ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচ সাবধানীও
‘বঙ্গীয় সাহস বটিকা’ খাওয়া উচিত ওটিস গিবসনের। কোথায় ম্যাচের আগে, মাঠের লড়াইয়ের আগে শুরু করে দেবেন কথার লড়াই, ‘হ্যান কারেঙ্গা, ত্যান কারেঙ্গা’ বলে কাঁপিয়ে দেবেন ইংলিশদের; তা না, উল্টো বলছেন, সামনে নাকি কঠিন পরীক্ষা!
তা বটে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ পাঁচ ওয়ানডের বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়া ম্যাচটি বাদে বাকি চারটিতেই হেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বিশ্বকাপেও মুখোমুখি লড়াইয়ে যোজন যোজন এগিয়ে ইংল্যান্ড। গত চার ম্যাচেই তারা জিতেছে। বিশ্বকাপে ইংলিশদের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের একমাত্র জয়টি সেই ১৯৭৯ সালের। নিরপেক্ষ ভেন্যুতে মুখোমুখি হলেও পরিসংখ্যান বলে ইংল্যান্ডই বলীয়ান। ১৭ ম্যাচের ১১টিতেই জিতেছে তারা।
কিন্তু পরিসংখ্যানই কি সব? যদি তাও হয়, দুই দলের সর্বমোট লড়াইয়ের হিসাবে এখনো তো ক্ষয়িষ্ণু ক্যারিবীয়দের দিকেই পাল্লা ভারী (৮২ ম্যাচে ইংল্যান্ড জিতেছে ৩৭টি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪১টি)। মুখোমুখি লড়াইয়ের গত পাঁচ ম্যাচের চারটি ইংল্যান্ড জিতেছে বটে, তার আগের পাঁচটির চারটি তো জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজই।
পরিসংখ্যান সব নয়। বাংলাদেশ তো বলবে, পরিসংখ্যান নিরেট গর্দভ। গত ম্যাচেই তো ইংল্যান্ডকে হারিয়ে দিল শক্তি ব্যবধানে বিস্তর পিছিয়ে থাকার পরও। ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচ প্রেরণা নিতে পারেন সেখান থেকেও। গিবসন অবশ্য সাবধানী সুরের মধ্যেও খানিকটা চ্যালেঞ্জ মিশিয়ে দিলেন, ‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পরের ম্যাচটি আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। ম্যাচটা খুবই কঠিন হবে। আমরা জিতেই জয়ের ধারা ধরে রাখতে চাই। আমরা এই ম্যাচ জিতে হিসাব-নিকাশ বাকিদের জন্য ফেলে রাখতে চাই।’
‘বি’ গ্রুপের সব দলই আসলে আছে অস্বস্তিতে। সবচেয়ে অস্বস্তিতে আছে ইংল্যান্ড। ৫ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলে তাদের অবস্থান পাঁচে। আগামী পরশু ম্যাচটা হেরে গেলেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায়। সেটিও প্রথম রাউন্ডে! ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচে ইনিংসে ১০ উইকেট নেওয়ার কীর্তিমান গিবসন এর পরই শোনালেন সমধুর বাণী, ‘আমরা এই ম্যাচে ইংল্যান্ডের জন্য কাজটা আরও কঠিন করে দেব।’
ইংল্যান্ড এখন কোণঠাসা। গিবসন মনে করেন, এটা তাঁদের জন্য সুবিধার দিক যেমন, তেমনি ভয়েরও, ‘এ মুহূর্তে ইংল্যান্ডের ফর্ম একটু অন্য রকম। কিন্তু ওরা যথেষ্ট প্রতিভাবান একটি দল, ভয়ংকরও। ওদের বিপক্ষে আমরা জিতবই এই নিশ্চয়তা নেই।’
‘এ’ গ্রুপের চারটি দলই মোটামুটি ঠিক হয়ে গেছে। কিন্তু ‘বি’ গ্রুপ থেকে কারোই কোয়ার্টার ফাইনাল এখনো নিশ্চিত নয়। বৃহস্পতিবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ হেরে গেলেও তাদের হাতে অবশ্য একটি ম্যাচ থাকবে। ২০ তারিখ গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে তারা মুখোমুখি হবে স্বাগতিক ভারতের। তবে গিবসন জানালেন, তাঁরা ধরে নিচ্ছেন, এটাই তাঁদের শেষ ম্যাচ। ভারত তাঁদের মাথাতেই নেই।
