চট্টগ্রামে প্রাপ্তি আত্মবিশ্বাস
বাঘের রং বদলাচ্ছে দ্রুত। সকালের কাঁচা রোদের হলুদ আবরণের বাঘটি বিকেল হতে না-হতেই ডোরাকাটা রূপ নিচ্ছে। নগরের টাইগার পাসের এই বাঘ দেখতে উত্সুক মানুষের প্রচণ্ড ভিড়। সিমেন্ট-বালুর বাঘের সামনে তো ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কিন্তু আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও তারা বাংলাদেশ দলের বাঘদের কাছে ঘেঁষতে পারছে না পুলিশের ভয়ে।
দলকে ঘিরে মানুষের এত উত্সাহের উত্সমূলে রয়েছে টিম বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাস। এটি বাড়িয়ে দিচ্ছে সাধারণের প্রত্যাশা। তামিম, আশরাফুলরা চট্টগ্রামে এসে বলেই দিয়েছেন তাঁদের লক্ষ্যের কথা। এবার তিন দিনের অনুশীলন শিবির শেষে গতকাল কোচ জেমি সিডন্স বললেন, ‘প্রস্তুতি ভালো। আমরা ভালো ক্রিকেট খেলতে চাই। ভালো খেলে জিততে চাই।’
তামিমরা যেমন করে বলেন, তার চেয়ে অনেক বেশি ম্যাড়মেড়ে লাগে এই কথা। তার পরও এই কথায় কোথায় যেন একটা একাগ্রতার সুর রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে কোচরা সাধারণত কথাবার্তায় কূটনৈতিক থাকেন। বেশি প্রত্যাশার কথা বলে বিপদে পড়তে চান না। জেমি প্রথমে সেই পথে হাঁটলেও শেষ পর্যন্ত প্রত্যাশাটা চেপে রাখেননি, ‘ভালো ক্রিকেট খেলে কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে চাই।’
গতকাল শেষ দিনে কিন্তু মাঠে এসেছেন মাত্র ৮ ক্রিকেটার। তামিম, আশরাফুল, মাহমুদউল্লাহ, রুবেল হোসেনরা। সাকিব আল হাসানরা হোটেলে জিম করেছেন। অর্ধেকের অনুশীলনটাও ছিল মাত্র দেড় ঘণ্টার। আলাদাভাবে কিছুক্ষণ ব্যাটিং প্র্যাকটিস করে সবাই ফিরে গেছেন হোটেলে।
যাওয়ার পথে রুবেল হোসেন জানিয়ে গেছেন, ‘আমাদের আত্মবিশ্বাস ভালো। আমরা অনেক প্র্যাকটিস করেছি। চট্টগ্রামের অনুশীলন ক্যাম্পটা খুব ভালো হয়েছে।’
রুবেল হোসেন আঙুলের ব্যথা পুরোপুরি সারেনি, তবে আগের চেয়ে কমায় বিশ্বকাপে খেলবেন বলে আশাবাদী, ‘ব্যথা আগের চেয়ে কমে গেছে। দ্রুতই সেরে উঠছি। বিশ্বকাপে আমি তিন সেরা পেস বোলারের মধ্যে থাকতে চাই।’ এমন আত্মবিশ্বাসী সুর কি সমর্থকের প্রত্যাশা না বাড়িয়ে পারে!
