এবার ব্যাটেও কিছু
আবদুর রাজ্জাকের আর তর সইছে না। চারদিকে বিশ্বকাপময় পরিবেশ দেখে তিনি এতটাই রোমাঞ্চিত যে, কথাটা বলেও ফেললেন, ‘আমাদের প্রস্তুতি যতটুকু হয়েছে যথেষ্ট। এর চেয়ে বেশি কিছু করার নেই। এখন শুধু ম্যাচের অপেক্ষা।’
প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে চট্টগ্রামে গিয়ে বাংলাদেশ দল কাল রাতেই হোটেলে উঠেছে। রাজ্জাকের তাই মনে হচ্ছে, ‘মূল রোমাঞ্চের সময়টা শুরু হয়ে গেছে। অফিশিয়াল ট্যুর তো আজ থেকেই শুরু হয়ে গেল! দলের আত্মবিশ্বাস খুবই ভালো, অনুশীলন ভালো চলছে। কোনো ইনজুরিও নেই। আমাদের বোঝাপড়াও অন্য যেকোনো দলের চেয়ে ভালো।’ বাকিটা রাজ্জাক বলেননি, তবে বোঝা গেল, বিশ্বকাপে ঝাঁপিয়ে পড়তে প্রস্তুত বাংলাদেশ।
প্রস্তুত রাজ্জাকও। শুধু বোলিংয়েরই প্রস্তুতি নয়, ‘ব্যাটিং নিয়ে অনেক বেশি কাজ করছি এবার। আশা করি, বিশ্বকাপ থেকেই ভালো ব্যাটিং শুরু করতে পারব।’ স্পেশালিস্ট স্পিনার হিসেবে বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণের নেতৃত্বটা রাজ্জাকের ওপরই থাকবে। তার ওপর সাকিব গত কিছুদিন খুব ভালো বোলিং করছেন না। রাজ্জাক অবশ্য নিশ্চিত বিশ্বকাপই ফিরিয়ে দেবে বোলার সাকিবকে, ‘একটি-দুটি সিরিজে একটু খারাপ হতেই পারে।’ স্পিনারদের ভালো করার একটা পূর্বশর্ত অবশ্য দিয়ে রাখলেন, ‘উইকেট বেশি শক্ত হলে স্পিনারদের জন্য কঠিন হয়। তবে বেশি শক্ত হলে অবশ্য অনেক সময় ফেটে-টেটে যায়। এমন হলে টার্ন পাওয়া যাবে।’
প্রিয় বন্ধু মাশরাফি বিন মুর্তজার জন্য হাহাকার আছে রাজ্জাকের মনে। তবে দলের সিনিয়র খেলোয়াড় হিসেবে তো আর শুধু বন্ধুবাৎসল্য দেখালেই চলে না, কিছু দায়িত্বও আছে। ‘মাশরাফি সুস্থ থাকলে আমাদের জন্য খুবই ভালো হতো। আমরা তার জন্য দোয়া করব, আশা করব ও যেন খুব তাড়াতাড়ি মাঠে ফিরতে পারে।্রতবে আমাদের এখন যা আছে তা নিয়েই সামনে এগোতে হবে। যারা আছে তাদেরও খারাপ বলব না। ওরাও কিন্তু অনেক দিন ধরেই ক্রিকেট খেলছে।’
পরিস্থিতি দাবি করলে স্পিন দিয়েও শুরু হতে পারে বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ। সে ক্ষেত্রে অধিনায়ক সাকিব হয়তো রাজ্জাকের হাতেই তুলে দেবেন নতুন বল। রাজ্জাক সেটির জন্য তো প্রস্তুতই, এর সুবিধাও দেখছেন একটা, ‘নতুন বলে ভালো বাউন্স পাওয়া যায়।’
বল নতুন হোক বা পুরোনো—রাজ্জাকের ঘূর্ণিজাদুর আশায় ঠিকই তাকিয়ে থাকবে বাংলাদেশ।
প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে চট্টগ্রামে গিয়ে বাংলাদেশ দল কাল রাতেই হোটেলে উঠেছে। রাজ্জাকের তাই মনে হচ্ছে, ‘মূল রোমাঞ্চের সময়টা শুরু হয়ে গেছে। অফিশিয়াল ট্যুর তো আজ থেকেই শুরু হয়ে গেল! দলের আত্মবিশ্বাস খুবই ভালো, অনুশীলন ভালো চলছে। কোনো ইনজুরিও নেই। আমাদের বোঝাপড়াও অন্য যেকোনো দলের চেয়ে ভালো।’ বাকিটা রাজ্জাক বলেননি, তবে বোঝা গেল, বিশ্বকাপে ঝাঁপিয়ে পড়তে প্রস্তুত বাংলাদেশ।
প্রস্তুত রাজ্জাকও। শুধু বোলিংয়েরই প্রস্তুতি নয়, ‘ব্যাটিং নিয়ে অনেক বেশি কাজ করছি এবার। আশা করি, বিশ্বকাপ থেকেই ভালো ব্যাটিং শুরু করতে পারব।’ স্পেশালিস্ট স্পিনার হিসেবে বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণের নেতৃত্বটা রাজ্জাকের ওপরই থাকবে। তার ওপর সাকিব গত কিছুদিন খুব ভালো বোলিং করছেন না। রাজ্জাক অবশ্য নিশ্চিত বিশ্বকাপই ফিরিয়ে দেবে বোলার সাকিবকে, ‘একটি-দুটি সিরিজে একটু খারাপ হতেই পারে।’ স্পিনারদের ভালো করার একটা পূর্বশর্ত অবশ্য দিয়ে রাখলেন, ‘উইকেট বেশি শক্ত হলে স্পিনারদের জন্য কঠিন হয়। তবে বেশি শক্ত হলে অবশ্য অনেক সময় ফেটে-টেটে যায়। এমন হলে টার্ন পাওয়া যাবে।’
প্রিয় বন্ধু মাশরাফি বিন মুর্তজার জন্য হাহাকার আছে রাজ্জাকের মনে। তবে দলের সিনিয়র খেলোয়াড় হিসেবে তো আর শুধু বন্ধুবাৎসল্য দেখালেই চলে না, কিছু দায়িত্বও আছে। ‘মাশরাফি সুস্থ থাকলে আমাদের জন্য খুবই ভালো হতো। আমরা তার জন্য দোয়া করব, আশা করব ও যেন খুব তাড়াতাড়ি মাঠে ফিরতে পারে।্রতবে আমাদের এখন যা আছে তা নিয়েই সামনে এগোতে হবে। যারা আছে তাদেরও খারাপ বলব না। ওরাও কিন্তু অনেক দিন ধরেই ক্রিকেট খেলছে।’
পরিস্থিতি দাবি করলে স্পিন দিয়েও শুরু হতে পারে বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ। সে ক্ষেত্রে অধিনায়ক সাকিব হয়তো রাজ্জাকের হাতেই তুলে দেবেন নতুন বল। রাজ্জাক সেটির জন্য তো প্রস্তুতই, এর সুবিধাও দেখছেন একটা, ‘নতুন বলে ভালো বাউন্স পাওয়া যায়।’
বল নতুন হোক বা পুরোনো—রাজ্জাকের ঘূর্ণিজাদুর আশায় ঠিকই তাকিয়ে থাকবে বাংলাদেশ।
No comments