সুশাসনের স্বার্থেই আপস নয়: বিশ্বব্যাংক
উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলো থেকে সহায়তার অর্থ ছাড় করায় বিলম্ব হওয়ায় সরকার অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। তবে সুশাসনের স্বার্থেই এই বিলম্বে বিশ্বব্যাংক চিন্তিত নয়। কেননা, বিশ্বব্যাংক করদাতাদের অর্থের সুরক্ষা চায়। তাই দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাংকের অবস্থানও সুদৃঢ়।
গতকাল রোববার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ কর্মকাণ্ডের ফলাফল পর্যালোচনাবিষয়ক অনুষ্ঠানে এই পর্যবেক্ষণ উঠে আসে। বিশ্বব্যাংক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) যৌথভাবে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে।
এতে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের প্রধান অ্যালেন গোল্ডস্টেইন বলেন, করদাতাদের অর্থের মাধ্যমে সহযোগী দেশগুলোতে যে তহবিল ও সম্পদের সৃষ্টি হয়, বিশ্বব্যাংক চায় না তা দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়ে যাক। এ ব্যাপারে বিশ্বব্যাংক একদমই আপস করবে না। আর তাই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রলম্বিত হলে বা পিছিয়ে পড়লেও সুশাসনের স্বার্থে বিশ্বব্যাংক চিন্তিত নয়।
বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাংকের ২০১১-১৪ সময়কালের সহায়তা কৌশলের (কান্ট্রি অ্যাসিসট্যান্স স্ট্র্যাটেজি-ক্যাস) ওপর গতকাল ছয়টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন।
‘সিএএসের বাস্তবায়ন অগ্রগতি’ শীর্ষক প্রথম অধিবেশনে চেয়ারম্যান ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান। অ্যালেন গোল্ডস্টেইন এ সময় সিএএসের সার্বিক ফলাফল তুলে ধরেন। তিনি জানান, ২০১১-১৪ সময়ে বাংলাদেশকে ১২০ কোটি ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তবে এক বছরের সিএএস পর্যালোচনা অনুযায়ী অবকাঠামো, শিক্ষা, পানি ও পয়োনিষ্কাশন এবং স্থানীয় পর্যায়ে সেবা দেওয়া সম্পর্কিত প্রকল্পে বাংলাদেশ ভালো ফলাফল অর্জন করেছে। খারাপ করেছে সরকারি বিনিয়োগ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রস্তুতি ও স্বাস্থ্য খাতে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের ৩৫৭ কোটি ১০ লাখ ডলারের অর্থায়নে ২৭টি প্রকল্প চলমান। এর মধ্যে ২১২ কোটি ৮০ লাখ ডলার এখনো ছাড় করা হয়নি বলে প্রথম অধিবেশনে জানানো হয়।
দ্বিতীয় অধিবেশনে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, তৃতীয়টিতে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আব্দুস শহীদ, চতুর্থ অধিবেশনে শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, পঞ্চমটিতে প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী এবং সমাপনী অধিবেশনের চেয়ারম্যান ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান।
প্রতিটি অধিবেশনের শুরুতেই বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে একটি করে বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবেরা তার ওপর আলোচনা করেন। উন্নয়ন-সহযোগীদের অর্থ সহায়তার প্রতিশ্রুতি ও সে তুলনায় প্রকৃত ছাড় নিয়ে কথা বলেন সচিবেরা।
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের প্রধান আরও বলেন, বাংলাদেশের টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের সহায়ক হতে চায় বিশ্বব্যাংক। তবে এ জন্য বাংলাদেশের দিক থেকে কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল—উভয় পর্যায়েই সুশাসনের নিশ্চয়তা দরকার। বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে এই মুহূর্তে বাংলাদেশকে কোনো বাজেট সহায়তা দেওয়া হবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিশ্বব্যাংকের ২৭টি প্রকল্পের মধ্যে চারটিকে সমস্যাকবলিত চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান গোল্ডস্টেইন। আর অর্থ ছাড়ে বিশ্বব্যাংকের শ্লথগতির কথাও স্বীকার করেন তিনি।
বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আরও বলেন, সহযোগী দেশগুলোর প্রতি বিশ্বব্যাংকের জবাবদিহি রয়েছে। দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের ধরনটাই এমন যে, একে অপরের প্রতি দায় রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, বিশ্বব্যাংকের সহায়তা দেওয়ার ধরন অনেক পাল্টেছে। ১৯৭০ সালের দিকে যে রকম ছিল, বর্তমানে সম্পূর্ণ অন্য রকম।
অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়নে বেশি জোর দিতে হবে এবং অবশ্যই তা উপজেলা থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায় পর্যন্ত সমানভাবে। আর এ জন্য পরিকল্পনা কমিশনের কাঠামো পরিবর্তনও জরুরি বলে অর্থমন্ত্রী মনে করেন।
তবে প্রকল্পের দুর্বল বাস্তবায়ন হারের জন্য উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলোর অর্থ ছাড়ের ঢিলেমিকে দায়ী করেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা মসিউর রহমান। অভিযোগ এবং অভিযোগের তদন্তের জন্যও প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রলম্বিত হয় বলে তিনি মনে করেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, অর্থ ছাড়ের সঙ্গেও বাস্তবায়নের একটি সম্পর্ক রয়েছে। আবার যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়িত না হলে অসমাপ্ত প্রকল্পের সংখ্যা বেড়ে যায়, প্রকল্পজট তৈরি হয়। এতে জনগণ উপকৃত হয় না।
মসিউর রহমান বলেন, প্রকল্পের বাস্তবায়ন দক্ষতা বাড়াতে না পারলে কাঙ্ক্ষিত হারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে না। তবে এও ঠিক যে, বাস্তবায়ন দক্ষতা স্বল্পতম সময়ের মধ্যে অর্জন করা কঠিন।
ইআরডি সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, প্রকল্প চলাকালীন অনেক ভুয়া অভিযোগও আসে। কিন্তু বোঝার উপায় থাকে না কোনগুলো ভুয়া। ঠিক অভিযোগ বোঝার জন্য বিশ্বব্যাংক একটি উপায় বাতলে দিতে পারে।
অর্থ ছাড়ে বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে অবিশ্বাসের কোনো বিষয় আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যালেন গোল্ডস্টেইন বলেন, ‘না, সে রকম কোনো ব্যাপার নেই।’
অধিবেশনগুলোতে সচিবদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ, ইআরডি সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, বিদ্যুৎসচিব আবুল কালাম আজাদ, সেতু বিভাগের সচিব মোশারফ হোসেন ভূঁঞা, পরিকল্পনাসচিব মনজুর হোসেন, পানিসম্পদ বিভাগের সচিব শেখ মো. ওয়াহিদউজ্জামান, কৃষিসচিব সি কিউ কে মুশতাক আহমেদ, স্বাস্থ্যসচিব হুমায়ুন কবীর, স্থানীয় সরকার সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার, আইএমইডি সচিব হাবিব উল্যাহ মজুমদার প্রমুখ।
গতকাল রোববার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ কর্মকাণ্ডের ফলাফল পর্যালোচনাবিষয়ক অনুষ্ঠানে এই পর্যবেক্ষণ উঠে আসে। বিশ্বব্যাংক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) যৌথভাবে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে।
এতে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের প্রধান অ্যালেন গোল্ডস্টেইন বলেন, করদাতাদের অর্থের মাধ্যমে সহযোগী দেশগুলোতে যে তহবিল ও সম্পদের সৃষ্টি হয়, বিশ্বব্যাংক চায় না তা দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়ে যাক। এ ব্যাপারে বিশ্বব্যাংক একদমই আপস করবে না। আর তাই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রলম্বিত হলে বা পিছিয়ে পড়লেও সুশাসনের স্বার্থে বিশ্বব্যাংক চিন্তিত নয়।
বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাংকের ২০১১-১৪ সময়কালের সহায়তা কৌশলের (কান্ট্রি অ্যাসিসট্যান্স স্ট্র্যাটেজি-ক্যাস) ওপর গতকাল ছয়টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন।
‘সিএএসের বাস্তবায়ন অগ্রগতি’ শীর্ষক প্রথম অধিবেশনে চেয়ারম্যান ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান। অ্যালেন গোল্ডস্টেইন এ সময় সিএএসের সার্বিক ফলাফল তুলে ধরেন। তিনি জানান, ২০১১-১৪ সময়ে বাংলাদেশকে ১২০ কোটি ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তবে এক বছরের সিএএস পর্যালোচনা অনুযায়ী অবকাঠামো, শিক্ষা, পানি ও পয়োনিষ্কাশন এবং স্থানীয় পর্যায়ে সেবা দেওয়া সম্পর্কিত প্রকল্পে বাংলাদেশ ভালো ফলাফল অর্জন করেছে। খারাপ করেছে সরকারি বিনিয়োগ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রস্তুতি ও স্বাস্থ্য খাতে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের ৩৫৭ কোটি ১০ লাখ ডলারের অর্থায়নে ২৭টি প্রকল্প চলমান। এর মধ্যে ২১২ কোটি ৮০ লাখ ডলার এখনো ছাড় করা হয়নি বলে প্রথম অধিবেশনে জানানো হয়।
