আসিফ আলী জারদারির বিয়ের গুজব
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনভিত্তিক এক পাকিস্তানি চিকিৎসককে বিয়ে করেছেন। ৪০ বছর বয়স্ক এই চিকিৎসকের নাম তানভীর জামানি। তবে বিয়ের এ খবরকে স্রেফ গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের দপ্তর। একই সঙ্গে পাকিস্তানে ক্ষমতাসীন পিপলস পার্টিও (পিপিপি) একে গুজব ও ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
ইন্টারনেট ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে তানভীর জামানির এ বিয়ের গুজব ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু জারদারি গোপনে বিয়ে করেছেন—এ খবর প্রকাশিত হলে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে তা প্রত্যাখ্যান করা হয় এবং এ ধরনের খবরের নিন্দা জানানো হয়।
জারদারির মুখপাত্র ফরহাতুল্লাহ বাবর গতকাল এক বিবৃতিতে বলেন, প্রেসিডেন্টের রাজনৈতিক বিরোধী শক্তিগুলো অপপ্রচার চালিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত চরিত্র হনন করার চেষ্টা করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত হুসেইন হাক্কানিও এ খবরকে ‘বাতুলতা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।
তবে তানভীর জামানি এ খবরের সত্যতা স্বীকার বা অস্বীকার—কোনোটাই করতে রাজি হননি। তিনি বলেন, এ ধরনের গুজব কীভাবে মোকাবিলা করা যায়, তা নিয়ে তিনি তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করবেন।
তানভীর জামানি সিন্ধু মেডিকেল কলেজ থেকে চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এ ছাড়া তিনি ১৯৯৬ সালে আয়ারল্যান্ড থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি নেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক পার্টির সমর্থক এবং ২০০৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বারাক ওবামার পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন। তিনি ওবামার স্বাস্থ্য সংস্কার বিলেরও সমর্থক ছিলেন।
ইন্টারনেট ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে তানভীর জামানির এ বিয়ের গুজব ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু জারদারি গোপনে বিয়ে করেছেন—এ খবর প্রকাশিত হলে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে তা প্রত্যাখ্যান করা হয় এবং এ ধরনের খবরের নিন্দা জানানো হয়।
জারদারির মুখপাত্র ফরহাতুল্লাহ বাবর গতকাল এক বিবৃতিতে বলেন, প্রেসিডেন্টের রাজনৈতিক বিরোধী শক্তিগুলো অপপ্রচার চালিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত চরিত্র হনন করার চেষ্টা করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত হুসেইন হাক্কানিও এ খবরকে ‘বাতুলতা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।
তবে তানভীর জামানি এ খবরের সত্যতা স্বীকার বা অস্বীকার—কোনোটাই করতে রাজি হননি। তিনি বলেন, এ ধরনের গুজব কীভাবে মোকাবিলা করা যায়, তা নিয়ে তিনি তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করবেন।
তানভীর জামানি সিন্ধু মেডিকেল কলেজ থেকে চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এ ছাড়া তিনি ১৯৯৬ সালে আয়ারল্যান্ড থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি নেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক পার্টির সমর্থক এবং ২০০৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বারাক ওবামার পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন। তিনি ওবামার স্বাস্থ্য সংস্কার বিলেরও সমর্থক ছিলেন।
No comments