ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ রোচ
উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে অন্য অনেকের তুলনায় কেমার রোচ ‘খাটোই’। হালকা-পাতলাও। কিন্তু এই শরীর নিয়েও ১৫০ কিলোমিটার বেগে বল করেন বারবাডোজের ২২ বছরের তরুণ পেসার। কীভাবে সম্ভব?
‘ভালো প্রশ্ন। সম্ভবত এই প্রতিভা ঈশ্বর প্রদত্ত। এ জন্য আমি ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি কঠিন পরিশ্রম করব এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে খেলে যেতে চাই’—কাল মিরপুরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অনুশীলনের ফাঁকে বলেছেন কেমার রোচ।
কেমার রোচ নামটা এখন মুখে মুখে। হল্যান্ডের বিপক্ষে হ্যাটট্রিকসহ ৬ উইকেট নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার সাড়া ফেলেছেন চলতি বিশ্বকাপে। আগামীকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ-বাংলাদেশ ম্যাচেও তাঁর ওপর থাকবে অনেকটা আলো।
সেই আলোয় নিজেকে কতটা আলোকিত করতে পারবেন, মাঠেই দেখা যাবে। তবে হ্যাটট্রিকের পর বাংলাদেশকে পরোক্ষে হুমকিই দিয়েছিলেন, ‘এই জয়ের পর আমরা দারুণ আত্মবিশ্বাসী। বাংলাদেশের বিপক্ষে আমরা জিততে চাই। জানি, বাংলাদেশ উন্নতি করেছে। তবে আমরা ওদের চেয়ে ভালো দল।’ সেই রোচ ঢাকায় এসে বলছেন, ‘আমরা যে ফর্ম নিয়ে এখানে এসেছি তাতে আমরা খুবই আত্মবিশ্বাসী। বাংলাদেশ ম্যাচটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। এবং এই ম্যাচে আমরা আমাদের সেরাটাই দিতে চাই।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে বাংলাদেশের কন্ডিশনে খেলা কতটা চ্যালেঞ্জ? রোচ কিন্তু চ্যালেঞ্জ মানছে না, ‘যেখানেই আমরা খেলি না কেন, সেটা চ্যালেঞ্জ নয়। সবাই সেরাটা দিয়ে শুক্রবারের ম্যাচে জেতার চেষ্টা করবে।’
ডোয়াইন ব্রাভোর দল থেকে ছিটকে যাওয়ার প্রসঙ্গও এল। আত্মবিশ্বাসী রোচ এ নিয়ে চিন্তিত নন, ‘কয়েকজন খেলোয়াড়কে তো আমরা অবশ্যই মিস করছি। তবে আমরা আবার আমাদের পুরো শক্তিতে ফিরে এসেছি।’ র্যাঙ্কিংয়ে এখন বাংলাদেশের এক ধাপ পেছনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এটাও গুরুত্ব পাচ্ছে না রোচের কাছে, ‘কে সামনে, কে পেছনে এটা নিয়ে আমরা মোটেও উদ্বিগ্ন নই। ক্রিকেটে নিজেদের দিনে যে কেউ যে কাউকে হারাতে পারে।’
২০০৯ সালে নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের কাছে টেস্ট ও ওয়ানডে সিরিজে হারের বদলা হিসেবে বিশ্বকাপের ম্যাচটাকে দেখছেন না রোচ, ‘আমি মনে করি না এটা প্রতিশোধ নেওয়ার ম্যাচ। আমরা মাঠে নামব এবং জিততে চাইব।’
ঢাকায় আগে খেলেননি বলে এখানকার উইকেট সম্পর্কে ধারণা নেই। এ নিয়ে তাই কিছু বললেনও না, ‘পিচ নিয়ে কিছু বলতে পারব না। সবারই ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্ব আছে এবং সবাই যার যার দায়িত্ব পালন করতে পারলে আমরা ধারণা সব ঠিকঠাভাবেই এগোবে। বাংলাদেশ দলকে আমরা দেখেছি এবং গোটা দলের জন্যই পরিকল্পনা করেছি।’ বাংলাদেশের উইকেট পেসারদের জন্য নয় বলে যে ধারণাটা ছড়িয়ে পড়েছে, রোচ উড়িয়ে দিলেন সেটাও, ‘একজন ফাস্ট বোলার সবখানেই দ্রুতগতিতে বল করতে পারে। গতি নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন নই। আমি এখানে এসেছি ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে উইকেট নিতে, ইতিহাস গড়তে।’
বাংলাদেশ নিশ্চয়ই সুযোগটা দিতে চাইবে না হঠাৎ নায়ক হয়ে ওঠা কেমার রোচকে!
