প্লাস্টিকপণ্যের কাঁচামাল আমদানির শুল্ক হ্রাস
প্লাস্টিকপণ্যের মৌলিক কাঁচামাল আমদানিতে বিদ্যমান শুল্কহার ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশে নামিয়ে আনার প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি প্লাস্টিকশিল্পের যন্ত্রপাতি আমদানির শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে।
গতকাল বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়োজিত চলমান প্রাক-বাজেট আলোচনায় প্লাস্টিকদ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিপিজিএমইএ) নেতারা এসব দাবি জানান। এনবিআর চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দীন আহমেদ এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় বক্তব্য দেন বিপিজিএমইএ সভাপতি শাহেদুল ইসলাম হেলাল, মহাসচিব রহমান নান্নু, সহসভাপতি শামীম আহমেদ, সাবেক সভাপতি এ এস এম কামাল উদ্দিন, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক উপদেষ্টা মনজুর আহমেদ প্রমুখ।
বিপিজিএমইএর পক্ষ থেকে দেওয়া লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বর্তমানে প্লাস্টিকশিল্পের মোল্ড ও যন্ত্রপাতি আমদানি পর্যায়ে তিন শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ রয়েছে। শুল্ক আরোপ করায় ভোক্তা পর্যায়ে প্লাস্টিকপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই মোল্ড ও যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করা উচিত।
বিপিজিএমইএর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, দেশে পেট্রো কেমিক্যালভিত্তিক কোনো শিল্পকারখানা নেই। তাই প্লাস্টিকশিল্পের সব মৌলিক কাঁচামাল আমদানি করতে হয়। এ জন্য বিদ্যমান ৫ শতাংশের পরিবর্তে ৩ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপের দাবি জানানো হয়।
বিপিজিএমইএ সভাপতি শাহেদুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে জানান, রপ্তানির ক্ষেত্রে প্লাস্টিকপণ্যের জাহাজিকরণ খরচ অন্যান্য রপ্তানিপণ্যের তুলনায় অনেক বেশি। বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সম্ভাবনাময় প্লাস্টিকশিল্পের রপ্তানিকারকদের ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দেওয়া উচিত। এ ছাড়া প্লাস্টিকশিল্পের জন্য বন্ড সুবিধা নবায়নের মেয়াদ এক বছরের পরিবর্তে দুই বছর নির্ধারণের দাবি জানান তিনি।
শামীম আহমেদ বলেন, দেশীয় প্লাস্টিকশিল্পকে রক্ষায় আমদানি করা প্লাস্টিকপণ্যের ওপর এন্টি ডাম্পিং ডিউটি আরোপ করা দরকার। বর্তমানে বেশির ভাগ আমদানি করা প্লাস্টিকপণ্যের ৬০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ রয়েছে। তা বাড়িয়ে ১০০ শতাংশ করা উচিত। তিনি আরও জানান, এই শিল্পের উদ্যোক্তাদের ওপর আরোপিত অগ্রিম আয়কর কিংবা অগ্রিম বাণিজ্য কর—যেকোনো একটি বহাল রাখলে হয়রানি অনেক কমে যাবে।
এ ছাড়া বিদ্যমান উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে উৎসে ৩ শতাংশ হারে কর হিসাবে কেটে নেওয়ার বিধান বাতিলের সুপারিশ করেন এ এস এম কামাল উদ্দিন।
এনবিআরের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দীন আহমেদ তাঁর বক্তব্যে জানান, বর্তমান সরকার উৎপাদনমুখী শিল্পকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। এ জন্য উৎপাদনকারীদেরই বেশি শুল্ক ও কর সুবিধা দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে প্লাস্টিকশিল্প বিশেষ নজর পেতে পারে।
গতকাল বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়োজিত চলমান প্রাক-বাজেট আলোচনায় প্লাস্টিকদ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিপিজিএমইএ) নেতারা এসব দাবি জানান। এনবিআর চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দীন আহমেদ এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় বক্তব্য দেন বিপিজিএমইএ সভাপতি শাহেদুল ইসলাম হেলাল, মহাসচিব রহমান নান্নু, সহসভাপতি শামীম আহমেদ, সাবেক সভাপতি এ এস এম কামাল উদ্দিন, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক উপদেষ্টা মনজুর আহমেদ প্রমুখ।
বিপিজিএমইএর পক্ষ থেকে দেওয়া লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বর্তমানে প্লাস্টিকশিল্পের মোল্ড ও যন্ত্রপাতি আমদানি পর্যায়ে তিন শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ রয়েছে। শুল্ক আরোপ করায় ভোক্তা পর্যায়ে প্লাস্টিকপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই মোল্ড ও যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করা উচিত।
বিপিজিএমইএর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, দেশে পেট্রো কেমিক্যালভিত্তিক কোনো শিল্পকারখানা নেই। তাই প্লাস্টিকশিল্পের সব মৌলিক কাঁচামাল আমদানি করতে হয়। এ জন্য বিদ্যমান ৫ শতাংশের পরিবর্তে ৩ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপের দাবি জানানো হয়।
বিপিজিএমইএ সভাপতি শাহেদুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে জানান, রপ্তানির ক্ষেত্রে প্লাস্টিকপণ্যের জাহাজিকরণ খরচ অন্যান্য রপ্তানিপণ্যের তুলনায় অনেক বেশি। বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সম্ভাবনাময় প্লাস্টিকশিল্পের রপ্তানিকারকদের ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দেওয়া উচিত। এ ছাড়া প্লাস্টিকশিল্পের জন্য বন্ড সুবিধা নবায়নের মেয়াদ এক বছরের পরিবর্তে দুই বছর নির্ধারণের দাবি জানান তিনি।
শামীম আহমেদ বলেন, দেশীয় প্লাস্টিকশিল্পকে রক্ষায় আমদানি করা প্লাস্টিকপণ্যের ওপর এন্টি ডাম্পিং ডিউটি আরোপ করা দরকার। বর্তমানে বেশির ভাগ আমদানি করা প্লাস্টিকপণ্যের ৬০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ রয়েছে। তা বাড়িয়ে ১০০ শতাংশ করা উচিত। তিনি আরও জানান, এই শিল্পের উদ্যোক্তাদের ওপর আরোপিত অগ্রিম আয়কর কিংবা অগ্রিম বাণিজ্য কর—যেকোনো একটি বহাল রাখলে হয়রানি অনেক কমে যাবে।
এ ছাড়া বিদ্যমান উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে উৎসে ৩ শতাংশ হারে কর হিসাবে কেটে নেওয়ার বিধান বাতিলের সুপারিশ করেন এ এস এম কামাল উদ্দিন।
এনবিআরের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দীন আহমেদ তাঁর বক্তব্যে জানান, বর্তমান সরকার উৎপাদনমুখী শিল্পকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। এ জন্য উৎপাদনকারীদেরই বেশি শুল্ক ও কর সুবিধা দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে প্লাস্টিকশিল্প বিশেষ নজর পেতে পারে।
No comments