মোবারক ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের গোলাম
ব্যাপক গণবিক্ষোভের মুখে পড়া মিসরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারককে ‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের গোলাম’ আখ্যা দিলেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। গতকাল শুক্রবার তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে জুমার খুতবায় তিনি এ কথা বলেন।
খামেনি বলেন, বিগত ৩০ বছর ধরে মিসরের ক্ষমতা গুটিকয়েক ব্যক্তি কুক্ষিগত করে রেখেছেন। তাঁরা কখনোই জনগণকে স্বাধীনতা দেননি। জনগণের স্বার্থে কাজ করেননি। তাঁরা সব সময় শত্রুদের স্বার্থ সংরক্ষণ করেছেন।’
মোবারকের কড়া সমালোচনা করে ইরানি নেতা বলেন, ‘মোবারক যে শুধু ইহুদিবিদ্বেষী নন তাই নয়, বরং তিনি তাদের বন্ধু। তিনি ইহুদিবাদীদের মিত্র, তাদের সহকর্মী ও গোলাম। যুক্তরাষ্ট্রের কথা অক্ষরে অক্ষরে পালনের কারণে তিনি মিসরকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যেতে পারেননি।’
খামেনি বলেন, আরব বিশ্বের গণঅভ্যুত্থানে সবচেয়ে বেশি শঙ্কিত ইসরায়েল। কারণ তারা জানে, মিসরে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হলে সেটা হবে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় ঘটনা।
খামেনি মিসরের জনগণকে দুর্বার গতিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ইসলামি শাসন ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আপনারা আন্দোলন থেকে পিছু হটবেন না।
খামেনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘ইনশাল্লাহ, এ আন্দোলনে সেনাবাহিনীর একটি অংশ যোগ দেবে। মিসরের সেনাবাহিনী ইহুদিবাদীদের বিরোধী, জনগণের নয়।’
মিসরের চলমান আন্দোলনকে ইরানের ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সঙ্গে তুলনা করেন খামেনি। আরব বিশ্বে যে ‘জাগরণ শুরু হয়েছে’ তা ইসলামের জাগরণ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
খামেনি বলেন, বিগত ৩০ বছর ধরে মিসরের ক্ষমতা গুটিকয়েক ব্যক্তি কুক্ষিগত করে রেখেছেন। তাঁরা কখনোই জনগণকে স্বাধীনতা দেননি। জনগণের স্বার্থে কাজ করেননি। তাঁরা সব সময় শত্রুদের স্বার্থ সংরক্ষণ করেছেন।’
মোবারকের কড়া সমালোচনা করে ইরানি নেতা বলেন, ‘মোবারক যে শুধু ইহুদিবিদ্বেষী নন তাই নয়, বরং তিনি তাদের বন্ধু। তিনি ইহুদিবাদীদের মিত্র, তাদের সহকর্মী ও গোলাম। যুক্তরাষ্ট্রের কথা অক্ষরে অক্ষরে পালনের কারণে তিনি মিসরকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যেতে পারেননি।’
খামেনি বলেন, আরব বিশ্বের গণঅভ্যুত্থানে সবচেয়ে বেশি শঙ্কিত ইসরায়েল। কারণ তারা জানে, মিসরে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হলে সেটা হবে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় ঘটনা।
খামেনি মিসরের জনগণকে দুর্বার গতিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ইসলামি শাসন ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আপনারা আন্দোলন থেকে পিছু হটবেন না।
খামেনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘ইনশাল্লাহ, এ আন্দোলনে সেনাবাহিনীর একটি অংশ যোগ দেবে। মিসরের সেনাবাহিনী ইহুদিবাদীদের বিরোধী, জনগণের নয়।’
মিসরের চলমান আন্দোলনকে ইরানের ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সঙ্গে তুলনা করেন খামেনি। আরব বিশ্বে যে ‘জাগরণ শুরু হয়েছে’ তা ইসলামের জাগরণ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
No comments