দ্বিতীয় অধিবেশনে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, তৃতীয়টিতে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আব্দুস শহীদ, চতুর্থ অধিবেশনে শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, পঞ্চমটিতে প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী এবং সমাপনী অধিবেশনের চেয়ারম্যান ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান।
প্রতিটি অধিবেশনের শুরুতেই বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে একটি করে বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবেরা তার ওপর আলোচনা করেন। উন্নয়ন-সহযোগীদের অর্থ সহায়তার প্রতিশ্রুতি ও সে তুলনায় প্রকৃত ছাড় নিয়ে কথা বলেন সচিবেরা।
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের প্রধান আরও বলেন, বাংলাদেশের টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের সহায়ক হতে চায় বিশ্বব্যাংক। তবে এ জন্য বাংলাদেশের দিক থেকে কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল—উভয় পর্যায়েই সুশাসনের নিশ্চয়তা দরকার। বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে এই মুহূর্তে বাংলাদেশকে কোনো বাজেট সহায়তা দেওয়া হবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিশ্বব্যাংকের ২৭টি প্রকল্পের মধ্যে চারটিকে সমস্যাকবলিত চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান গোল্ডস্টেইন। আর অর্থ ছাড়ে বিশ্বব্যাংকের শ্লথগতির কথাও স্বীকার করেন তিনি।
বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আরও বলেন, সহযোগী দেশগুলোর প্রতি বিশ্বব্যাংকের জবাবদিহি রয়েছে। দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের ধরনটাই এমন যে, একে অপরের প্রতি দায় রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, বিশ্বব্যাংকের সহায়তা দেওয়ার ধরন অনেক পাল্টেছে। ১৯৭০ সালের দিকে যে রকম ছিল, বর্তমানে সম্পূর্ণ অন্য রকম।
অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়নে বেশি জোর দিতে হবে এবং অবশ্যই তা উপজেলা থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায় পর্যন্ত সমানভাবে। আর এ জন্য পরিকল্পনা কমিশনের কাঠামো পরিবর্তনও জরুরি বলে অর্থমন্ত্রী মনে করেন।
তবে প্রকল্পের দুর্বল বাস্তবায়ন হারের জন্য উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থাগুলোর অর্থ ছাড়ের ঢিলেমিকে দায়ী করেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা মসিউর রহমান। অভিযোগ এবং অভিযোগের তদন্তের জন্যও প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রলম্বিত হয় বলে তিনি মনে করেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, অর্থ ছাড়ের সঙ্গেও বাস্তবায়নের একটি সম্পর্ক রয়েছে। আবার যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়িত না হলে অসমাপ্ত প্রকল্পের সংখ্যা বেড়ে যায়, প্রকল্পজট তৈরি হয়। এতে জনগণ উপকৃত হয় না।
মসিউর রহমান বলেন, প্রকল্পের বাস্তবায়ন দক্ষতা বাড়াতে না পারলে কাঙ্ক্ষিত হারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে না। তবে এও ঠিক যে, বাস্তবায়ন দক্ষতা স্বল্পতম সময়ের মধ্যে অর্জন করা কঠিন।
ইআরডি সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, প্রকল্প চলাকালীন অনেক ভুয়া অভিযোগও আসে। কিন্তু বোঝার উপায় থাকে না কোনগুলো ভুয়া। ঠিক অভিযোগ বোঝার জন্য বিশ্বব্যাংক একটি উপায় বাতলে দিতে পারে।
অর্থ ছাড়ে বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে অবিশ্বাসের কোনো বিষয় আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যালেন গোল্ডস্টেইন বলেন, ‘না, সে রকম কোনো ব্যাপার নেই।’
অধিবেশনগুলোতে সচিবদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ, ইআরডি সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, বিদ্যুৎসচিব আবুল কালাম আজাদ, সেতু বিভাগের সচিব মোশারফ হোসেন ভূঁঞা, পরিকল্পনাসচিব মনজুর হোসেন, পানিসম্পদ বিভাগের সচিব শেখ মো. ওয়াহিদউজ্জামান, কৃষিসচিব সি কিউ কে মুশতাক আহমেদ, স্বাস্থ্যসচিব হুমায়ুন কবীর, স্থানীয় সরকার সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার, আইএমইডি সচিব হাবিব উল্যাহ মজুমদার প্রমুখ।
No comments