‘ভালো প্রশ্ন। সম্ভবত এই প্রতিভা ঈশ্বর প্রদত্ত। এ জন্য আমি ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি কঠিন পরিশ্রম করব এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে খেলে যেতে চাই’—কাল মিরপুরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অনুশীলনের ফাঁকে বলেছেন কেমার রোচ।
কেমার রোচ নামটা এখন মুখে মুখে। হল্যান্ডের বিপক্ষে হ্যাটট্রিকসহ ৬ উইকেট নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেসার সাড়া ফেলেছেন চলতি বিশ্বকাপে। আগামীকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ-বাংলাদেশ ম্যাচেও তাঁর ওপর থাকবে অনেকটা আলো।
সেই আলোয় নিজেকে কতটা আলোকিত করতে পারবেন, মাঠেই দেখা যাবে। তবে হ্যাটট্রিকের পর বাংলাদেশকে পরোক্ষে হুমকিই দিয়েছিলেন, ‘এই জয়ের পর আমরা দারুণ আত্মবিশ্বাসী। বাংলাদেশের বিপক্ষে আমরা জিততে চাই। জানি, বাংলাদেশ উন্নতি করেছে। তবে আমরা ওদের চেয়ে ভালো দল।’ সেই রোচ ঢাকায় এসে বলছেন, ‘আমরা যে ফর্ম নিয়ে এখানে এসেছি তাতে আমরা খুবই আত্মবিশ্বাসী। বাংলাদেশ ম্যাচটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। এবং এই ম্যাচে আমরা আমাদের সেরাটাই দিতে চাই।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে বাংলাদেশের কন্ডিশনে খেলা কতটা চ্যালেঞ্জ? রোচ কিন্তু চ্যালেঞ্জ মানছে না, ‘যেখানেই আমরা খেলি না কেন, সেটা চ্যালেঞ্জ নয়। সবাই সেরাটা দিয়ে শুক্রবারের ম্যাচে জেতার চেষ্টা করবে।’
ডোয়াইন ব্রাভোর দল থেকে ছিটকে যাওয়ার প্রসঙ্গও এল। আত্মবিশ্বাসী রোচ এ নিয়ে চিন্তিত নন, ‘কয়েকজন খেলোয়াড়কে তো আমরা অবশ্যই মিস করছি। তবে আমরা আবার আমাদের পুরো শক্তিতে ফিরে এসেছি।’ র্যাঙ্কিংয়ে এখন বাংলাদেশের এক ধাপ পেছনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এটাও গুরুত্ব পাচ্ছে না রোচের কাছে, ‘কে সামনে, কে পেছনে এটা নিয়ে আমরা মোটেও উদ্বিগ্ন নই। ক্রিকেটে নিজেদের দিনে যে কেউ যে কাউকে হারাতে পারে।’
২০০৯ সালে নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের কাছে টেস্ট ও ওয়ানডে সিরিজে হারের বদলা হিসেবে বিশ্বকাপের ম্যাচটাকে দেখছেন না রোচ, ‘আমি মনে করি না এটা প্রতিশোধ নেওয়ার ম্যাচ। আমরা মাঠে নামব এবং জিততে চাইব।’
ঢাকায় আগে খেলেননি বলে এখানকার উইকেট সম্পর্কে ধারণা নেই। এ নিয়ে তাই কিছু বললেনও না, ‘পিচ নিয়ে কিছু বলতে পারব না। সবারই ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্ব আছে এবং সবাই যার যার দায়িত্ব পালন করতে পারলে আমরা ধারণা সব ঠিকঠাভাবেই এগোবে। বাংলাদেশ দলকে আমরা দেখেছি এবং গোটা দলের জন্যই পরিকল্পনা করেছি।’ বাংলাদেশের উইকেট পেসারদের জন্য নয় বলে যে ধারণাটা ছড়িয়ে পড়েছে, রোচ উড়িয়ে দিলেন সেটাও, ‘একজন ফাস্ট বোলার সবখানেই দ্রুতগতিতে বল করতে পারে। গতি নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন নই। আমি এখানে এসেছি ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে উইকেট নিতে, ইতিহাস গড়তে।’
বাংলাদেশ নিশ্চয়ই সুযোগটা দিতে চাইবে না হঠাৎ নায়ক হয়ে ওঠা কেমার রোচকে!
No comments