পাওয়ার প্লের কুশীলব
যখন ব্যাটিং করেন, রানরেট বাড়ানোর তাড়া থাকে তাঁর ওপর। তাই মাহমুদউল্লাহকে বারবার উত্তর দিতে হলো একটা প্রশ্নের, ‘পাওয়ার প্লে নিয়ে কী ভাবছেন?’ ব্যাটিং পাওয়ার প্লে কাজে লাগানোর চালেঞ্জটা যে বেশির ভাগ সময় তাঁকেই নিতে হয়।
‘পাওয়ার প্লে নিয়ে অনুশীলন করছি। দেখা যাক কী হয়’—এক টেবিলে সংক্ষিপ্ত এই উত্তর দিলেন মাহমুদউল্লাহ। আরেক টেবিলে আরেকটু বিস্তারিত, ‘গত কয়েকটা সিরিজে আমাদের টপ-অর্ডার ভালো করেছে। আমি যেহেতু ৭ নম্বরে ব্যাট করি, তাই হয়তো শেষ ১০-১২ ওভার পাব। প্র্যাকটিসে নিজেকে ওভাবেই তৈরি করছি।’
ব্যাটিং পাওয়ার প্লে যেন মানিকজোড় বানিয়ে দিয়েছে মাহমুদউল্লাহ ও নাঈম ইসলামকে। বেশির ভাগ সময় যে তাঁদের একজন, কখনো বা দুজনই এ সময়ে উইকেটে থাকেন। নাঈম সম্পর্কেও তাই বলতে হলো মাহমুদউল্লাহকে। তিনি প্রশংসায় ভেজালেন সতীর্থকে, ‘আমাদের মধ্যে বোঝাপড়া ভালো। আমার সঙ্গে ওর পার্টনারশিপটা তাই ভালো হয়।’
শুধু ব্যাটিং নয়, বোলিংয়েও দুজনের প্রায় একই ভূমিকা। সেটি কী, মাহমুদউল্লাহ তা ভালোই জানেন, ‘নাঈম আর আমাকে হয়তো শর্ট স্পেল করতে হতে পারে। রানটা চেক দেওয়াই লক্ষ্য।’ তাহলে কি আপনারা ধরে নিয়েছেন, ১০ ওভার বোলিং করবেন না? ‘না, না, আমি ১০ ওভার বল করতে
প্রস্তুত করেছি নিজেকে। এটা নির্ভর করবে দলের প্রয়োজনের ওপর’—বললেন মাহমুদউল্লাহ।
‘কোচ তো আপনাকে জেনুইন বোলার হিসেবে ভাবছেন’—মনে করিয়ে দিলে নিজেকে ব্যাটিং অলরাউন্ডার হিসেবেই তুলে ধরলেন, ‘আমার মনে হয়, ব্যাটিংটাই আমার শক্তিশালী দিক। আমি নিজেকে ব্যাটিং অলরাউন্ডারই ভাবি। মাঝে কিছুদিন খারাপ সময় গেলেও এখন ছন্দে আছি। এটা কাজে লাগিয়ে দলের যখন যা প্রয়োজন, সেটাই ভালোভাবে করতে হবে আমাকে।’
মাহমুদউল্লাহর চোখেমুখে খেলা করে যায় আত্মবিশ্বাসের ছায়া। ব্যক্তিগত লক্ষ্য ছাড়িয়ে বলতে হয় দলের লক্ষ্য নিয়েও, ‘জয় দিয়ে শুরু করতে পারলে দারুণ হবে। এটা দলের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’ উঠে আসে মাশরাফির না থাকার বিষয়টাও, ‘মাশরাফি ভাইকে মিস করব। তিনি শুধু আমাদের নন, বিশ্বের অন্যতম সেরা বোলার। আশা করি, মাশরাফি ভাইয়ের অভাব পুষিয়ে দেবে নাজমুল, রুবেল, শফিউলরা।’
‘পাওয়ার প্লে নিয়ে অনুশীলন করছি। দেখা যাক কী হয়’—এক টেবিলে সংক্ষিপ্ত এই উত্তর দিলেন মাহমুদউল্লাহ। আরেক টেবিলে আরেকটু বিস্তারিত, ‘গত কয়েকটা সিরিজে আমাদের টপ-অর্ডার ভালো করেছে। আমি যেহেতু ৭ নম্বরে ব্যাট করি, তাই হয়তো শেষ ১০-১২ ওভার পাব। প্র্যাকটিসে নিজেকে ওভাবেই তৈরি করছি।’
ব্যাটিং পাওয়ার প্লে যেন মানিকজোড় বানিয়ে দিয়েছে মাহমুদউল্লাহ ও নাঈম ইসলামকে। বেশির ভাগ সময় যে তাঁদের একজন, কখনো বা দুজনই এ সময়ে উইকেটে থাকেন। নাঈম সম্পর্কেও তাই বলতে হলো মাহমুদউল্লাহকে। তিনি প্রশংসায় ভেজালেন সতীর্থকে, ‘আমাদের মধ্যে বোঝাপড়া ভালো। আমার সঙ্গে ওর পার্টনারশিপটা তাই ভালো হয়।’
শুধু ব্যাটিং নয়, বোলিংয়েও দুজনের প্রায় একই ভূমিকা। সেটি কী, মাহমুদউল্লাহ তা ভালোই জানেন, ‘নাঈম আর আমাকে হয়তো শর্ট স্পেল করতে হতে পারে। রানটা চেক দেওয়াই লক্ষ্য।’ তাহলে কি আপনারা ধরে নিয়েছেন, ১০ ওভার বোলিং করবেন না? ‘না, না, আমি ১০ ওভার বল করতে
প্রস্তুত করেছি নিজেকে। এটা নির্ভর করবে দলের প্রয়োজনের ওপর’—বললেন মাহমুদউল্লাহ।
‘কোচ তো আপনাকে জেনুইন বোলার হিসেবে ভাবছেন’—মনে করিয়ে দিলে নিজেকে ব্যাটিং অলরাউন্ডার হিসেবেই তুলে ধরলেন, ‘আমার মনে হয়, ব্যাটিংটাই আমার শক্তিশালী দিক। আমি নিজেকে ব্যাটিং অলরাউন্ডারই ভাবি। মাঝে কিছুদিন খারাপ সময় গেলেও এখন ছন্দে আছি। এটা কাজে লাগিয়ে দলের যখন যা প্রয়োজন, সেটাই ভালোভাবে করতে হবে আমাকে।’
মাহমুদউল্লাহর চোখেমুখে খেলা করে যায় আত্মবিশ্বাসের ছায়া। ব্যক্তিগত লক্ষ্য ছাড়িয়ে বলতে হয় দলের লক্ষ্য নিয়েও, ‘জয় দিয়ে শুরু করতে পারলে দারুণ হবে। এটা দলের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’ উঠে আসে মাশরাফির না থাকার বিষয়টাও, ‘মাশরাফি ভাইকে মিস করব। তিনি শুধু আমাদের নন, বিশ্বের অন্যতম সেরা বোলার। আশা করি, মাশরাফি ভাইয়ের অভাব পুষিয়ে দেবে নাজমুল, রুবেল, শফিউলরা।’
No comments