স্বপ্ন হঠাত্ই বাস্তব জুনায়েদের!
বপ্নটা হঠাত্ই বাস্তব হয়ে গেল জুনায়েদের জন্য। নিজেকে ইনজুরিমুক্ত করতে না পারায় পাকিস্তানের হয়ে বিশ্বকাপ খেলা হচ্ছে না সোহেল তানভিরের। আর এতেই বিশ্বকাপের দ্বার খুলে গেছে তরুণ বাঁহাতি পেসার জুনায়েদ খানের জন্য। দেশের হয়ে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেয়ে জুনায়েদ এখন অধীর প্রতিক্ষায় রয়েছেন শচীন টেন্ডুলকারকে বল করে তাঁকে আউট করার জন্য।
‘হঠাত্ই বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেয়ে যাওয়াটা আমার জন্য স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতোই একটি ব্যাপার। সেখানে যদি আমরা ভারতের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাই, তাহলে আমি অবশ্যই চাইব শচীন টেন্ডুলকারকে আউট করতে। ওটা যে আমার অনেক দিনের লালিত স্বপ্ন।’ জুনায়েদের কণ্ঠে ঝরে পড়ল তাঁর অভিপ্রায়।
জুনায়েদ খান তরুণ প্রতিভার চারণভূমি পাকিস্তানের নতুন এক আবিষ্কার। তিনি এর আগে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ ও ‘এ’ দলের হয়ে খেলেছেন। জুনায়েদ শচীন টেন্ডুলকারকে তাঁর অন্যতম প্রিয় ব্যাটসম্যান হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘যেকোনো বোলারের জন্যই শচীন টেন্ডুলকারের উইকেট হচ্ছে পরম এক পাওয়া।’
এবোটাবাদে জন্ম নেওয়া এই তরুণ পেসার তাঁর জন্মস্থানের হয়েই পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে থাকেন। তিনি ৩৫টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচে অংশ নিয়ে এ পর্যন্ত ১৬৭টি উইকেট শিকার করেছেন। সম্প্রতি তিনি পাকিস্তান ‘এ’ দলের হয়ে শ্রীলঙ্কা সফর করেছেন। জুনায়েদ বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার কন্ডিশনের সঙ্গে আমার পরিচিতি রয়েছে। যদি সুযোগ পাই, তাহলে নিজেকে উজাড় করে দিতে সচেষ্ট থাকব।’
বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পেয়ে তিনি বারবারই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন সৃষ্টিকর্তার প্রতি। তিনি বলেন, ‘আল্লাহর অসীম রহমতে আমি আজ বিশ্বকাপ দলে। জানি না, ম্যাচ খেলার সুযোগ পাব কি না। যদি পাই, তাহলে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করব ভালো খেলার। আমি চাই আমার প্রতি রাখা আস্থার প্রতিদান দিতে।’
এ মুহূর্তে জুনায়েদকে পাকিস্তানের সবচেয়ে প্রতিভাবান ফাস্ট বোলার হিসেবে অভিহিত করা হয়। তিনি বিশ্বকাপে উমর গুল, শোয়েব আকতার, ওয়াহাব রিয়াজের সঙ্গে দলে জায়গা পাওয়া নিয়ে লড়াইয়ে নামবেন। উমর গুল ও ওয়াহাব রিয়াজের জায়গা পাকিস্তানের একাদশে মোটামুটি নিশ্চিত হওয়ায় জুনায়েদের মূল লড়াইটা হবে নিজের ফর্ম ও ফিটনেসের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া অভিজ্ঞ পেসার শোয়েব আকতারের সঙ্গেই।
‘হঠাত্ই বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেয়ে যাওয়াটা আমার জন্য স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতোই একটি ব্যাপার। সেখানে যদি আমরা ভারতের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাই, তাহলে আমি অবশ্যই চাইব শচীন টেন্ডুলকারকে আউট করতে। ওটা যে আমার অনেক দিনের লালিত স্বপ্ন।’ জুনায়েদের কণ্ঠে ঝরে পড়ল তাঁর অভিপ্রায়।
জুনায়েদ খান তরুণ প্রতিভার চারণভূমি পাকিস্তানের নতুন এক আবিষ্কার। তিনি এর আগে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ ও ‘এ’ দলের হয়ে খেলেছেন। জুনায়েদ শচীন টেন্ডুলকারকে তাঁর অন্যতম প্রিয় ব্যাটসম্যান হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘যেকোনো বোলারের জন্যই শচীন টেন্ডুলকারের উইকেট হচ্ছে পরম এক পাওয়া।’
এবোটাবাদে জন্ম নেওয়া এই তরুণ পেসার তাঁর জন্মস্থানের হয়েই পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে থাকেন। তিনি ৩৫টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচে অংশ নিয়ে এ পর্যন্ত ১৬৭টি উইকেট শিকার করেছেন। সম্প্রতি তিনি পাকিস্তান ‘এ’ দলের হয়ে শ্রীলঙ্কা সফর করেছেন। জুনায়েদ বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার কন্ডিশনের সঙ্গে আমার পরিচিতি রয়েছে। যদি সুযোগ পাই, তাহলে নিজেকে উজাড় করে দিতে সচেষ্ট থাকব।’
বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পেয়ে তিনি বারবারই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন সৃষ্টিকর্তার প্রতি। তিনি বলেন, ‘আল্লাহর অসীম রহমতে আমি আজ বিশ্বকাপ দলে। জানি না, ম্যাচ খেলার সুযোগ পাব কি না। যদি পাই, তাহলে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করব ভালো খেলার। আমি চাই আমার প্রতি রাখা আস্থার প্রতিদান দিতে।’
এ মুহূর্তে জুনায়েদকে পাকিস্তানের সবচেয়ে প্রতিভাবান ফাস্ট বোলার হিসেবে অভিহিত করা হয়। তিনি বিশ্বকাপে উমর গুল, শোয়েব আকতার, ওয়াহাব রিয়াজের সঙ্গে দলে জায়গা পাওয়া নিয়ে লড়াইয়ে নামবেন। উমর গুল ও ওয়াহাব রিয়াজের জায়গা পাকিস্তানের একাদশে মোটামুটি নিশ্চিত হওয়ায় জুনায়েদের মূল লড়াইটা হবে নিজের ফর্ম ও ফিটনেসের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া অভিজ্ঞ পেসার শোয়েব আকতারের সঙ্গেই।
No comments