ধ্বংসস্তূপে এখনো আটকে আছে অনেক মানুষ
জাপানে প্রলয়ংকরী ভূমিকম্প ও সুনামির ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতির চিত্র আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়ে আছে এখনো অনেক মানুষ। তাদের উদ্ধারে তল্লাশি চালানো হলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে, সেখানে হয়তো কেউ বেঁচে নেই।
নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও উদ্ধার তৎপরতা জোরেশোরে চলছে। উদ্ধারকারীদের একটি দল গতকাল সোমবার দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় নাতোরি শহরের বিধ্বস্ত এলাকায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়। এদিকে বিভিন্ন এলাকায় টেলিফোন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধানে গতকাল উত্তরাঞ্চলীয় জরুরি সহায়তা কেন্দ্রগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
মিয়াগি উপকূলীয় অঞ্চল থেকে সুনামির টানে ভেসে যাওয়া মৃতদেহ আবারও কূলে ভিড়তে শুরু করেছে। পুলিশ এ রকম অন্তত ৭০০ লাশ উদ্ধার করেছে। মৎস্যবন্দর মিনামিসানরিকুর পরিস্থিতিও ভয়াবহ। সেখানের অধিকাংশ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। ধ্বংসস্তূপের ওপর কাদার স্তর পড়ে এই বন্দর এলাকার কত মানুষ যে সুনামির সময় সাগরে ভেসে গেছে, তার সঠিক হিসাব কারও জানা নেই। ধারণা করা হচ্ছে, এ সংখ্যা ১০ হাজারের কম নয়।
উপকূলীয় মিয়াগি ও সেন্দাই শহরে জরুরি সহায়তা কেন্দ্রগুলোতে গতকাল স্বজনহারাদের ভিড় ছিল। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেখানে সমুদ্রসৈকতে ইতিমধ্যে অন্তত দুই হাজার মৃতদেহ পাওয়া গেছে। গত শুক্রবার এসব এলাকায় অন্তত ৩৩ ফুট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়ে। ৫০০ কিলোমিটার বেগে সুনামি বয়ে যায়। এ সময় পথে যা পায় সবই গুঁড়িয়ে দিয়ে যায়।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, জাপানের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার অন্তত ২৬ লাখ ঘরবাড়ি গতকাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। গ্যাস-সুবিধাবঞ্চিত রয়েছে ৩২ লাখ মানুষ।
নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও উদ্ধার তৎপরতা জোরেশোরে চলছে। উদ্ধারকারীদের একটি দল গতকাল সোমবার দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় নাতোরি শহরের বিধ্বস্ত এলাকায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়। এদিকে বিভিন্ন এলাকায় টেলিফোন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধানে গতকাল উত্তরাঞ্চলীয় জরুরি সহায়তা কেন্দ্রগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
মিয়াগি উপকূলীয় অঞ্চল থেকে সুনামির টানে ভেসে যাওয়া মৃতদেহ আবারও কূলে ভিড়তে শুরু করেছে। পুলিশ এ রকম অন্তত ৭০০ লাশ উদ্ধার করেছে। মৎস্যবন্দর মিনামিসানরিকুর পরিস্থিতিও ভয়াবহ। সেখানের অধিকাংশ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। ধ্বংসস্তূপের ওপর কাদার স্তর পড়ে এই বন্দর এলাকার কত মানুষ যে সুনামির সময় সাগরে ভেসে গেছে, তার সঠিক হিসাব কারও জানা নেই। ধারণা করা হচ্ছে, এ সংখ্যা ১০ হাজারের কম নয়।
উপকূলীয় মিয়াগি ও সেন্দাই শহরে জরুরি সহায়তা কেন্দ্রগুলোতে গতকাল স্বজনহারাদের ভিড় ছিল। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেখানে সমুদ্রসৈকতে ইতিমধ্যে অন্তত দুই হাজার মৃতদেহ পাওয়া গেছে। গত শুক্রবার এসব এলাকায় অন্তত ৩৩ ফুট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়ে। ৫০০ কিলোমিটার বেগে সুনামি বয়ে যায়। এ সময় পথে যা পায় সবই গুঁড়িয়ে দিয়ে যায়।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, জাপানের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার অন্তত ২৬ লাখ ঘরবাড়ি গতকাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। গ্যাস-সুবিধাবঞ্চিত রয়েছে ৩২ লাখ মানুষ।
No comments