সুযোগের অপেক্ষায়
মোহাম্মদ আশরাফুলকে পেলে সাংবাদিকদের কিছু অবধারিত প্রশ্ন থাকবেই। আবার দলে জায়গা পাকা করতে পারবেন কি না, একাদশে থাকা না-থাকা নিয়ে তাঁর চিন্তা কী?
আশরাফুল এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে একটু যেন বিব্রত বোধ করেন। বাংলাদেশের এই দলে একমাত্র তিনিই তৃতীয় বিশ্বকাপ খেলছেন, আর এখন কিনা একাদশে জায়গা নিয়েই প্রশ্ন শুনতে হয়!
কাল সাংবাদিকদের সামনে এসে আশরাফুল অবশ্য সময়ের চাকাটাকে পেছনের দিকে ঘোরালেন। বাংলাদেশের সর্বশেষ ১৪টি ম্যাচের মাত্র তিনটিতে খেলার তথ্যটা দিলেন নিজেই। আশরাফুল যে বিশ্বকাপকেই ফিরে আসার সিঁড়ি হিসেবে নেবেন, না বললেও চলছে। তাঁর প্রেরণা আসলে অতীত। বারবারই ফিরে গেলেন গত বিশ্বকাপের দিকে, ‘২০০৭ বিশ্বকাপে আমার দুটি ম্যাচ উইনিং পারফরম্যান্স ছিল। সেটা এবার আবার ফিরিয়ে আনতে চাইব।’
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ উইনার তিনি। অথচ সেই আশরাফুল এই বিশ্বকাপে একাদশে থাকার ব্যাপারেই নিশ্চিত নন। অধিনায়ক না থাকুন, ঘরের মাঠে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের অভিভাবক হওয়ার উচিত ছিল তাঁরই। অথচ সেই আশরাফুলকে অসহায়ভাবে বলতে হচ্ছে, ‘দলে এখন আমি অটোমেটিক চয়েস বলতে পারব না।’ পরক্ষণেই নিজের ফিরে আসার জন্য বিশ্বকাপে চোখ রাখেন, ‘বিশ্বকাপে আমাকে জায়গাটা পাকা করতে হবে।’
আশরাফুলের কাছে বাংলাদেশের ক্রিকেটও সেটিই চায়। আশরাফুল আছেন সুযোগেরই অপেক্ষায়, ‘সুযোগ পেলে কাজে লাগানোই হবে আমার মূল লক্ষ্য। আমার শুধু একটা বড় ইনিংস চাই। তাহলে আত্মবিশ্বাস এবং দলে জায়গা স্থায়ী করতে পারব আশা করি।’
এক টেবিলে আশরাফুলের কাছে গেল অন্য রকম প্রশ্ন। আপনি নাকি মেডিটেশন করছেন, কেন? আশরাফুল বললেন, ‘এটা তো টেন্ডুলকারও করে। হ্যাঁ, অবশ্যই ভালো খেলার জন্যই এটা আমি করছি। রানে ফিরতে যা যা করা সম্ভব, সবই করছি। যদি সফল হই, তাতে উপকার হবে দলেরই।’
মাঝখানে পথ হারিয়ে নিজের খেলাও ভুলে গিয়েছিলেন আশরাফুল। পুরোনো সেই আশরাফুলকে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যটাও আছে তাঁর মনে, ‘এমনিতে আমার স্ট্রাইক রেট সত্তরের মতো। কিন্তু গত এক-দেড় বছরে এটা ষাটে নেমে গেছে। আমি স্ট্রাইক রেটটাকে আবার আগের জায়গায় নিতে চাই।’
চার-ছয়ের সেই আশরাফুল কি সত্যিই ফিরবেন?
আশরাফুল এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে একটু যেন বিব্রত বোধ করেন। বাংলাদেশের এই দলে একমাত্র তিনিই তৃতীয় বিশ্বকাপ খেলছেন, আর এখন কিনা একাদশে জায়গা নিয়েই প্রশ্ন শুনতে হয়!
কাল সাংবাদিকদের সামনে এসে আশরাফুল অবশ্য সময়ের চাকাটাকে পেছনের দিকে ঘোরালেন। বাংলাদেশের সর্বশেষ ১৪টি ম্যাচের মাত্র তিনটিতে খেলার তথ্যটা দিলেন নিজেই। আশরাফুল যে বিশ্বকাপকেই ফিরে আসার সিঁড়ি হিসেবে নেবেন, না বললেও চলছে। তাঁর প্রেরণা আসলে অতীত। বারবারই ফিরে গেলেন গত বিশ্বকাপের দিকে, ‘২০০৭ বিশ্বকাপে আমার দুটি ম্যাচ উইনিং পারফরম্যান্স ছিল। সেটা এবার আবার ফিরিয়ে আনতে চাইব।’
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ উইনার তিনি। অথচ সেই আশরাফুল এই বিশ্বকাপে একাদশে থাকার ব্যাপারেই নিশ্চিত নন। অধিনায়ক না থাকুন, ঘরের মাঠে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের অভিভাবক হওয়ার উচিত ছিল তাঁরই। অথচ সেই আশরাফুলকে অসহায়ভাবে বলতে হচ্ছে, ‘দলে এখন আমি অটোমেটিক চয়েস বলতে পারব না।’ পরক্ষণেই নিজের ফিরে আসার জন্য বিশ্বকাপে চোখ রাখেন, ‘বিশ্বকাপে আমাকে জায়গাটা পাকা করতে হবে।’
আশরাফুলের কাছে বাংলাদেশের ক্রিকেটও সেটিই চায়। আশরাফুল আছেন সুযোগেরই অপেক্ষায়, ‘সুযোগ পেলে কাজে লাগানোই হবে আমার মূল লক্ষ্য। আমার শুধু একটা বড় ইনিংস চাই। তাহলে আত্মবিশ্বাস এবং দলে জায়গা স্থায়ী করতে পারব আশা করি।’
এক টেবিলে আশরাফুলের কাছে গেল অন্য রকম প্রশ্ন। আপনি নাকি মেডিটেশন করছেন, কেন? আশরাফুল বললেন, ‘এটা তো টেন্ডুলকারও করে। হ্যাঁ, অবশ্যই ভালো খেলার জন্যই এটা আমি করছি। রানে ফিরতে যা যা করা সম্ভব, সবই করছি। যদি সফল হই, তাতে উপকার হবে দলেরই।’
মাঝখানে পথ হারিয়ে নিজের খেলাও ভুলে গিয়েছিলেন আশরাফুল। পুরোনো সেই আশরাফুলকে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যটাও আছে তাঁর মনে, ‘এমনিতে আমার স্ট্রাইক রেট সত্তরের মতো। কিন্তু গত এক-দেড় বছরে এটা ষাটে নেমে গেছে। আমি স্ট্রাইক রেটটাকে আবার আগের জায়গায় নিতে চাই।’
চার-ছয়ের সেই আশরাফুল কি সত্যিই ফিরবেন?
No comments