পাকিস্তান ১৮৪ রানে অল আউট
কেনিয়ার বিপক্ষে বড় জয়। জয় এসেছে ‘শক্তিশালী’ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও। তবে কলম্বোর প্রেমাদাসায় কানাডার বিপক্ষে ম্যাচে দেখা গেল ‘অসহায়’ এক পাকিস্তানকে। শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে শহীদ আফ্রিদির দলের ইনিংস গুটিয়ে গেছে মাত্র ১৮৪ রানে।
দলীয় ১৬ রানে প্রথম, আর ৬৭ রানে চতুর্থ উইকেটের পতন হয় পাকিস্তানের। এর পরও ব্যাটসম্যানরা যে ৪৩ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং করলেন তার কৃতিত্ব মিসবাহ-উল হক ও উমর আকমলের। বিপর্যয় কাটিয়ে হাল ধরে এ দুজন গড়ে তোলেন ৭৩ রানের জুটি। সাজঘরে ফেরার আগে মিসবাহ ৩৭ ও উমর আকমল দলীয় সংগ্রহে ৪৮ রান যোগ করেন।
পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডারে প্রথম আঘাতটা আসে মোহাম্মদ হাফিজকে (১১) দিয়ে। ৪২ রানের মাথায় বিদায় নেন আরেক উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান আহমেদ শেহজাদ (১২)। দলীয় ৫৫ রানে সাজঘরে ফেরেন ইউনুস খানও (৬)। কামরান আকমল আউট হন ব্যক্তিগত ১৬ রানে।
দিবা-রাত্রির এই ম্যাচে পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানদের সবচেয়ে বেশি ‘অসহায়ত্ব’ উপহার দিয়েছেন হার্ভির বাইদান। এই পেসার শিকার করেন তিনটি উইকেট। কম যাননি রিজওয়ান চিমা, বালাজি রাও ও জিমি হানসারাও। প্রত্যেকেই তুলে নেন দুটি করে উইকেট।
দলীয় ১৬ রানে প্রথম, আর ৬৭ রানে চতুর্থ উইকেটের পতন হয় পাকিস্তানের। এর পরও ব্যাটসম্যানরা যে ৪৩ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং করলেন তার কৃতিত্ব মিসবাহ-উল হক ও উমর আকমলের। বিপর্যয় কাটিয়ে হাল ধরে এ দুজন গড়ে তোলেন ৭৩ রানের জুটি। সাজঘরে ফেরার আগে মিসবাহ ৩৭ ও উমর আকমল দলীয় সংগ্রহে ৪৮ রান যোগ করেন।
পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডারে প্রথম আঘাতটা আসে মোহাম্মদ হাফিজকে (১১) দিয়ে। ৪২ রানের মাথায় বিদায় নেন আরেক উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান আহমেদ শেহজাদ (১২)। দলীয় ৫৫ রানে সাজঘরে ফেরেন ইউনুস খানও (৬)। কামরান আকমল আউট হন ব্যক্তিগত ১৬ রানে।
দিবা-রাত্রির এই ম্যাচে পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানদের সবচেয়ে বেশি ‘অসহায়ত্ব’ উপহার দিয়েছেন হার্ভির বাইদান। এই পেসার শিকার করেন তিনটি উইকেট। কম যাননি রিজওয়ান চিমা, বালাজি রাও ও জিমি হানসারাও। প্রত্যেকেই তুলে নেন দুটি করে উইকেট।
No comments