের শিরোনাম হয়েছেন তিনি।
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ও পেন্টাগনে হামলা চালানোর পর একই বছরের ৭ অক্টোবর লাদেনের যে বার্তা প্রচার করা হয়, তা হচ্ছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে অরক্ষিত জায়গায় আঘাত হেনেছেন আল্লাহ। ধ্বংস করে দিয়েছেন ভবন। এ জন্য আল্লাহকে ধন্যবাদ। এটি ছিল তাদের সবচেয়ে সম্মানজনক ভবন।’
একই মাসের শেষ দিকে একটি পাকিস্তানি পত্রিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাদেন বলেন, ‘আমি যদি না-ও থাকি, তবু জিহাদ চলবেই।’
এর আগে ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বরে টাইম সাময়িকীতে প্রকাশিত লাদেনের সাক্ষাৎকারে তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তাঁর কাছে রাসায়নিক বা পারমাণবিক অস্ত্র আছে কি না। জবাবে লাদেন বলেন, ‘মুসলমানদের রক্ষায় অস্ত্র জোগাড় করা তো ধর্মীয় কর্তব্য। আমি যদি অস্ত্র জোগাড়ের চেষ্টা করি, তাহলে তা হবে ধর্মীয় কর্তব্য পালন।’
২০০২ সালের মে মাসে কয়েকটি বার্তা সংস্থা থেকে প্রচার করা ভিডিও বার্তায় লাদেন বলেন, ‘ইহুদি ও আমাদের মধ্যে এই যুদ্ধ। কোনো দেশ ইহুদির পরিখায় নামলে এ জন্য তারাই দায়ী থাকবে।’
২০০৪ সালের অক্টোবরে আরবি টিভি চ্যানেল আল-জাজিরা থেকে প্রচারিত ভিডিও বার্তায় তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশকে উদ্দেশ করে লাদেন বলেন, ‘স্বাধীন মানুষ তাদের নিরাপত্তা জলাঞ্জলি দেয় না। বুশ দাবি করে থাকেন, স্বাধীনতাকে আমরা ঘৃণা করি। আমরা যদি তা-ই করে থাকি, তাহলে সুইডেনে কেন হামলা চালাচ্ছি না। আমাদের কাছে এর কারণ ব্যাখ্যা করুন, বুশ।’
২০০১ সালের নভেম্বরে আল-জাজিরা থেকে প্রচারিত ভিডিও বার্তায় লাদেন বলেন, ‘আমাদের বিষয়টির সমাধান যারা জাতিসংঘে করতে চায়, তারা ভণ্ড। আর যেসব দেশ জাতিসংঘের সদস্য, তারা কাফের।’
২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আল-জাজিরা থেকে প্রচারিত অডিও বার্তায় লাদেন বলেন, ‘শত্রুর বিরুদ্ধে লড়ে শহীদ হওয়ার হামলার ওপর আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। এসব হামলায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল এমন ভয় পেয়েছে, যা আগে কখনো পায়নি।’
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ও পেন্টাগনে হামলা চালানোর পর একই বছরের ৭ অক্টোবর লাদেনের যে বার্তা প্রচার করা হয়, তা হচ্ছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে অরক্ষিত জায়গায় আঘাত হেনেছেন আল্লাহ। ধ্বংস করে দিয়েছেন ভবন। এ জন্য আল্লাহকে ধন্যবাদ। এটি ছিল তাদের সবচেয়ে সম্মানজনক ভবন।’
একই মাসের শেষ দিকে একটি পাকিস্তানি পত্রিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাদেন বলেন, ‘আমি যদি না-ও থাকি, তবু জিহাদ চলবেই।’
এর আগে ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বরে টাইম সাময়িকীতে প্রকাশিত লাদেনের সাক্ষাৎকারে তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তাঁর কাছে রাসায়নিক বা পারমাণবিক অস্ত্র আছে কি না। জবাবে লাদেন বলেন, ‘মুসলমানদের রক্ষায় অস্ত্র জোগাড় করা তো ধর্মীয় কর্তব্য। আমি যদি অস্ত্র জোগাড়ের চেষ্টা করি, তাহলে তা হবে ধর্মীয় কর্তব্য পালন।’
২০০২ সালের মে মাসে কয়েকটি বার্তা সংস্থা থেকে প্রচার করা ভিডিও বার্তায় লাদেন বলেন, ‘ইহুদি ও আমাদের মধ্যে এই যুদ্ধ। কোনো দেশ ইহুদির পরিখায় নামলে এ জন্য তারাই দায়ী থাকবে।’
২০০৪ সালের অক্টোবরে আরবি টিভি চ্যানেল আল-জাজিরা থেকে প্রচারিত ভিডিও বার্তায় তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশকে উদ্দেশ করে লাদেন বলেন, ‘স্বাধীন মানুষ তাদের নিরাপত্তা জলাঞ্জলি দেয় না। বুশ দাবি করে থাকেন, স্বাধীনতাকে আমরা ঘৃণা করি। আমরা যদি তা-ই করে থাকি, তাহলে সুইডেনে কেন হামলা চালাচ্ছি না। আমাদের কাছে এর কারণ ব্যাখ্যা করুন, বুশ।’
২০০১ সালের নভেম্বরে আল-জাজিরা থেকে প্রচারিত ভিডিও বার্তায় লাদেন বলেন, ‘আমাদের বিষয়টির সমাধান যারা জাতিসংঘে করতে চায়, তারা ভণ্ড। আর যেসব দেশ জাতিসংঘের সদস্য, তারা কাফের।’
২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আল-জাজিরা থেকে প্রচারিত অডিও বার্তায় লাদেন বলেন, ‘শত্রুর বিরুদ্ধে লড়ে শহীদ হওয়ার হামলার ওপর আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। এসব হামলায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল এমন ভয় পেয়েছে, যা আগে কখনো পায়নি।’
No comments