আবারও রোনালদোকে হারালেন মেসি
স্প্যানিশ লিগে জোর লড়াই চলছে মেসি-রোনালদোর। ক্রমাগতই হাতবদল হচ্ছে সর্বোচ্চ গোলদাতার শীর্ষস্থানটা। কিন্তু মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে আছেন মেসিই। শেষ ‘এল ক্লাসিকো’তে রোনালদোর রিয়াল মাদ্রিদকে ৫-০ গোলের লজ্জায় ডুবিয়েছিল মেসির বার্সেলোনা। এবার আরেকটি মুখোমুখি লড়াইয়েও জয় হলো মেসিরই। গোল করেও পর্তুগালকে জেতাতে পারলেন না রোনালদো। খেলা শেষের আগ মুহূর্তে মেসির গোলেই জয় ছিনিয়ে নিল আর্জেন্টিনা। গতকাল জেনেভাতে একটি প্রীতি ম্যাচে পর্তুগালকে বাতিস্তা-শিষ্যরা হারিয়েছে ২-১ গোলে।
এ সময়ের সেরা দুই ফুটবলারের এই দ্বৈরথ দেখতে জেনেভা স্টেডিয়ামে গতকাল হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল দর্শকেরা। আর এ দর্শকদের একেবারেই হতাশ করেননি মেসি-রোনালদো। টানটান উত্তেজনা তৈরি করেছেন গোটা খেলায়। ১৪ মিনিটের মাথায় স্বভাবসুলভ দ্রুতগতির এক দৌড় থেকে গোলের সুযোগ সৃষ্টি করে ফেলেন মেসি। পর্তুগিজ ডিফেন্ডার রাউল মেরিলেসকে ফাঁকি দিয়ে বল বাড়ান ডি মারিয়ার দিকে। চমত্কার এই পাস থেকে গোল করতে একটুও ভুল করেননি ডি মারিয়া। তবে এ ব্যবধানটা খুব বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি আর্জেন্টিনা। ছয় মিনিট পরেই খেলায় সমতা ফেরান রোনালদো। ১-১-এ সমতা নিয়েই শেষ হয় প্রথমার্ধ।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই পেয়েছিল বেশ কিছু গোলের সুযোগ। পর্তুগিজ স্ট্রাইকার আলমেইদা নষ্ট করেছেন মোক্ষম তিনটি গোলের সুযোগ। ৬০ মিনিটের মাথায় রোনালদো নিজেও পেয়ে যেতে পারতেন তাঁর দ্বিতীয় গোলটা। আচমকা পাল্টা আক্রমণে বেকায়দায় ফেলে দিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন রক্ষণভাগকে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে গোল করার মতো জোরালো শট নিতে পারেননি। শেষ বাঁশি বাজার কয়েক মিনিট আগে পেনাল্টি থেকে গোল করে আর্জেন্টিনাকে কাঙ্ক্ষিত জয়টা এনে দেন মেসি।
আর্জেন্টিনার হয়ে বিশ্বকাপ অভিযানটা ব্যর্থ হলেও তারপর থেকে বেশ কয়েকটি প্রীতি ম্যাচে অসাধারণ খেলেছেন মেসি। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকেও আর্জেন্টিনা হারিয়েছিল তাঁর গোলেই। গতকালও দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়ে জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ভালো খেলতে পারেন না— এ সমালোচনাটা আরও একটু ফিকে করে দিলেন ফিফার বর্ষসেরা এই ফুটবলার।
এ সময়ের সেরা দুই ফুটবলারের এই দ্বৈরথ দেখতে জেনেভা স্টেডিয়ামে গতকাল হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল দর্শকেরা। আর এ দর্শকদের একেবারেই হতাশ করেননি মেসি-রোনালদো। টানটান উত্তেজনা তৈরি করেছেন গোটা খেলায়। ১৪ মিনিটের মাথায় স্বভাবসুলভ দ্রুতগতির এক দৌড় থেকে গোলের সুযোগ সৃষ্টি করে ফেলেন মেসি। পর্তুগিজ ডিফেন্ডার রাউল মেরিলেসকে ফাঁকি দিয়ে বল বাড়ান ডি মারিয়ার দিকে। চমত্কার এই পাস থেকে গোল করতে একটুও ভুল করেননি ডি মারিয়া। তবে এ ব্যবধানটা খুব বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি আর্জেন্টিনা। ছয় মিনিট পরেই খেলায় সমতা ফেরান রোনালদো। ১-১-এ সমতা নিয়েই শেষ হয় প্রথমার্ধ।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই পেয়েছিল বেশ কিছু গোলের সুযোগ। পর্তুগিজ স্ট্রাইকার আলমেইদা নষ্ট করেছেন মোক্ষম তিনটি গোলের সুযোগ। ৬০ মিনিটের মাথায় রোনালদো নিজেও পেয়ে যেতে পারতেন তাঁর দ্বিতীয় গোলটা। আচমকা পাল্টা আক্রমণে বেকায়দায় ফেলে দিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন রক্ষণভাগকে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে গোল করার মতো জোরালো শট নিতে পারেননি। শেষ বাঁশি বাজার কয়েক মিনিট আগে পেনাল্টি থেকে গোল করে আর্জেন্টিনাকে কাঙ্ক্ষিত জয়টা এনে দেন মেসি।
আর্জেন্টিনার হয়ে বিশ্বকাপ অভিযানটা ব্যর্থ হলেও তারপর থেকে বেশ কয়েকটি প্রীতি ম্যাচে অসাধারণ খেলেছেন মেসি। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকেও আর্জেন্টিনা হারিয়েছিল তাঁর গোলেই। গতকালও দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়ে জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ভালো খেলতে পারেন না— এ সমালোচনাটা আরও একটু ফিকে করে দিলেন ফিফার বর্ষসেরা এই ফুটবলার।
No comments