শেষ আটে উঠে গেল নিউজিল্যান্ড
৪-০, ৫-০ ও ৩-২—বিশ্বকাপে আসার আগে তিনটি সিরিজে নিউজিল্যান্ডের হারের খতিয়ান। পরাজয় তিনটি বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে। এই নিউজিল্যান্ডই বিশ্বকাপে এসে বদলে গেছে। কাল কানাডাকে ৯৭ রানে হারিয়ে ‘এ’ গ্রুপ থেকে শ্রীলঙ্কার পর কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গেছে কিউইরা।
কানাডার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ড জিতবে এবং সেটা বড় ব্যবধানে, এটাই ছিল অনুমিত। ম্যাচের আগে কানাডা অধিনায়ক আশিস বাগাই অবশ্য হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, নিউজিল্যান্ডের বাজে ফর্মের সুযোগ নেবেন। সুযোগ-টুযোগ তাঁরা নিতে পারেননি। বরং যাঁর ফর্ম নিয়ে নিউজিল্যান্ড শিবিরে সবচেয়ে দুশ্চিন্তা ছিল, সেই ব্রেন্ডন ম্যাককালাম রানে ফিরেছেন।
বিশ্বকাপের আগে নিউজিল্যান্ডের মতোই লেজেগোবরে অবস্থা ছিল দলের অন্যতম ভরসা ব্রেন্ডন ম্যাককালামের। গত বছর অক্টোবরে ঢাকায় বাংলাদেশের বিপক্ষে ফিফটি করার পরের ১০টি ইনিংসে তাঁর সর্বোচ্চ রান ছিল ৪২। বিশ্বকাপের শুরুতেও ফিরে পাননি ছন্দ। প্রথম দুই ম্যাচে করেছেন ৪২ রান। আহমেদাবাদে তৃতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অপরাজিত ৭৬ রান করলেও পরের ম্যাচে আবার পাকিস্তানের বিপক্ষে মাত্র ৬।
তবে কাল তাঁর ব্যাট হাসল। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি করে দলকে তুলেছেন রানের পাহাড়ে। কানাডাকে ভুগিয়েছেন পাকিস্তানকে ডোবানো রস টেলরও। ড্যানিয়েল ভেট্টোরি না থাকায় এই ম্যাচের নেতৃত্ব দিয়েছেন টেলর। কাল ৩০তম ওভারে নেমে ৪১তম ওভারে বালাজি রাওয়ের লেগ স্পিনে আউট হয়েছেন। এর আগে ৪৪ বলে খেলেছেন ৭৪ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস। ম্যাককালাম-টেলরদের কল্যাণেই ৬ উইকেটে ৩৫৮ রান তুলতে পারে নিউজিল্যান্ড।
কানাডার ইনিংস শুরুর আগে আলোচনা ছিল একটাই—নিউজিল্য্যান্ডের রানের পাহাড়ে চাপা পড়তে যাচ্ছে বাগাই-বাহিনী! ৯৭ রানের পরাজয়কে বড়ই বলতে হবে। তবে অনেকেই যে এর চেয়েও বেশি ভেবেছিল! সেটা হয়নি, বরং ৯ উইকেটে ২৬১ রান করে কানাডা গড়ে বিশ্বকাপে নিজেদের সবচেয়ে বড় রানের ইনিংস।
শুরুটা অবশ্য অশনিসংকেতই দিচ্ছিল। ৪ রানে পড়ে গিয়েছিল ২ উইকেট। তবে বাগাই আর জিমি হান্সরা তৃতীয় উইকেটে ১২৫ রান তুলে বিপর্যয় রোখেন। ৮৭ বলে ৮৪ রানের ইনিংস খেলেছেন বাগাই। আর হান্সরা অপরাজিত থেকে যান ৭০ রানে। বোলিংয়েও একটি প্রাপ্তি আছে নিউজিল্যান্ডের। ভালো বোলিং করেছেন জ্যাকব ওরাম। ছন্দ ফিরে পাওয়া ওরাম ১০ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
কানাডার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ড জিতবে এবং সেটা বড় ব্যবধানে, এটাই ছিল অনুমিত। ম্যাচের আগে কানাডা অধিনায়ক আশিস বাগাই অবশ্য হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, নিউজিল্যান্ডের বাজে ফর্মের সুযোগ নেবেন। সুযোগ-টুযোগ তাঁরা নিতে পারেননি। বরং যাঁর ফর্ম নিয়ে নিউজিল্যান্ড শিবিরে সবচেয়ে দুশ্চিন্তা ছিল, সেই ব্রেন্ডন ম্যাককালাম রানে ফিরেছেন।
বিশ্বকাপের আগে নিউজিল্যান্ডের মতোই লেজেগোবরে অবস্থা ছিল দলের অন্যতম ভরসা ব্রেন্ডন ম্যাককালামের। গত বছর অক্টোবরে ঢাকায় বাংলাদেশের বিপক্ষে ফিফটি করার পরের ১০টি ইনিংসে তাঁর সর্বোচ্চ রান ছিল ৪২। বিশ্বকাপের শুরুতেও ফিরে পাননি ছন্দ। প্রথম দুই ম্যাচে করেছেন ৪২ রান। আহমেদাবাদে তৃতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অপরাজিত ৭৬ রান করলেও পরের ম্যাচে আবার পাকিস্তানের বিপক্ষে মাত্র ৬।
তবে কাল তাঁর ব্যাট হাসল। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি করে দলকে তুলেছেন রানের পাহাড়ে। কানাডাকে ভুগিয়েছেন পাকিস্তানকে ডোবানো রস টেলরও। ড্যানিয়েল ভেট্টোরি না থাকায় এই ম্যাচের নেতৃত্ব দিয়েছেন টেলর। কাল ৩০তম ওভারে নেমে ৪১তম ওভারে বালাজি রাওয়ের লেগ স্পিনে আউট হয়েছেন। এর আগে ৪৪ বলে খেলেছেন ৭৪ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস। ম্যাককালাম-টেলরদের কল্যাণেই ৬ উইকেটে ৩৫৮ রান তুলতে পারে নিউজিল্যান্ড।
কানাডার ইনিংস শুরুর আগে আলোচনা ছিল একটাই—নিউজিল্য্যান্ডের রানের পাহাড়ে চাপা পড়তে যাচ্ছে বাগাই-বাহিনী! ৯৭ রানের পরাজয়কে বড়ই বলতে হবে। তবে অনেকেই যে এর চেয়েও বেশি ভেবেছিল! সেটা হয়নি, বরং ৯ উইকেটে ২৬১ রান করে কানাডা গড়ে বিশ্বকাপে নিজেদের সবচেয়ে বড় রানের ইনিংস।
শুরুটা অবশ্য অশনিসংকেতই দিচ্ছিল। ৪ রানে পড়ে গিয়েছিল ২ উইকেট। তবে বাগাই আর জিমি হান্সরা তৃতীয় উইকেটে ১২৫ রান তুলে বিপর্যয় রোখেন। ৮৭ বলে ৮৪ রানের ইনিংস খেলেছেন বাগাই। আর হান্সরা অপরাজিত থেকে যান ৭০ রানে। বোলিংয়েও একটি প্রাপ্তি আছে নিউজিল্যান্ডের। ভালো বোলিং করেছেন জ্যাকব ওরাম। ছন্দ ফিরে পাওয়া ওরাম ১০ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
No comments