আরও আগে ব্যাট করতে চান রাজ্জাক
মূলত বোলার হিসেবেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে পদার্পণ করেছিলেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার আবদুল রাজ্জাক। কিন্তু ধীরে ধীরে ব্যাটিং সক্ষমতার পরিচয় দিয়ে তিনি অনায়াসেই অলরাউন্ডার হিসেবে নিজেকে প্রমাণও করেছেন। শেষ ১৫ ওভারে মারমুখী ব্যাটিং দিয়ে অনেক সময়ই পাকিস্তানকে বড় সংগ্রহ এনে দিয়েছেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ের সময়ও হাল ধরেছেন শক্ত হাতে। ১৯৯৯ সালে পাকিস্তানের দুর্দান্ত পারফরমেন্সের পেছনে একটা বড় অবদান ছিল আবদুল রাজ্জাকের।
অত আগের কথা মনে করার চেষ্টা না করলেও চলে। সম্প্রতি আবুধাবিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে তিনি পাকিস্তানকে এনে দেন স্মরণীয় এক জয়। পাকিস্তান অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি বলেছিলেন, ‘রাজ্জাক একজন সত্যিকারের ম্যাচ উইনার। সে বল বা ব্যাট হাতে যেকোনো সময় খেলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে।’ কিন্তু পাকিস্তানকে ম্যাচ জেতানোর সুযোগটা কী পাচ্ছেন এই অলরাউন্ডার?
বিশ্বকাপের প্রথম দুইটা ম্যাচেই তিনি ব্যাট করতে নেমেছেন একেবারে শেষ মুহূর্তে। দুই ম্যাচ মিলিয়ে খেলতে পেরেছেন মাত্র ১০টি বল। করেছেন ১১ রান। তাঁকে দিয়ে কেন জানি খুব বেশি বলও করাননি শহীদ আফ্রিদি। দুই ম্যাচেই তিনি বল করেছেন ৫ ওভার করে। এতে রাজ্জাকের তো কিছুটা হতাশা হওয়ারই কথা। বোলিংয়ের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য না করলেও ব্যাটিং অর্ডারে কিছুটা ওপরে উঠে আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন রাজ্জাক। তবে দলীয় স্বার্থে যেটা ভালো মনে হবে, সেটাই মাথা পেতে নেবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। গত মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রাজ্জাক বলেছেন, ‘আমি কিছুটা ওপরে ব্যাট করতে চাই। তবে এটা অবশ্যই নির্ভর করবে দলের প্রয়োজনীয়তার ওপর। দলের ভালোর জন্য যেটা দরকার, সেটাই সবাই করবে। দলের জন্য ভালো খেলতে পারাটাই মূল ব্যাপার। আমাদের ব্যাটিং লাইন-আপ খুবই শক্তিশালী। এ জন্যই আমি সুযোগ পাচ্ছি না। কিন্তু যখনই আমাকে দরকার হবে, আমি সেরাটা খেলার চেষ্টা করব।’
নিজের সেরাটা ঢেলে দেওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টাও করে যাচ্ছেন রাজ্জাক। অনুশীলনে বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও কঠোর পরিশ্রম করছেন তিনি। প্রথম দুইটা ম্যাচ জেতার পর পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইন-আপ বেশ শক্তিশালী মনে হলেও সতীর্থদের প্রতি রাজ্জাকের সতর্কবার্তা, ‘এখন আমাদের ব্যাটিং লাইনআপ খুবই লম্বা মনে হচ্ছে কারণ সবাই ভালো পারফরমেন্স দেখাচ্ছে। কিন্তু যে দিন কয়েকজন ব্যাটসম্যান খুব তাড়াতাড়ি সাজঘরে ফিরবে, সেদিন এটাকে খুবই ছোট মনে হবে।’ সেদিন যে রাজ্জাককেই জ্বলে উঠতে হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
অত আগের কথা মনে করার চেষ্টা না করলেও চলে। সম্প্রতি আবুধাবিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে তিনি পাকিস্তানকে এনে দেন স্মরণীয় এক জয়। পাকিস্তান অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি বলেছিলেন, ‘রাজ্জাক একজন সত্যিকারের ম্যাচ উইনার। সে বল বা ব্যাট হাতে যেকোনো সময় খেলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে।’ কিন্তু পাকিস্তানকে ম্যাচ জেতানোর সুযোগটা কী পাচ্ছেন এই অলরাউন্ডার?
বিশ্বকাপের প্রথম দুইটা ম্যাচেই তিনি ব্যাট করতে নেমেছেন একেবারে শেষ মুহূর্তে। দুই ম্যাচ মিলিয়ে খেলতে পেরেছেন মাত্র ১০টি বল। করেছেন ১১ রান। তাঁকে দিয়ে কেন জানি খুব বেশি বলও করাননি শহীদ আফ্রিদি। দুই ম্যাচেই তিনি বল করেছেন ৫ ওভার করে। এতে রাজ্জাকের তো কিছুটা হতাশা হওয়ারই কথা। বোলিংয়ের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য না করলেও ব্যাটিং অর্ডারে কিছুটা ওপরে উঠে আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন রাজ্জাক। তবে দলীয় স্বার্থে যেটা ভালো মনে হবে, সেটাই মাথা পেতে নেবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। গত মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রাজ্জাক বলেছেন, ‘আমি কিছুটা ওপরে ব্যাট করতে চাই। তবে এটা অবশ্যই নির্ভর করবে দলের প্রয়োজনীয়তার ওপর। দলের ভালোর জন্য যেটা দরকার, সেটাই সবাই করবে। দলের জন্য ভালো খেলতে পারাটাই মূল ব্যাপার। আমাদের ব্যাটিং লাইন-আপ খুবই শক্তিশালী। এ জন্যই আমি সুযোগ পাচ্ছি না। কিন্তু যখনই আমাকে দরকার হবে, আমি সেরাটা খেলার চেষ্টা করব।’
নিজের সেরাটা ঢেলে দেওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টাও করে যাচ্ছেন রাজ্জাক। অনুশীলনে বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও কঠোর পরিশ্রম করছেন তিনি। প্রথম দুইটা ম্যাচ জেতার পর পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইন-আপ বেশ শক্তিশালী মনে হলেও সতীর্থদের প্রতি রাজ্জাকের সতর্কবার্তা, ‘এখন আমাদের ব্যাটিং লাইনআপ খুবই লম্বা মনে হচ্ছে কারণ সবাই ভালো পারফরমেন্স দেখাচ্ছে। কিন্তু যে দিন কয়েকজন ব্যাটসম্যান খুব তাড়াতাড়ি সাজঘরে ফিরবে, সেদিন এটাকে খুবই ছোট মনে হবে।’ সেদিন যে রাজ্জাককেই জ্বলে উঠতে হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
No comments