আজ নয়াদিল্লিতে আলোচনায় বসছেন উলফার নেতারা
উত্তর-পূর্ব ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম (উলফা)’র সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকার আজ বৃহস্পতিবার আলোচনায় বসছে। নয়াদিল্লিতে এই আলোচনা শুরু হবে। উলফা এই আলোচনাকে ‘শর্তহীন শান্তি আলোচনা’ বলে অভিহিত করেছে।
আসামের স্বাধীনতাকামী সংগঠনটি আশা করছে, আলোচনার মধ্য দিয়ে তাদের তিন দশকের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে একটি সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হবে।
গত ১৮ জানুয়ারি উলফার কেন্দ্রীয় কমিটি ও জেনারেল কাউন্সিলে সরকারের সঙ্গে আলোচনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
উলফার নেতাদের সঙ্গে আজকের বৈঠকে স্বরাষ্ট্রসচিব জি কে পিল্লাই, আলোচনার মধ্যস্থতাকারী পি সি হালদার ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বৈঠক করবেন। আগামী মে মাসে আসাম বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের আগে এটাই হবে দুই পক্ষের মধ্যে একমাত্র আনুষ্ঠানিক বৈঠক। পরবর্তী বৈঠকের আগে দুই পক্ষের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ থাকবে এবং ভবিষ্যতে আলোচনার রূপরেখা নির্ধারণ করা হবে।
প্রসঙ্গত, উলফার নেতাদের দাবি ও ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ২০০৯ সালের শেষদিকে সংগঠনটির চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোয়া, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক চিত্রবন হাজারিকা, পররাষ্ট্রবিষয়ক সম্পাদক শশধর চৌধুরী, সামরিক শাখার উপপ্রধান রাজু বড়ুয়া ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বাংলাদেশ থেকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের ভারতের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁরা সবাই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
আসামের স্বাধীনতাকামী সংগঠনটি আশা করছে, আলোচনার মধ্য দিয়ে তাদের তিন দশকের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে একটি সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হবে।
গত ১৮ জানুয়ারি উলফার কেন্দ্রীয় কমিটি ও জেনারেল কাউন্সিলে সরকারের সঙ্গে আলোচনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
উলফার নেতাদের সঙ্গে আজকের বৈঠকে স্বরাষ্ট্রসচিব জি কে পিল্লাই, আলোচনার মধ্যস্থতাকারী পি সি হালদার ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বৈঠক করবেন। আগামী মে মাসে আসাম বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের আগে এটাই হবে দুই পক্ষের মধ্যে একমাত্র আনুষ্ঠানিক বৈঠক। পরবর্তী বৈঠকের আগে দুই পক্ষের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ থাকবে এবং ভবিষ্যতে আলোচনার রূপরেখা নির্ধারণ করা হবে।
প্রসঙ্গত, উলফার নেতাদের দাবি ও ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ২০০৯ সালের শেষদিকে সংগঠনটির চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোয়া, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক চিত্রবন হাজারিকা, পররাষ্ট্রবিষয়ক সম্পাদক শশধর চৌধুরী, সামরিক শাখার উপপ্রধান রাজু বড়ুয়া ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বাংলাদেশ থেকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের ভারতের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁরা সবাই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
No comments