তবু আত্মবিশ্বাসী সাঙ্গাকারা
শ্রীলঙ্কায় বিশ্বকাপের ভেন্যু তিনটি। পুরোপুরি প্রস্তুত না হওয়ায় এর দুটিতেই অনুশীলনের সুযোগ পায়নি কুমার সাঙ্গাকারার দল। স্বাগতিক হয়েও তাই নবনির্মিত পাল্লেকেলে ও হাম্বানটোটার মাঠ-উইকেট শ্রীলঙ্কানদের কাছে অজানা রহস্য। বিগত বিশ্বকাপগুলোর তুলনায় শ্রীলঙ্কার প্রস্তুতিতেও তাই ঘাটতি রয়ে গেছে। তবে অনুশীলনের এই ঘাটতি সত্ত্বেও অধিনায়ক সাঙ্গাকারা লক্ষ্যে অবিচল। দেশের মাটির বিশ্বকাপে নামবেন আশাবাদী হয়েই।
মাঠের যুদ্ধে শ্রীলঙ্কা প্রথম নামবে ২০ ফেব্রুয়ারি। হাম্বানটোটায় প্রতিপক্ষ কানাডা। তবে শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপ শুরু হয়ে গেছে গতকাল থেকেই, অন্যতম স্বাগতিক হিসেবে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক সাঙ্গাকারার বিশ্বকাপের আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে। সংবাদ সম্মেলনেই সাঙ্গাকারা জানিয়ে দিয়েছেন দলের লক্ষ্যের কথা, দেশবাসীকে উপহার দিতে চান দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা।
১৯৯৬ সালে অর্জুনা রানাতুঙ্গার দলের বিশ্বকাপ জয়ের চার বছর পর ২০০০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক সাঙ্গাকারার। ওই বিশ্বকাপ জয়ের স্মৃতি তাই তাঁর কাছে আর দশজন সাধারণ শ্রীলঙ্কানের মতোই। শুধু সাঙ্গাকারাই নন, তাঁর ১৫ সদস্যের বিশ্বকাপ দলের ১৪ জনের কাছেই ওই বিশ্বকাপ জয়ের উপলব্ধি এমন সাধারণ। ওই বিশ্বকাপ জয়ের মাঠের সাক্ষী একমাত্র মুত্তিয়া মুরালিধরন।
গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্বকাপেও সনাৎ জয়াসুরিয়া, চামিন্ডা ভাসের মতো অভিজ্ঞরা ছিলেন। সময়ের স্রোতে এবার দলে তাঁদের ঠাঁই হয়নি। ১৫ সদস্যের দলের অনেকেই খেলতে নামছেন প্রথম বিশ্বকাপ। সাঙ্গাকারার কণ্ঠে জয়াসুরিয়া-ভাসদের জন্য একটা আফসোস ঝরেছে। তবে তরুণদের প্রতি তাঁর অগাধ আস্থা, ‘দীর্ঘদিনের কিংবদন্তিরা এই মুহূর্তে আমাদের সঙ্গে নেই। দলের অধিকাংশই নবীন মুখ। আশা করছি, এই সময়ে এটাই আমাদের সাহায্য করবে।’
সাঙ্গাকারার তারুণ্যে আস্থাটা তৈরি করে দিয়েছে সদ্য শেষ হওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি পর্ব বলে এই সিরিজে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দলের ১৫ সদস্যকেই মাঠে নামিয়েছেন। বিভিন্ন সমন্বয়ে দল গড়ে সফলও হয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আমরা চেষ্টা করেছি কয়েকটি কম্বিনেশনে খেলতে। দলের বোলিং আক্রমণের বড় অংশ বাইরে রেখেও আমরা জিততে সক্ষম হয়েছি। এই সিদ্ধান্তটা আমাদের আগেই নেওয়া ছিল। আপনি যখন ১৫ জন বাছাই করবেন, যেকোনো কম্বিনেশনেই সেই ১৫ জন আমাদের জয় এনে দিতে সক্ষম হবে।’