তাই টিম বাংলাদেশকে নিয়ে এত আগ্রহ। চট্টগ্রামে বাংলাদেশ দল অনুশীলন ক্যাম্প করেছে আগেও। কিন্তু এবার ক্রিকেটারদের শরীরী ভাষার মধ্যে দেখা গেল অনেক পরিবর্তন। বিশ্বকাপ অন্য এক আলোয় উদ্ভাসিত করেছে সাকিবদের। চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ শিবির শেষ করে পুরো দল কাল বিকেলেই ছুটেছে ঢাকার পথে।
১২ ফেব্রুয়ারি কানাডার সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে ৯ ফেব্রুয়ারি আবার চট্টগ্রাম আসবেন সাকিবরা। তত দিনে টাইগার পাসের বাঘের চোখ দুটো নিশ্চয়ই ফুটিয়ে তুলবে শিল্পীর রংতুলি।
দলকে ঘিরে মানুষের এত উত্সাহের উত্সমূলে রয়েছে টিম বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাস। এটি বাড়িয়ে দিচ্ছে সাধারণের প্রত্যাশা। তামিম, আশরাফুলরা চট্টগ্রামে এসে বলেই দিয়েছেন তাঁদের লক্ষ্যের কথা। এবার তিন দিনের অনুশীলন শিবির শেষে গতকাল কোচ জেমি সিডন্স বললেন, ‘প্রস্তুতি ভালো। আমরা ভালো ক্রিকেট খেলতে চাই। ভালো খেলে জিততে চাই।’
তামিমরা যেমন করে বলেন, তার চেয়ে অনেক বেশি ম্যাড়মেড়ে লাগে এই কথা। তার পরও এই কথায় কোথায় যেন একটা একাগ্রতার সুর রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে কোচরা সাধারণত কথাবার্তায় কূটনৈতিক থাকেন। বেশি প্রত্যাশার কথা বলে বিপদে পড়তে চান না। জেমি প্রথমে সেই পথে হাঁটলেও শেষ পর্যন্ত প্রত্যাশাটা চেপে রাখেননি, ‘ভালো ক্রিকেট খেলে কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে চাই।’
গতকাল শেষ দিনে কিন্তু মাঠে এসেছেন মাত্র ৮ ক্রিকেটার। তামিম, আশরাফুল, মাহমুদউল্লাহ, রুবেল হোসেনরা। সাকিব আল হাসানরা হোটেলে জিম করেছেন। অর্ধেকের অনুশীলনটাও ছিল মাত্র দেড় ঘণ্টার। আলাদাভাবে কিছুক্ষণ ব্যাটিং প্র্যাকটিস করে সবাই ফিরে গেছেন হোটেলে।
যাওয়ার পথে রুবেল হোসেন জানিয়ে গেছেন, ‘আমাদের আত্মবিশ্বাস ভালো। আমরা অনেক প্র্যাকটিস করেছি। চট্টগ্রামের অনুশীলন ক্যাম্পটা খুব ভালো হয়েছে।’
রুবেল হোসেন আঙুলের ব্যথা পুরোপুরি সারেনি, তবে আগের চেয়ে কমায় বিশ্বকাপে খেলবেন বলে আশাবাদী, ‘ব্যথা আগের চেয়ে কমে গেছে। দ্রুতই সেরে উঠছি। বিশ্বকাপে আমি তিন সেরা পেস বোলারের মধ্যে থাকতে চাই।’ এমন আত্মবিশ্বাসী সুর কি সমর্থকের প্রত্যাশা না বাড়িয়ে পারে!
তাই টিম বাংলাদেশকে নিয়ে এত আগ্রহ। চট্টগ্রামে বাংলাদেশ দল অনুশীলন ক্যাম্প করেছে আগেও। কিন্তু এবার ক্রিকেটারদের শরীরী ভাষার মধ্যে দেখা গেল অনেক পরিবর্তন। বিশ্বকাপ অন্য এক আলোয় উদ্ভাসিত করেছে সাকিবদের। চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ শিবির শেষ করে পুরো দল কাল বিকেলেই ছুটেছে ঢাকার পথে।
১২ ফেব্রুয়ারি কানাডার সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে ৯ ফেব্রুয়ারি আবার চট্টগ্রাম আসবেন সাকিবরা। তত দিনে টাইগার পাসের বাঘের চোখ দুটো নিশ্চয়ই ফুটিয়ে তুলবে শিল্পীর রংতুলি।
No comments