তা বটে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ পাঁচ ওয়ানডের বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়া ম্যাচটি বাদে বাকি চারটিতেই হেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বিশ্বকাপেও মুখোমুখি লড়াইয়ে যোজন যোজন এগিয়ে ইংল্যান্ড। গত চার ম্যাচেই তারা জিতেছে। বিশ্বকাপে ইংলিশদের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের একমাত্র জয়টি সেই ১৯৭৯ সালের। নিরপেক্ষ ভেন্যুতে মুখোমুখি হলেও পরিসংখ্যান বলে ইংল্যান্ডই বলীয়ান। ১৭ ম্যাচের ১১টিতেই জিতেছে তারা।
কিন্তু পরিসংখ্যানই কি সব? যদি তাও হয়, দুই দলের সর্বমোট লড়াইয়ের হিসাবে এখনো তো ক্ষয়িষ্ণু ক্যারিবীয়দের দিকেই পাল্লা ভারী (৮২ ম্যাচে ইংল্যান্ড জিতেছে ৩৭টি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪১টি)। মুখোমুখি লড়াইয়ের গত পাঁচ ম্যাচের চারটি ইংল্যান্ড জিতেছে বটে, তার আগের পাঁচটির চারটি তো জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজই।
পরিসংখ্যান সব নয়। বাংলাদেশ তো বলবে, পরিসংখ্যান নিরেট গর্দভ। গত ম্যাচেই তো ইংল্যান্ডকে হারিয়ে দিল শক্তি ব্যবধানে বিস্তর পিছিয়ে থাকার পরও। ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচ প্রেরণা নিতে পারেন সেখান থেকেও। গিবসন অবশ্য সাবধানী সুরের মধ্যেও খানিকটা চ্যালেঞ্জ মিশিয়ে দিলেন, ‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পরের ম্যাচটি আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। ম্যাচটা খুবই কঠিন হবে। আমরা জিতেই জয়ের ধারা ধরে রাখতে চাই। আমরা এই ম্যাচ জিতে হিসাব-নিকাশ বাকিদের জন্য ফেলে রাখতে চাই।’
‘বি’ গ্রুপের সব দলই আসলে আছে অস্বস্তিতে। সবচেয়ে অস্বস্তিতে আছে ইংল্যান্ড। ৫ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলে তাদের অবস্থান পাঁচে। আগামী পরশু ম্যাচটা হেরে গেলেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায়। সেটিও প্রথম রাউন্ডে! ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচে ইনিংসে ১০ উইকেট নেওয়ার কীর্তিমান গিবসন এর পরই শোনালেন সমধুর বাণী, ‘আমরা এই ম্যাচে ইংল্যান্ডের জন্য কাজটা আরও কঠিন করে দেব।’
ইংল্যান্ড এখন কোণঠাসা। গিবসন মনে করেন, এটা তাঁদের জন্য সুবিধার দিক যেমন, তেমনি ভয়েরও, ‘এ মুহূর্তে ইংল্যান্ডের ফর্ম একটু অন্য রকম। কিন্তু ওরা যথেষ্ট প্রতিভাবান একটি দল, ভয়ংকরও। ওদের বিপক্ষে আমরা জিতবই এই নিশ্চয়তা নেই।’
‘এ’ গ্রুপের চারটি দলই মোটামুটি ঠিক হয়ে গেছে। কিন্তু ‘বি’ গ্রুপ থেকে কারোই কোয়ার্টার ফাইনাল এখনো নিশ্চিত নয়। বৃহস্পতিবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ হেরে গেলেও তাদের হাতে অবশ্য একটি ম্যাচ থাকবে। ২০ তারিখ গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে তারা মুখোমুখি হবে স্বাগতিক ভারতের। তবে গিবসন জানালেন, তাঁরা ধরে নিচ্ছেন, এটাই তাঁদের শেষ ম্যাচ। ভারত তাঁদের মাথাতেই নেই।
No comments