আইভরি কোস্টে নয়টি পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছে মালিকপক্ষ
আইভরি কোস্টে প্রেসিডেন্ট লরা বাগবোর অনুগত সমর্থকদের হয়রানির প্রতিবাদে সে দেশের নয়টি পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছে মালিক কর্তৃপক্ষ। মালিক কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, ওই পত্রিকাগুলোর সাংবাদিকেরা দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে নানা হুমকি-ধমকির শিকার হচ্ছেন। তাঁরা মৃত্যঝুঁকিতে রয়েছেন। ওই পত্রিকাগুলো দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিজয়ী আলাসেন ওয়াতারাকে সমর্থন দিয়ে আসছে। গত ২৮ নভেম্বরে আইভরি কোস্টের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
ওয়াতারার কার্যালয়ে ওই পত্রিকাগুলোর মালিক কর্তৃপক্ষের একজন মুখপাত্র জানান, পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত পত্রিকাগুলোর প্রকাশনা বন্ধ থাকবে। এ সময় দেশটিতে সাংবাদিকদের জীবন ক্রমেই ঝুঁকির দিকে যাচ্ছে বলে তিনি জানান।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা-বিষয়ক সংস্থা রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) জানায়, আইভরি কোস্টে প্রতিদিন সংবাদপত্রের স্বাধীনতার বিষয়টি উদ্বেগজনক পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে।
এর আগে আইভরি কোস্টে জাতিসংঘের তদন্ত কর্মকর্তাদের ওপর বাগবোর অনুগত বাহিনী গুলি চালায়। দেশটির অস্ত্র আমদানির ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্ত করার জন্য ওই কর্মকর্তাদের সেখানে পাঠানো হয়। এ ঘটনার পর থেকে আবিদজানে বাগবো ও ওয়াতারার সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে।
আবিদজানের উত্তরাঞ্চলীয় আবোবোয় ওয়াতারার সমর্থকদের লড়াই চলছেই। ফলে শত শত মানুষ ওই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছে। আইভরি কোস্টে জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধি এনডোল্যাম্ব এনগোকোয়ে এক বিবৃতিতে জানান, আবোবোয় জনসংখ্যা আক্ষরিক অর্থেই শূন্যের কোঠায় নেমে আসছে।
আইভরি কোস্টের দক্ষিণাঞ্চলীয় কোমাসির শহরে গত সোমবার রাতে গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া পরদিন সকালে বাগবোর অনুগত লোকেরা হাতে অস্ত্র নিয়ে সড়কে চলাচলকারী যানগুলোতে তল্লাশি চালিয়েছে।
চিকিৎসাবিষয়ক সংগঠন ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস (এমএসএফ) গত মঙ্গলবার জানিয়েছে, স্বাস্থ্যসম্মত পয়োনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় উদ্বাস্তু হওয়া লোকজন মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তাদের মধ্যে সংক্রামক রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর আগে এ বছরের শুরুর দিকে আবোবোয় কলেরা ছড়িয়ে পড়ে।
ওয়াতারার কার্যালয়ে ওই পত্রিকাগুলোর মালিক কর্তৃপক্ষের একজন মুখপাত্র জানান, পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত পত্রিকাগুলোর প্রকাশনা বন্ধ থাকবে। এ সময় দেশটিতে সাংবাদিকদের জীবন ক্রমেই ঝুঁকির দিকে যাচ্ছে বলে তিনি জানান।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা-বিষয়ক সংস্থা রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) জানায়, আইভরি কোস্টে প্রতিদিন সংবাদপত্রের স্বাধীনতার বিষয়টি উদ্বেগজনক পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে।
এর আগে আইভরি কোস্টে জাতিসংঘের তদন্ত কর্মকর্তাদের ওপর বাগবোর অনুগত বাহিনী গুলি চালায়। দেশটির অস্ত্র আমদানির ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্ত করার জন্য ওই কর্মকর্তাদের সেখানে পাঠানো হয়। এ ঘটনার পর থেকে আবিদজানে বাগবো ও ওয়াতারার সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে।
আবিদজানের উত্তরাঞ্চলীয় আবোবোয় ওয়াতারার সমর্থকদের লড়াই চলছেই। ফলে শত শত মানুষ ওই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছে। আইভরি কোস্টে জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধি এনডোল্যাম্ব এনগোকোয়ে এক বিবৃতিতে জানান, আবোবোয় জনসংখ্যা আক্ষরিক অর্থেই শূন্যের কোঠায় নেমে আসছে।
আইভরি কোস্টের দক্ষিণাঞ্চলীয় কোমাসির শহরে গত সোমবার রাতে গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া পরদিন সকালে বাগবোর অনুগত লোকেরা হাতে অস্ত্র নিয়ে সড়কে চলাচলকারী যানগুলোতে তল্লাশি চালিয়েছে।
চিকিৎসাবিষয়ক সংগঠন ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস (এমএসএফ) গত মঙ্গলবার জানিয়েছে, স্বাস্থ্যসম্মত পয়োনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় উদ্বাস্তু হওয়া লোকজন মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তাদের মধ্যে সংক্রামক রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর আগে এ বছরের শুরুর দিকে আবোবোয় কলেরা ছড়িয়ে পড়ে।
No comments