মিসরের সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, মিসরের সরকার এ পর্যন্ত যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, তা মিসরীয় জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। সরকার যদি বিক্ষোভকারীদের ওপর সহিংস হামলা চালায়, তাহলে তাদের যে গ্রহণযোগ্যতা অবশিষ্ট আছে, তাও হারিয়ে যাবে।
গতকাল শুক্রবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শীর্ষ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে অর্থনৈতিক বিষয়গুলো প্রাধান্য পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিসর সম্পর্কে ইইউয়ের অন্য নেতাদের চেয়ে ডেভিড ক্যামেরন বেশ শক্ত অবস্থান নিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ যদি আমরা কায়রোর রাজপথে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস দেখতে পাই, কিংবা বিক্ষোভকারীদের পেটানোর জন্য গুন্ডা ভাড়া করতে দেখি, তাহলে ব্রিটেনসহ বিশ্বের কাছে মিসর সরকারের যে গ্রহণযোগ্যতা ও সমর্থন অবশিষ্ট আছে, তারা তাও হারাবে।’
শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাসেলসে যাওয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্য নেতারাও মিসরীয় সরকার ও বিরোধীদের মধ্যে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জানিয়েছেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি-বিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাস্টন বলেন, সরকার ও জনগণের একযোগে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া দরকার। তিনি বলেন, দেশটি একটি জাতীয় সংলাপের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
অন্যান্য ভূমধ্যসাগরীয় দেশের সঙ্গে অংশীদারির অংশ হিসেবে কায়রোর সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক রয়েছে ইইউয়ের। তবে সমালোচকেরা বলেছেন, গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভের প্রতি সমর্থন দেওয়ার ব্যাপারে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ সাবধানী ভূমিকা দেখা যাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে মার্কিন কর্মকর্তারা বলেন, মোবারকের সম্ভাব্য দ্রুত পদত্যাগের ব্যাপারে ওবামা প্রশাসন ও মিসরের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
ইইউ শীর্ষ সম্মেলনের আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ডাচ প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট্টে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ অনুসরণ করা ইইউয়ের জন্য ‘অকারণ ও উদ্ধত’ হতে পারে।
এদিকে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, মিসর সম্পর্কে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি খসড়া বিবৃতির অনুলিপি তাদের হাতে এসেছে।
বিবৃতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা কড়া ভাষায় সহিংসতার নিন্দা করতে যাচ্ছেন। বিবৃতিতে তাঁরা ক্ষমতার ‘দ্রুত কার্যকর ও নিয়মমাফিক হস্তান্তরের’ আহ্বান জানাবেন।
গতকাল শুক্রবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শীর্ষ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে অর্থনৈতিক বিষয়গুলো প্রাধান্য পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিসর সম্পর্কে ইইউয়ের অন্য নেতাদের চেয়ে ডেভিড ক্যামেরন বেশ শক্ত অবস্থান নিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ যদি আমরা কায়রোর রাজপথে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস দেখতে পাই, কিংবা বিক্ষোভকারীদের পেটানোর জন্য গুন্ডা ভাড়া করতে দেখি, তাহলে ব্রিটেনসহ বিশ্বের কাছে মিসর সরকারের যে গ্রহণযোগ্যতা ও সমর্থন অবশিষ্ট আছে, তারা তাও হারাবে।’
শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাসেলসে যাওয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্য নেতারাও মিসরীয় সরকার ও বিরোধীদের মধ্যে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জানিয়েছেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি-বিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাস্টন বলেন, সরকার ও জনগণের একযোগে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া দরকার। তিনি বলেন, দেশটি একটি জাতীয় সংলাপের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
অন্যান্য ভূমধ্যসাগরীয় দেশের সঙ্গে অংশীদারির অংশ হিসেবে কায়রোর সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক রয়েছে ইইউয়ের। তবে সমালোচকেরা বলেছেন, গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভের প্রতি সমর্থন দেওয়ার ব্যাপারে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ সাবধানী ভূমিকা দেখা যাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে মার্কিন কর্মকর্তারা বলেন, মোবারকের সম্ভাব্য দ্রুত পদত্যাগের ব্যাপারে ওবামা প্রশাসন ও মিসরের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
ইইউ শীর্ষ সম্মেলনের আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ডাচ প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট্টে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ অনুসরণ করা ইইউয়ের জন্য ‘অকারণ ও উদ্ধত’ হতে পারে।
এদিকে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, মিসর সম্পর্কে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি খসড়া বিবৃতির অনুলিপি তাদের হাতে এসেছে।
বিবৃতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা কড়া ভাষায় সহিংসতার নিন্দা করতে যাচ্ছেন। বিবৃতিতে তাঁরা ক্ষমতার ‘দ্রুত কার্যকর ও নিয়মমাফিক হস্তান্তরের’ আহ্বান জানাবেন।
No comments