টেস্ট মর্যাদা চায় আয়ারল্যান্ড
বেঙ্গালুরুতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অসাধারণ জয় আয়ারল্যান্ডকে কেবল বিশ্বকাপে দুটি পয়েন্টই এনে দেয়নি, জয়টি দেশটির ক্রিকেটকে অন্যস্তরে নিয়ে যাওয়ারও একটি সোপান হিসেবে কাজ করছে। আপাতত, দলটি বিশ্বকাপের পরের পর্বে যেতে পারুক চাই না পারুক, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অবিস্মরণীয় এই জয় আইরিশদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে টেস্ট ক্রিকেটের।
২০০৭ সালের বিশ্বকাপে অভিষেকেই পাকিস্তানকে হারিয়ে ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাই করে দলটি পৌঁছে গিয়েছিল সুপার এইট পর্বে। সুপার এইটে বাংলাদেশকে হারিয়ে সেরা সহযোগী সদস্য হিসেবে নিজেদের পরিচয় তৈরি করে ফেলে আইরিশ দল। ২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও বাংলাদেশের বিপক্ষে জয়, দেশটির টেস্ট মর্যাদার দাবীকে করেছিল অনেক বেশি জোড়ালো।
আগামী বিশ্বকাপ শীর্ষ দশ দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার যে সিদ্ধান্ত আইসিসি নিয়ে ফেলেছে, তাতে নিজেদের অনেক কিছুই প্রমাণের ছিল তথাকথিত ছোট দলগুলোর। অন্যরা যাই করুক, আয়ারল্যান্ড কাল ইংল্যান্ডকে হারিয়ে আইসিসির সেই সিদ্ধান্তে বড় ধরনের এক আঘাতই করে বসেছে।
দেশটিতে যে ক্রিকেটের ভালোই চর্চা রয়েছে, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ দলটির দুরন্ত মানের ক্রিকেটাররা। কিন্তু, ক্রিকেটের সর্বোচ্চ পর্যায়ে খেলার অভিপ্রায়ে এই ক্রিকেটারদের অনেকেই দেশান্তরি হয়ে ইংল্যান্ডে চলে যাচ্ছেন। এউইন মরগান তেমনই একজন ক্রিকেটার। যিনি আয়ারল্যান্ডের জন্মেও ইংল্যান্ডের হয়ে দ্যুতি ছড়িয়েছেন। বর্তমানে আয়ারল্যান্ডের হয়ে বিশ্বকাপ খেলা অনেক ক্রিকেটারই যেকোনো সময় দেশ ছেড়ে চলে যেতে পারেন, যদি তাঁরা ইংলিশ ক্রিকেটে ভালো কোনো সুযোগ পেয়ে যান। এটি আয়ারল্যান্ডের ক্রিকেটকে উচ্চতা দিলেও দেশটির বড় পর্যায়ে খেলার হাহাকারটা বড় বাজেভাবে ফুটিয়ে তোলে।
আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক পোর্টারফিল্ড মনে করেন, একমাত্র টেস্ট মর্যাদাই পারে, আয়ারল্যান্ডে জন্ম নেওয়া ভালো ক্রিকেটারদের ইংল্যান্ডে চলে যাওয়া ঠেকাতে।
আগামী বিশ্বকাপে যদি অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা ১০-এ নেমে আসে তাহলে আইরিশ ক্রিকেট দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন পোর্টারফিল্ড। তিনি বলেন, একমাত্র বিশ্বকাপ বা আইসিসি আয়োজিত বড় আসরগুলোতেই আমরা বৃহত্ পর্যায়ে খেলার সুযোগ পাই। এছাড়া, সর্বোচ্চ পর্যায়ে আমাদের খেলার কোনো সুযোগ নেই। সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়মিত সুযোগ পেলেই কেবল ক্রিকেটের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব।
পোর্টারফিল্ডের মুখে আইরিশ ক্রিকেটের প্রাণের দাবিটিই ফুটে উঠেছে। এখন দেখার বিষয়, তাঁদের ব্যাপারে আইসিসির সিদ্ধান্তটি কি হয়।
২০০৭ সালের বিশ্বকাপে অভিষেকেই পাকিস্তানকে হারিয়ে ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাই করে দলটি পৌঁছে গিয়েছিল সুপার এইট পর্বে। সুপার এইটে বাংলাদেশকে হারিয়ে সেরা সহযোগী সদস্য হিসেবে নিজেদের পরিচয় তৈরি করে ফেলে আইরিশ দল। ২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও বাংলাদেশের বিপক্ষে জয়, দেশটির টেস্ট মর্যাদার দাবীকে করেছিল অনেক বেশি জোড়ালো।
আগামী বিশ্বকাপ শীর্ষ দশ দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার যে সিদ্ধান্ত আইসিসি নিয়ে ফেলেছে, তাতে নিজেদের অনেক কিছুই প্রমাণের ছিল তথাকথিত ছোট দলগুলোর। অন্যরা যাই করুক, আয়ারল্যান্ড কাল ইংল্যান্ডকে হারিয়ে আইসিসির সেই সিদ্ধান্তে বড় ধরনের এক আঘাতই করে বসেছে।
দেশটিতে যে ক্রিকেটের ভালোই চর্চা রয়েছে, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ দলটির দুরন্ত মানের ক্রিকেটাররা। কিন্তু, ক্রিকেটের সর্বোচ্চ পর্যায়ে খেলার অভিপ্রায়ে এই ক্রিকেটারদের অনেকেই দেশান্তরি হয়ে ইংল্যান্ডে চলে যাচ্ছেন। এউইন মরগান তেমনই একজন ক্রিকেটার। যিনি আয়ারল্যান্ডের জন্মেও ইংল্যান্ডের হয়ে দ্যুতি ছড়িয়েছেন। বর্তমানে আয়ারল্যান্ডের হয়ে বিশ্বকাপ খেলা অনেক ক্রিকেটারই যেকোনো সময় দেশ ছেড়ে চলে যেতে পারেন, যদি তাঁরা ইংলিশ ক্রিকেটে ভালো কোনো সুযোগ পেয়ে যান। এটি আয়ারল্যান্ডের ক্রিকেটকে উচ্চতা দিলেও দেশটির বড় পর্যায়ে খেলার হাহাকারটা বড় বাজেভাবে ফুটিয়ে তোলে।
আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক পোর্টারফিল্ড মনে করেন, একমাত্র টেস্ট মর্যাদাই পারে, আয়ারল্যান্ডে জন্ম নেওয়া ভালো ক্রিকেটারদের ইংল্যান্ডে চলে যাওয়া ঠেকাতে।
আগামী বিশ্বকাপে যদি অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা ১০-এ নেমে আসে তাহলে আইরিশ ক্রিকেট দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন পোর্টারফিল্ড। তিনি বলেন, একমাত্র বিশ্বকাপ বা আইসিসি আয়োজিত বড় আসরগুলোতেই আমরা বৃহত্ পর্যায়ে খেলার সুযোগ পাই। এছাড়া, সর্বোচ্চ পর্যায়ে আমাদের খেলার কোনো সুযোগ নেই। সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়মিত সুযোগ পেলেই কেবল ক্রিকেটের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব।
পোর্টারফিল্ডের মুখে আইরিশ ক্রিকেটের প্রাণের দাবিটিই ফুটে উঠেছে। এখন দেখার বিষয়, তাঁদের ব্যাপারে আইসিসির সিদ্ধান্তটি কি হয়।
No comments