নতুন দুটি স্টেডিয়ামে অনুশীলন করতে না পারায় উইকেট সম্পর্কে ধারণা হয়নি। তবে প্রস্তুতি যা নিয়েছেন, তাতেই সন্তুষ্ট সাঙ্গাকারা। কন্ডিশন এবং প্রতিপক্ষ অনুযায়ী যেকোনো চ্যালেঞ্জ নিতেই তাঁর দল তৈরি বলে মনে করেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক।
মাঠের যুদ্ধে শ্রীলঙ্কা প্রথম নামবে ২০ ফেব্রুয়ারি। হাম্বানটোটায় প্রতিপক্ষ কানাডা। তবে শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপ শুরু হয়ে গেছে গতকাল থেকেই, অন্যতম স্বাগতিক হিসেবে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক সাঙ্গাকারার বিশ্বকাপের আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে। সংবাদ সম্মেলনেই সাঙ্গাকারা জানিয়ে দিয়েছেন দলের লক্ষ্যের কথা, দেশবাসীকে উপহার দিতে চান দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা।
১৯৯৬ সালে অর্জুনা রানাতুঙ্গার দলের বিশ্বকাপ জয়ের চার বছর পর ২০০০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক সাঙ্গাকারার। ওই বিশ্বকাপ জয়ের স্মৃতি তাই তাঁর কাছে আর দশজন সাধারণ শ্রীলঙ্কানের মতোই। শুধু সাঙ্গাকারাই নন, তাঁর ১৫ সদস্যের বিশ্বকাপ দলের ১৪ জনের কাছেই ওই বিশ্বকাপ জয়ের উপলব্ধি এমন সাধারণ। ওই বিশ্বকাপ জয়ের মাঠের সাক্ষী একমাত্র মুত্তিয়া মুরালিধরন।
গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্বকাপেও সনাৎ জয়াসুরিয়া, চামিন্ডা ভাসের মতো অভিজ্ঞরা ছিলেন। সময়ের স্রোতে এবার দলে তাঁদের ঠাঁই হয়নি। ১৫ সদস্যের দলের অনেকেই খেলতে নামছেন প্রথম বিশ্বকাপ। সাঙ্গাকারার কণ্ঠে জয়াসুরিয়া-ভাসদের জন্য একটা আফসোস ঝরেছে। তবে তরুণদের প্রতি তাঁর অগাধ আস্থা, ‘দীর্ঘদিনের কিংবদন্তিরা এই মুহূর্তে আমাদের সঙ্গে নেই। দলের অধিকাংশই নবীন মুখ। আশা করছি, এই সময়ে এটাই আমাদের সাহায্য করবে।’
সাঙ্গাকারার তারুণ্যে আস্থাটা তৈরি করে দিয়েছে সদ্য শেষ হওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি পর্ব বলে এই সিরিজে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দলের ১৫ সদস্যকেই মাঠে নামিয়েছেন। বিভিন্ন সমন্বয়ে দল গড়ে সফলও হয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আমরা চেষ্টা করেছি কয়েকটি কম্বিনেশনে খেলতে। দলের বোলিং আক্রমণের বড় অংশ বাইরে রেখেও আমরা জিততে সক্ষম হয়েছি। এই সিদ্ধান্তটা আমাদের আগেই নেওয়া ছিল। আপনি যখন ১৫ জন বাছাই করবেন, যেকোনো কম্বিনেশনেই সেই ১৫ জন আমাদের জয় এনে দিতে সক্ষম হবে।’
নতুন দুটি স্টেডিয়ামে অনুশীলন করতে না পারায় উইকেট সম্পর্কে ধারণা হয়নি। তবে প্রস্তুতি যা নিয়েছেন, তাতেই সন্তুষ্ট সাঙ্গাকারা। কন্ডিশন এবং প্রতিপক্ষ অনুযায়ী যেকোনো চ্যালেঞ্জ নিতেই তাঁর দল তৈরি বলে মনে করেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক।
No comments