কানাডাকেও হালকাভাবে নিচ্ছে না পাকিস্তান!
আমরা কাউকেই হালকাভাবে নিচ্ছি না’। বাক্যটা প্রায়ই শক্তিশালী দলগুলো ব্যবহার করে ছোট দলগুলোর বিপক্ষে মাঠে নামার আগে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাঠে খুব হালকাভাবেই খেলতে দেখা যায় বড় দলগুলোকে। তারা জয়ও পায় বেশ হেসেখেলেই। অবশ্য গতকাল ফেবারিট ইংল্যান্ড যেভাবে আয়ারল্যান্ডের কাছে নাকানি-চুবানি খেল, তাতে এখন সত্যিই আর কাউকে হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ থাকছে না শিরোপাপ্রত্যাশী দলগুলোর।
আজ কানাডার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে পাকিস্তানের মাথায়ও কী এই চিন্তা থাকবে? সাম্প্রতিক ফর্ম, পারফরমেন্সের বিচারে অবশ্য এমন চিন্তা মাথায় আনতে চাইবেন না অনেকেই। প্রথম দুটি ম্যাচেই দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়েছে শহীদ আফ্রিদিরা। প্রথম ম্যাচে কেনিয়াকে উড়িয়ে দিয়েছে ২০৫ রানের বিশাল ব্যবধানে। দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পেয়েছে ১১ রানের অসাধারণ জয়। ব্যাট হাতে সহ-অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক আর বল হাতে অধিনায়ক আফ্রিদির দুর্দান্ত পারফরমেন্সও নতুন আশার সঞ্চার করেছে পাকিস্তান শিবিরে।
অন্যদিকে প্রতিপক্ষের কাছে সমীহ জাগানোর মতো কিছুই করতে পারেনি কানাডা। প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার কাছে ২১০ রানের হারটা না হয় মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়েও তাদের যেভাবে ১৭৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারাল, তাতে কানাডা বিপদজনক কিছু ঘটাতে পারে এমন চিন্তা মনেই আনছেন না কেউ। অনেকে বলছেন, ‘মহা-অলৌকিক’ কিছুই শুধু আজ পাকিস্তানের জয়টা ঠেকাতে পারে। তবে পাকিস্তান কোচ ওয়াকার ইউনুস কিন্তু আবারও সেই চিরাচরিত কথাটারই পুনরাবৃত্তি করেছেন। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘সবাই জানে, এই বিশ্বকাপটা আমাদের জন্য কতখানি গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কোনো ম্যাচই সহজ না। কাউকেই হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। আমরা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভালো খেলেছি। কিন্তু বিশ্বকাপের এখনো অনেকটা পথ বাকি। সামনে আরও অনেক বড় বড় ম্যাচ আছে। কাজেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার জন্য কাল (আজ) আমরা আমাদের সেরাটাই খেলার চেষ্টা করব।
আজ কানাডার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে পাকিস্তানের মাথায়ও কী এই চিন্তা থাকবে? সাম্প্রতিক ফর্ম, পারফরমেন্সের বিচারে অবশ্য এমন চিন্তা মাথায় আনতে চাইবেন না অনেকেই। প্রথম দুটি ম্যাচেই দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়েছে শহীদ আফ্রিদিরা। প্রথম ম্যাচে কেনিয়াকে উড়িয়ে দিয়েছে ২০৫ রানের বিশাল ব্যবধানে। দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পেয়েছে ১১ রানের অসাধারণ জয়। ব্যাট হাতে সহ-অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক আর বল হাতে অধিনায়ক আফ্রিদির দুর্দান্ত পারফরমেন্সও নতুন আশার সঞ্চার করেছে পাকিস্তান শিবিরে।
অন্যদিকে প্রতিপক্ষের কাছে সমীহ জাগানোর মতো কিছুই করতে পারেনি কানাডা। প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার কাছে ২১০ রানের হারটা না হয় মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়েও তাদের যেভাবে ১৭৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারাল, তাতে কানাডা বিপদজনক কিছু ঘটাতে পারে এমন চিন্তা মনেই আনছেন না কেউ। অনেকে বলছেন, ‘মহা-অলৌকিক’ কিছুই শুধু আজ পাকিস্তানের জয়টা ঠেকাতে পারে। তবে পাকিস্তান কোচ ওয়াকার ইউনুস কিন্তু আবারও সেই চিরাচরিত কথাটারই পুনরাবৃত্তি করেছেন। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘সবাই জানে, এই বিশ্বকাপটা আমাদের জন্য কতখানি গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কোনো ম্যাচই সহজ না। কাউকেই হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। আমরা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভালো খেলেছি। কিন্তু বিশ্বকাপের এখনো অনেকটা পথ বাকি। সামনে আরও অনেক বড় বড় ম্যাচ আছে। কাজেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার জন্য কাল (আজ) আমরা আমাদের সেরাটাই খেলার চেষ্টা করব।
No comments