বিশ্বকাপ ভাগ্যের বদল চান স্ট্রাউস
ক্রিকেটের জনক তারা, এক দিনের ক্রিকেটেরও আবাহন তাদের হাত ধরে। কিন্তু বিশ্বকাপ মানে যে এক দিনের ক্রিকেটের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই, সেখানে বরাবরই ব্যর্থ, দুর্ভাগা। তিনবার ফাইনাল খেলেও শিরোপা হাতে তুলতে পারেনি ইংল্যান্ড।
গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে অবশ্য ইংল্যান্ড প্রমাণ করেছে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তাদের সামর্থ্য। টেস্টের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স আর অস্ট্রেলিয়ায় এসে অ্যাশেজ জয় এবারের বিশ্বকাপেও ইংল্যান্ডের আশার পালে দিয়েছিল হাওয়া। বিশ্বকাপ-দুর্ভাগ্য ঘোচানোর স্বপ্নও দেখা শুরু করেছিলেন সমর্থকেরা। কিন্তু বিশ্বকাপের ঠিক আগেই অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৬-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ পরাজয় সেই স্বপ্নের সামনে এঁকে দিয়েছে প্রশ্নবোধক চিহ্ন।
তবে অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস এতে বিচলিত নন, তাঁর আশা বিশ্বকাপ-ভাগ্যের এবার বদলাবে। নতুন ভাগ্য গড়ে দেবেন মূলত তাঁর বোলাররাই। গত মঙ্গলবার সাড়ে তিন মাস লম্বা অস্ট্রেলিয়া সফর শেষে দেশে ফিরে জানিয়েছেন, তাঁর দলের প্রথম সারির বোলারদের পাওয়া গেলে যেকোনো দলকেই হারিয়ে দেওয়া সম্ভব। জেমস অ্যান্ডারসন, গ্রায়েম সোয়ান, টিম ব্রেসনান, স্টুয়ার্ট ব্রড ও আজমল শেহজাদকে নিয়ে সাজানো হয়েছে বিশ্বকাপ স্কোয়াড। বিকল্প হিসেবে আছেন ক্রিস ট্রেমলেটও। এঁরা সবাই আংশিক অথবা পুরো ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারেননি। কিন্তু স্ট্রাউসের প্রত্যাশা, এরা সবাই বিশ্বকাপে খেলবেন এবং জ্বলে উঠবেন আপন মহিমায়। ‘গত ১২ অথবা ১৮ মাসে এই বোলিং আক্রমণই ছিল আমাদের অনেক ওয়ানডে জয়ের মূল ভিত্তি’—দেশে ফিরেই বলেছেন স্ট্রাউস। ২২ ফেব্রুয়ারি নাগপুরে হল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ মিশন। ‘বি’ গ্রুপে ইংল্যান্ডের প্রতিপক্ষ অন্য দলগুলো হলো ভারত, বাংলাদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আয়ারল্যান্ড। আগামী শনিবারই বাংলাদেশে উড়ে আসছে ইংল্যান্ড। শিরোপা-যুদ্ধে নামার আগে বাংলাদেশে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে স্ট্রাউসের দল।
গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে অবশ্য ইংল্যান্ড প্রমাণ করেছে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তাদের সামর্থ্য। টেস্টের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স আর অস্ট্রেলিয়ায় এসে অ্যাশেজ জয় এবারের বিশ্বকাপেও ইংল্যান্ডের আশার পালে দিয়েছিল হাওয়া। বিশ্বকাপ-দুর্ভাগ্য ঘোচানোর স্বপ্নও দেখা শুরু করেছিলেন সমর্থকেরা। কিন্তু বিশ্বকাপের ঠিক আগেই অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৬-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ পরাজয় সেই স্বপ্নের সামনে এঁকে দিয়েছে প্রশ্নবোধক চিহ্ন।
তবে অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস এতে বিচলিত নন, তাঁর আশা বিশ্বকাপ-ভাগ্যের এবার বদলাবে। নতুন ভাগ্য গড়ে দেবেন মূলত তাঁর বোলাররাই। গত মঙ্গলবার সাড়ে তিন মাস লম্বা অস্ট্রেলিয়া সফর শেষে দেশে ফিরে জানিয়েছেন, তাঁর দলের প্রথম সারির বোলারদের পাওয়া গেলে যেকোনো দলকেই হারিয়ে দেওয়া সম্ভব। জেমস অ্যান্ডারসন, গ্রায়েম সোয়ান, টিম ব্রেসনান, স্টুয়ার্ট ব্রড ও আজমল শেহজাদকে নিয়ে সাজানো হয়েছে বিশ্বকাপ স্কোয়াড। বিকল্প হিসেবে আছেন ক্রিস ট্রেমলেটও। এঁরা সবাই আংশিক অথবা পুরো ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারেননি। কিন্তু স্ট্রাউসের প্রত্যাশা, এরা সবাই বিশ্বকাপে খেলবেন এবং জ্বলে উঠবেন আপন মহিমায়। ‘গত ১২ অথবা ১৮ মাসে এই বোলিং আক্রমণই ছিল আমাদের অনেক ওয়ানডে জয়ের মূল ভিত্তি’—দেশে ফিরেই বলেছেন স্ট্রাউস। ২২ ফেব্রুয়ারি নাগপুরে হল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ মিশন। ‘বি’ গ্রুপে ইংল্যান্ডের প্রতিপক্ষ অন্য দলগুলো হলো ভারত, বাংলাদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আয়ারল্যান্ড। আগামী শনিবারই বাংলাদেশে উড়ে আসছে ইংল্যান্ড। শিরোপা-যুদ্ধে নামার আগে বাংলাদেশে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে স্ট্রাউসের দল।
No comments