ইমরুলের গ্রামে উচ্ছ্বাস
কদিন ধরেই মেহেরপুর যেন ‘উৎসবপুর’। যেন উৎসব-উচ্ছ্বাসের মেলা বসেছে পুরো জেলায়। এই মেহেরপুরের সন্তান ইমরুল কায়েস যে টানা দুই ম্যাচে হলেন ম্যান অব দ্য ম্যাচ। মেহেরপুরবাসীর গর্বের তাই শেষ নেই। এই বাঁহাতি ওপেনারের নিজের গ্রাম উজলপুরে প্রায় প্রতিদিনই হচ্ছে আনন্দ মিছিল।
গতকালও খেলা শেষের পরপরই মেহেরপুরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা থেকে আনন্দ মিছিল বের হয়। মিছিলের স্লোগান ছিল ‘শাবাশ বাংলাদেশ’, ‘শাবাশ ইমরুল কায়েস’। শুধু সাধারণ সমর্থকেরাই নয়; এই আনন্দ মিছিলে নেমে পড়েছিলেন শহরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও।
পুরো জেলার মধ্যে উজলপুরেই যে উৎসবটা উছলে পড়া, সেটি না বললেও চলে। কাল ইমরুলের ছবি, বাদ্যযন্ত্র নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েছিল এখানকার মানুষ। অনেকেই ইমরুলের গ্রামের বাড়িতে ভিড় করে। তাঁর মা-বাবা ও দাদিকে অভিনন্দন জানানো হয়। এই সময় আবেগাপ্লুত হয়ে ইমরুলের মা-বাবা ও দাদি কেঁদে ফেলেন। ইমরুলের ডাকনামে গড়া ‘সাগর ক্রিকেট ক্লাবের’ সদস্যদেরও আনন্দের সীমা ছিল না।
গতকালও খেলা শেষের পরপরই মেহেরপুরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা থেকে আনন্দ মিছিল বের হয়। মিছিলের স্লোগান ছিল ‘শাবাশ বাংলাদেশ’, ‘শাবাশ ইমরুল কায়েস’। শুধু সাধারণ সমর্থকেরাই নয়; এই আনন্দ মিছিলে নেমে পড়েছিলেন শহরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও।
পুরো জেলার মধ্যে উজলপুরেই যে উৎসবটা উছলে পড়া, সেটি না বললেও চলে। কাল ইমরুলের ছবি, বাদ্যযন্ত্র নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েছিল এখানকার মানুষ। অনেকেই ইমরুলের গ্রামের বাড়িতে ভিড় করে। তাঁর মা-বাবা ও দাদিকে অভিনন্দন জানানো হয়। এই সময় আবেগাপ্লুত হয়ে ইমরুলের মা-বাবা ও দাদি কেঁদে ফেলেন। ইমরুলের ডাকনামে গড়া ‘সাগর ক্রিকেট ক্লাবের’ সদস্যদেরও আনন্দের সীমা ছিল না।
No comments