বিস্ফোরক তল্লাশিতে ইঁদুর
অস্ত্র, মাদকদ্রব্য ও বিস্ফোরক শনাক্ত করতে বর্তমানে ব্যবহূত হচ্ছে শিকারি কুকুর, মেটাল ডিটেক্টর এবং বডি স্ক্যানার। তবে কুকুর ও এসব যন্ত্র দিয়ে দেহ তল্লাশি করতে গিয়ে অনেক সময় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয় কর্তৃপক্ষকে। বডি স্ক্যানার দিয়ে দেহ তল্লাশি করার সময় নগ্ন শরীরে ছবি মনিটরে ভেসে উঠলে অনেকে বিরক্ত হন। ইসরায়েলের বিজ্ঞানীরা দাবি করেন, এ সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে ইঁদুর। কাউকে বিব্রতকর অবস্থায় না ফেলে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইঁদুর নির্ভুলভাবে বলে দিতে পারবে তল্লাশি করা ব্যক্তির কাছে মাদক বা বিস্ফোরক দ্রব্য আছে কি নেই।
বিজ্ঞানীরা বলেন, তাঁরা একটি শনাক্তকারী যন্ত্র তৈরি করেছেন। ওই যন্ত্রে তিনটি ছোট খোপ রয়েছে। প্রতিটি খোপে আটটি করে প্রশিক্ষণ দেওয়া ইঁদুর রাখা হয়। কাছাকাছি বিস্ফোরক বা মাদকের অস্তিত্ব থাকলে তারা সঙ্গে সঙ্গে বুঝে ফেলে এবং ইঁদুরগুলো দৌড়ে আলাদা একটি বিশেষ খোপে গিয়ে লুকায়। ওই বিশেষ খোপে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে সতর্কতা সংকেত বেজে ওঠে।
বিজ্ঞানীরা বলেন, কুকুর বা সাধারণ ডিটেক্টর মেশিনের চেয়েও বেশি নির্ভুলভাবে ইঁদুরগুলো বিস্ফোরক ও মাদক শনাক্ত করতে পারে।
বিজ্ঞানীরা বলেন, তাঁরা একটি শনাক্তকারী যন্ত্র তৈরি করেছেন। ওই যন্ত্রে তিনটি ছোট খোপ রয়েছে। প্রতিটি খোপে আটটি করে প্রশিক্ষণ দেওয়া ইঁদুর রাখা হয়। কাছাকাছি বিস্ফোরক বা মাদকের অস্তিত্ব থাকলে তারা সঙ্গে সঙ্গে বুঝে ফেলে এবং ইঁদুরগুলো দৌড়ে আলাদা একটি বিশেষ খোপে গিয়ে লুকায়। ওই বিশেষ খোপে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে সতর্কতা সংকেত বেজে ওঠে।
বিজ্ঞানীরা বলেন, কুকুর বা সাধারণ ডিটেক্টর মেশিনের চেয়েও বেশি নির্ভুলভাবে ইঁদুরগুলো বিস্ফোরক ও মাদক শনাক্ত করতে পারে।
No comments